অধ্যায় মন্ত্র
|
वि॒श्वक॑र्म्मा॒ विम॑ना॒ऽआद्विहा॑या धा॒ता वि॑धा॒ता प॑र॒मोत स॒न्दृक्। तेषा॑मि॒ष्टानि॒ समि॒षा म॑दन्ति॒ यत्रा॑ सप्तऽऋ॒षीन् प॒रऽएक॑मा॒हुः
বিশ্নকর্ম্মা বিমনাঅাদ্বিহায়া ধাতা বিধাতা পরমোত সন্দৃক্।
তেষামিষ্টানি সমিষা মদন্তি যত্রা সপ্তঋষীন্ পরএকমাহু।
---(যজুর্বেদ ১৭/২৬)---
পদার্থ - হে মানব! যিনি (বিশ্বকর্মা) সমস্ত জগতকে উৎপন্নকারী, (বিমনাঃ) অনেক প্রকার বিজ্ঞান দ্বারা যুক্ত (বিহায়া), বিবিধ প্রকার পদার্থে যিনি ব্যাপ্ত (ধাতা), সমগ্র জগতকে ধারণ ও (বিধাতা) রচনাকারী (সন্দৃক) সর্বদ্রষ্টা (পরঃ) সর্বোত্তম (একম্) এক ও অদ্বিতীয় বলে(অাহুঃ) যিনি অভিহিত হন, (যত্র) যার মধ্যে (সপ্তঋষীন্) পাঁচ প্রাণ, সুত্রাত্মা অার ধনঞ্জয় এই সাতকে প্রাপ্ত হয়ে (ইষা) ইচ্ছার দ্বারা জীব (সং মদন্তি) উত্তম প্রকারে অানন্দকে প্রাপ্ত হয় (উত) অার (তেষাম্) সেই জীবের (পরমা)উত্তম (ইষ্টানি) সুখসিদ্ধ কারী কর্মকে যিনি সিদ্ধ করেন, সেই পরমেশ্বরকেই তোমরা সবাই উপাসনা কর।
স পর্যগাচ্ছুক্রমকায়ম ব্রণম স্নাবিরং শুদ্ধ মপাপ বিদ্ধম্ কবির্মনীষী পরিভূঃ স্বয়ম্ভূর্যাথা তথ্যতোহর্থাম্ব্যদধাচ্ছা শ্বতীভ্যঃ সমাভ্যঃ ।।
---(যজুর্বেদ ৪০.৮)---
পদার্থ -(সঃ) সেই পরমাত্মা (পরি অগাত) সর্বব্যাপী (শুক্রম্) সর্বশক্তিমান (অকায়ম) স্থূল, সূক্ষ্ম ও কারণ শরীররহিত, (অব্রণম) ছিদ্র রহিত (অস্নাবিরম্) স্নায়ু আদির বন্ধন রহিত (শুদ্ধম্) শুদ্ধ (অপাপবিদ্ধম্) পাপরহিত (কবিঃ মনীষী) সর্বত্র সমস্ত জীবের মনকে যিনি জানেন (পরিভুঃ) দুষ্টের দমন কর্তা (স্বয়ম্ভু) স্বয়ম্ভু। তিনি তার
(শাশ্বতীভ্য) শাশ্বত (সমাভ্য) প্রজা জীবের জন্য (যাথাতভ্যত) যথাযথভাবে (অর্থান্) সমস্ত পদার্থকে (ব্যদধাত্) রচনা করে থাকেন ।
স্বয়ুম্ভুরসি শ্রেষ্ঠোরস্মিবর্চোদা অসি।
বর্চো মে দেহি সূর্য্যসাবৃত মন্বাবির্ত্তে।।
---(যজুর্বেদ ২/২৬)---
পদার্থ - হে জগদীশ্বর! অাপনি (শ্রেষ্ঠঃ) শ্রেষ্ঠ , (রশ্মিঃ) প্রকাশস্বরূপ ও (স্বয়ম্ভুঃ অসি ) স্বয়ম্ভু । অাপনি (বর্চোদাঃ অসি) বিদ্যা দাতা (মে) অামায় (বর্চঃ) বিজ্ঞান ও প্রকাশ (দেহি) দান করুন।(সুর্য্যস্ব)হে চরাচর জগতের অাত্মা! অামি (অাবৃতম্) অাপনার উপদেশ (অন্বাবার্তে)মেনে জীবন পরিচালিত করব।
বেদাহামেতং পুরুষং মহান্তমাদিত্যবর্ণং তমস পরস্থাত্।
তমেব বিদিত্বাতি মৃত্যুমেতি নান্য পন্থা বিধতেয়নায়।।
---(যজুর্বেদ ৩১/১৭)---
পদার্থ - (মহান্তম) মহান, (পুরুষম্) সর্বত্র পরিপূর্ণভাবে ব্যাপ্ত , (অাদিত্যবর্ণম) সূর্যের ন্যায় প্রকাশস্বরূপ ও
( তমসঃ) অন্ধকার হতে (পরস্থাত্) পৃথক হয়ে যিনি বর্তমান (এতম্) সেই পরমাত্মাকে (অহম) অামি (বেদ) জেনেছি। (তম এব বিদিত্বা ) সেই পরমাত্মাকে জেনেই (মৃত্যুম্) মৃত্যুকে (অতি এতি) অতিক্রম করা যায়।এই ব্যতিত (অয়নায়) মোক্ষলাভের (অন্য) দ্বিতীয় (পন্থা) কোন পথ (ন বিদতে) নেই।
No comments:
Post a Comment
ধন্যবাদ