श्री वैदिक स्वस्ति पन्था न्यास
(वैदिक एवं आधुनिक भौतिकी शोध संस्थान)
वेद विज्ञान मंदिर, गाँव- भागल भीम
वाया- भीनमाल (जिला- जालोर), राजस्थान - 343029
আচার্য অগ্নিব্রত নৈষ্টিক জন্ম ১০ই অক্টোবর ১৯৬২,ভাদ্রপদ কৃষ্ণনবমী,বিক্রম সম্বত ২০১২ পিতামহ শ্রী দেবীসিন্ধ,পিতা শ্রী ইন্দ্রপাল সিন্ধ এবং মাতা শ্রীমতি ওমবতী দেবী। তিনি একজন খ্যাতনামা ভারতীয় বৈদিক বিজ্ঞানী। তাঁর জন্ম স্থান আইনহান গ্রামে জেলা হাতরাস যেখানে বেদজ্ঞ পন্ডিত মহর্ষি দেব দয়ানন্দের জীবনবসানের পর আর্য সমাজের প্রতিষ্ঠা হয়,শোনা যায় এই গ্রামেই মহর্ষিকে বিষ প্রদানকারী জগন্নাথ(ধাওদামিশর) কুষ্ঠরোগ অবস্থায় এসেছিলেন। নৈষ্টিক জী সর্ব্বপ্রথম ঋগ্বেদের ব্রাহ্মণ গ্রন্থ ঐতরেয় ব্রাহ্মণ যা আজ থেকে প্রায় ৭০০০ বৎসর পূর্বে ইতরার পুত্র মহর্ষি মহিদাস ঐতরেয় লিখেছিলেন তার বৈজ্ঞানীক ভাষ্য করেছেন। এই ভাষ্যের নাম করন করেছেন 'বেদ বিজ্ঞান আলোক'। এই পুস্তকের মাধ্যমে তিনি বিশ্বকে বৈদিক রশ্মী সিদ্ধান্ত-ব্রহ্মান্ড কে সঠিক ভাবে জনার বৈদিক সিদ্ধান্ত দিয়েছেন।এই গ্রন্থে যে সমস্ত পদার্থ বিজ্ঞানের কথন করা হয়েছে সেখানে আজও আধুনিক বিজ্ঞান পৌঁছাতেই পারেনি, নৈষ্টিক জী আধুনিক বিজ্ঞানের অনেক ভ্রান্তিকে খণ্ডন করেছেন এবং আমাদের শাস্ত্রে থাকা সৃষ্টি বিজ্ঞানটিও তুলে ধরেছেন, তিনি এটাও বলেছেন বিগ ব্যাং তত্ত্বের সাথে আমাদের বৈদিক সৃষ্টি বিদ্যার কোনো মিল নেই।আধুনিক বিজ্ঞানের নানান বিষয়কে খণ্ডন করার ফলে তাকে দেশ বিদেশ থেকে নানান প্রকারের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।ভারতের উপরাষ্ট্রপতি মহামান্য মাননীয় ভেঙ্কাইয়া নাইডু জী ২০জুন ২০১৮ তে পুস্তকটি বিমচন করেন। অগ্নিব্রত জী সর্ব্বপ্রথম গায়ত্রী মন্ত্রের বিজ্ঞান ভাষ্যকরেন, তাঁর কৃত আধিদৈবিক ভাষ্যের ভাবার্থ করেছেন "মন এবং ‘ওম্’ রশ্মি পরিব্যাপ্ত রশ্মির দ্বারা যুক্ত হয়ে ক্রমশঃ সমস্ত মরুত, ছন্দরশ্মির অনুকূলতা থেকে সক্রিয় করিয়ে সমস্ত কণা, পরিণাম এবং আকাশ তত্ত্বকে উচিত বল বা নিয়ন্ত্রণ দ্বারা যুক্ত করেন। ইহাতে সমস্ত লোক তথা অন্তরিক্ষে বিদ্যমান পদার্থ নিয়ন্ত্রিত শক্তি দ্বারা যুক্ত হয়ে নিজে-নিজে ক্রিয়ায় উপযুক্ত রূপে সম্পাদিত করতে সমর্থ হয়। ইহাতে বিদ্যুৎ বলও উত্তমরূপে নিয়ন্ত্রিত থাকে।" বর্তমানে তিনি বিখ্যাত বেদাঙ্গ নিরুক্তের বৈজ্ঞানীক ভাষ্য়ের কাজ করছেন ওনার বেদ বিজ্ঞান মন্দির ভাগল ভীম(ভিনমাল) গ্রাম জেলা জালোর-রাজস্থানে।নিরক্ত গ্রন্থে বৈদিক শব্দ ও বাক্য সমূহের অর্থ সুস্পষ্ট করা হইয়াছে। যাস্কমুনি কৃত অতি প্রাচীন ও প্রসিদ্ধ নিরুক্ত গ্রন্থই বর্তমানে আদৃত হইতেছে। যাস্কের পূর্বেও কৌৎস, শাকপুণি ঔর্ণনাভ ও স্থোলাষ্টীরী প্রভৃতি নিরুক্তকার বিদ্যমান ছিলেন। তাঁর মতে নিরুক্ত ভাষ্য হওয়ার পর আর কোনো বেদ বিরোধীরা বেদের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তোলার ক্ষমতা রাখবে না, ঐতরেয় ব্রাহ্মণে যা বিজ্ঞান আছে তার থেকে বেশি বিজ্ঞান আছে মহর্ষি য়াস্ক এর নিরুক্তের মধ্যে। তিনি আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানের উপর অনেক প্রশ্ন তুলেছেন,তার মধ্যে আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানের গুরুতর সমস্যা নিয়ে ১০০ টি প্রশ্ন গুরুত্বপূর্ণ। বৈদিক পদার্থ বিজ্ঞানের মাধ্যমে আধুনিক theoretical physics, particularly Cosmology, Particle Physics, Plasma Physics, Nuclear Physics, Atomic Physics, Astrophysics, Quantum field theoryইত্যাদির গুরুতর ও অমীমাংসিত সমাস্যা সমাধানের চেষ্টার মাধ্যমে ভারত জগতগুরু ছিল এবং আছে তা প্রমান করায় বদ্ধপরিকর। তাঁর লেখা মূল্যবান পুস্তক গুলি হলঃ वेद विज्ञान आलोक,विज्ञान क्या है,Vaidic Theory of Evolution, Economics and Science, My Life's Resolution,Samarpan, Aitrey Brahmin Science- in my first view,Pathik of the Vaidic Science, ,Masahar, Satyarth Prakash- Answers of vivid convictions,Dalit Thinkers!, Know the Truth of Manu,Bolo Kidhar Jaoge?Vaigyanik Dharma & Dharmik vigyan. Basic Material Cause of the Creation,Towards True Dharma and Auspicious Science, What is the Meaning and Way of being India Jagadguru?
আচার্য অগ্নিব্রত নৈষ্টিক জন্ম ১০ই অক্টোবর ১৯৬২,ভাদ্রপদ কৃষ্ণনবমী,বিক্রম সম্বত ২০১২ পিতামহ শ্রী দেবীসিন্ধ,পিতা শ্রী ইন্দ্রপাল সিন্ধ এবং মাতা শ্রীমতি ওমবতী দেবী। তিনি একজন খ্যাতনামা ভারতীয় বৈদিক বিজ্ঞানী। তাঁর জন্ম স্থান আইনহান গ্রামে জেলা হাতরাস যেখানে বেদজ্ঞ পন্ডিত মহর্ষি দেব দয়ানন্দের জীবনবসানের পর আর্য সমাজের প্রতিষ্ঠা হয়,শোনা যায় এই গ্রামেই মহর্ষিকে বিষ প্রদানকারী জগন্নাথ(ধাওদামিশর) কুষ্ঠরোগ অবস্থায় এসেছিলেন। নৈষ্টিক জী সর্ব্বপ্রথম ঋগ্বেদের ব্রাহ্মণ গ্রন্থ ঐতরেয় ব্রাহ্মণ যা আজ থেকে প্রায় ৭০০০ বৎসর পূর্বে ইতরার পুত্র মহর্ষি মহিদাস ঐতরেয় লিখেছিলেন তার বৈজ্ঞানীক ভাষ্য করেছেন। এই ভাষ্যের নাম করন করেছেন 'বেদ বিজ্ঞান আলোক'। এই পুস্তকের মাধ্যমে তিনি বিশ্বকে বৈদিক রশ্মী সিদ্ধান্ত-ব্রহ্মান্ড কে সঠিক ভাবে জনার বৈদিক সিদ্ধান্ত দিয়েছেন।এই গ্রন্থে যে সমস্ত পদার্থ বিজ্ঞানের কথন করা হয়েছে সেখানে আজও আধুনিক বিজ্ঞান পৌঁছাতেই পারেনি, নৈষ্টিক জী আধুনিক বিজ্ঞানের অনেক ভ্রান্তিকে খণ্ডন করেছেন এবং আমাদের শাস্ত্রে থাকা সৃষ্টি বিজ্ঞানটিও তুলে ধরেছেন, তিনি এটাও বলেছেন বিগ ব্যাং তত্ত্বের সাথে আমাদের বৈদিক সৃষ্টি বিদ্যার কোনো মিল নেই।আধুনিক বিজ্ঞানের নানান বিষয়কে খণ্ডন করার ফলে তাকে দেশ বিদেশ থেকে নানান প্রকারের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।ভারতের উপরাষ্ট্রপতি মহামান্য মাননীয় ভেঙ্কাইয়া নাইডু জী ২০জুন ২০১৮ তে পুস্তকটি বিমচন করেন। অগ্নিব্রত জী সর্ব্বপ্রথম গায়ত্রী মন্ত্রের বিজ্ঞান ভাষ্যকরেন, তাঁর কৃত আধিদৈবিক ভাষ্যের ভাবার্থ করেছেন "মন এবং ‘ওম্’ রশ্মি পরিব্যাপ্ত রশ্মির দ্বারা যুক্ত হয়ে ক্রমশঃ সমস্ত মরুত, ছন্দরশ্মির অনুকূলতা থেকে সক্রিয় করিয়ে সমস্ত কণা, পরিণাম এবং আকাশ তত্ত্বকে উচিত বল বা নিয়ন্ত্রণ দ্বারা যুক্ত করেন। ইহাতে সমস্ত লোক তথা অন্তরিক্ষে বিদ্যমান পদার্থ নিয়ন্ত্রিত শক্তি দ্বারা যুক্ত হয়ে নিজে-নিজে ক্রিয়ায় উপযুক্ত রূপে সম্পাদিত করতে সমর্থ হয়। ইহাতে বিদ্যুৎ বলও উত্তমরূপে নিয়ন্ত্রিত থাকে।" বর্তমানে তিনি বিখ্যাত বেদাঙ্গ নিরুক্তের বৈজ্ঞানীক ভাষ্য়ের কাজ করছেন ওনার বেদ বিজ্ঞান মন্দির ভাগল ভীম(ভিনমাল) গ্রাম জেলা জালোর-রাজস্থানে।নিরক্ত গ্রন্থে বৈদিক শব্দ ও বাক্য সমূহের অর্থ সুস্পষ্ট করা হইয়াছে। যাস্কমুনি কৃত অতি প্রাচীন ও প্রসিদ্ধ নিরুক্ত গ্রন্থই বর্তমানে আদৃত হইতেছে। যাস্কের পূর্বেও কৌৎস, শাকপুণি ঔর্ণনাভ ও স্থোলাষ্টীরী প্রভৃতি নিরুক্তকার বিদ্যমান ছিলেন। তাঁর মতে নিরুক্ত ভাষ্য হওয়ার পর আর কোনো বেদ বিরোধীরা বেদের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তোলার ক্ষমতা রাখবে না, ঐতরেয় ব্রাহ্মণে যা বিজ্ঞান আছে তার থেকে বেশি বিজ্ঞান আছে মহর্ষি য়াস্ক এর নিরুক্তের মধ্যে। তিনি আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানের উপর অনেক প্রশ্ন তুলেছেন,তার মধ্যে আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানের গুরুতর সমস্যা নিয়ে ১০০ টি প্রশ্ন গুরুত্বপূর্ণ। বৈদিক পদার্থ বিজ্ঞানের মাধ্যমে আধুনিক theoretical physics, particularly Cosmology, Particle Physics, Plasma Physics, Nuclear Physics, Atomic Physics, Astrophysics, Quantum field theoryইত্যাদির গুরুতর ও অমীমাংসিত সমাস্যা সমাধানের চেষ্টার মাধ্যমে ভারত জগতগুরু ছিল এবং আছে তা প্রমান করায় বদ্ধপরিকর। তাঁর লেখা মূল্যবান পুস্তক গুলি হলঃ वेद विज्ञान आलोक,विज्ञान क्या है,Vaidic Theory of Evolution, Economics and Science, My Life's Resolution,Samarpan, Aitrey Brahmin Science- in my first view,Pathik of the Vaidic Science, ,Masahar, Satyarth Prakash- Answers of vivid convictions,Dalit Thinkers!, Know the Truth of Manu,Bolo Kidhar Jaoge?Vaigyanik Dharma & Dharmik vigyan. Basic Material Cause of the Creation,Towards True Dharma and Auspicious Science, What is the Meaning and Way of being India Jagadguru?
Towards the Vaidic Science 2 Towards the Vaidic Science 3
Towards the Vaidic Science 4 Towards the Vaidic Science 5
আচার্য বিশাল জীর দৃষ্টিতে ACHARYA JI’S (आचार्य अग्निव्रत नैष्ठिक)WORK IN MY VIEW
✍️AITREY BRAHMIN IS THE BRAHMANICAL TEXT OF RIGVEDA AND RIGVEDA IS CONSIDERED THE TEXT OF KNOWLEDGE. WITHOUT UNDERSTANDING AITREY BRAHMIN, WE CAN’T UNDERSTAND RIGVEDA FULLY. AITREY BRAHMIN, WHICH IS WRITTEN APPROX. 7000 YEARS AGO, NOT UNDERSTOOD BY ANYONE YET. BY UNDERSTANDING SUCH A SERIOUS SCIENCE, MYSTERIOUS AND COMPLEX TEXT, REV. ACHARYA JI, WITH THE COMPLETION OF ITS SCIENTIFIC INTERPRETATION, HIS DETERMINATION (... AMONG THE SCIENTISTS OF DEVELOPED COUNTRIES OF THE WORLD, I WILL PROVE THE VEDAS AS THE CREATION OF GOD. TO DO THIS, I WILL ENDEAVOR TO GIVE NEW DIRECTION TO MODERN SCIENCE THROUGH VAIDIC SCIENCE.) COMPLETED ONE OF THE MOST IMPORTANT STEP. AT THIS TIME A HUGE BOOK NAMED "VED VIGYAN-ALOK" IS UNDER PUBLICATION, WHICH WILL PROVE TO BE A MILESTONE FOR VAIDIC SCHOLARS AS WELL AS MODERN SCIENTISTS. IT WILL BE PROVED ON THE WHOLE EARTH THAT THE VEDAS ARE THE KNOWLEDGE GIVEN BY THE GOD, AND WHICH IS THE BASIC SOURCE AND ROOT OF ALL THE KNOWLEDGE AND SCIENCE.
📌ACHIEVEMENTS SO FOR
- After the letter written to Stephen Hawking by Acharya Ji, he revised his Big Bang Theory, which was believed to be infinite energy in the Zero volume.
- Acharyaji has done the scientific interpretation of Aitrey Brahmin of Rigveda very first time in the world.
- Acharya ji wrote letter asking 12 questions about serious problems of modern physics to many scientists from India and the world and prestigious institutes like NASA, CERN in 2013 but they did not get any answer, while those questions will be solved by the interpretation of Aitrey Brahmin done by Acharya ji. During the discussion on these questions, Dr. Abhas Mitra stated- "Some of these questions will not be answered by the modern science in next 100 years."
- On the one hand thousands of scientists are engaged in the research in the CERN laboratory, on the other hand, Acharya Ji is working hard solely. Acharyaji has claimed that he will solve all this before the CERN scientists.
- After some time, I told Acharya ji about the Nobel Prize, which was given to three scientists of America in the field of physics for the discovery of Gravitational waves, there were some serious questions about this discovery in his mind, and he asked those 9 questions to Nobel Foundation, the three Nobel laureates including the Chairman, Top 40 universities from 27 countries of the world, Hon'ble Prime Minister, Hon'ble President, Human Resource Development Minister, Scientific Advisor, India's various research institutes, IIT's, Central Universities etc. A few days later, the email of a Nobel laureate Kip Thorne came in, He was overwhelmed from those questions asked by Acharya ji's.
- The scientific form of Ishwar and its authority will be proved.
- How the Ishwar operates every action of the universe, will be proved.
- Why the name “OM” of Ishwar is prime? What role is played by this sound in the universe? It will have known.
- The scientific structure of vaidic risha and the process of the origin of the creation will be known.
- The origin process from the first step to the star formation will be understood.
- There will be a universal law which will effective for all planet’s motion and stability.
- The modern science considers that any matter’s speed can’t be more than the speed of life, but this book will tell us about an element, which speed is more than the speed of light and is 1.2 million/sec.
- The present scholars of Vedas are ignorant about the science of Vedas and other Aarsh texts. The tradition of the research and interpretation of Vedas’ science, which had been lost after the age of Mahabharata will be reincarnated after this book.
- Sanskrit language, specially Vaidic Sanskrit will be established as the language of universe.
- India will able to give the new Vaidic Physics, which is ancient in true sense, to the world. Along with this the tradition of reading and studying of Vedas and other ancient scriptures will get a new direction.
- Able to give a whole new Vaidic Rashmi Theory to the world. The Vaidic Rashmi Theory will have factual properties from all the modern theories of modern science but will exclude the defaults of those theories.
- The science of all the complex topics of universe such as Force, Time, Space, Gravity, Graviton, Dark Energy, Dark matter, Mass, Vacuum Energy, Mediator particles etc. will be explained elaborately.
- The research of Unified Field Theory, which has been started from Einstein, will be completed.
- Today, the particle physics in a state of crisis. We will be able to understand the structure of all the elementary particles and photons.
- Will be able to give research ideas to scientists for 100-200 years.
- The Vaidic Theory of Universe will be established after the criticism of the most famous theories such as Big-Bang Theory etc.
- In far future there will be a new era of Physics, upon that the world’s technologist will be able to develop new and subtle technologies.
- The scientist will precede towards the science and technology, which is heard and read to have on Devas, Rishis, Gandharvas in the ancient Aryavart (Bharat).
- The root of various branches of science such as Chemistry, Biology, Zoology, Geology, Environment science, Medical science etc. in the physics. For this, there will be a scientific revolution in the research fields of various branches of science.
- By this India will be Jagadguru in true sense by establishing the prestige of Vedas and Rishis in the world.
- Our science will be in our own language, so that India will be independent from the intellectual slavery. There will be a new national pride.
- By this, the barriers of the narrow mind-ness of caste, religion, language and regionalism will be broken, and the people will help in the upliftment of the country. It will also helpful in Vishva-Bandhutva. (brotherhood with people all over the world)
- The enlightened people, who became anti-national by ignorance, come to know about their faults.
- The thought of national integration will be strengthened in the Indian enlightened youths by the true patriotism.
No comments:
Post a Comment
ধন্যবাদ