।। ইন্দ্রাসোমা বর্তযতম্ দিবো বধং সং পৃথিব্যা অঘশংসায় তর্হণম্।
উতক্ষতং স্বয্যং ১ পর্বতেভ্যো রক্ষো বাবৃধানম্ নিজুর্বথঃ।। ( ঋক ৭/১০৪/৪)।।
পদার্থঃ ( ইন্দ্রাসোমা) হে ন্যায়কারীন পরমাত্মান্! ( অঘশংসায) যে বেদ বিরোধী কর্মের প্রশংসা তথা অাচরন করে সেই রাক্ষসের জন্য ( দিবঃ) দ্যুলোক থেকে তথা ( পৃথিব্যাঃ) পৃথিবীতে ( তর্হণম্, বধম্) অতি তীক্ষণ শস্ত্রকে ( সং বর্তযতম্) সৃজন কর ( পর্বতেভ্যঃ) অাকাশে যেমন মেঘের বজ্র সমান ( স্বর্যম্ উতক্ষতম্) উত্তাপক শস্ত্রকে উৎপন্ন করো ( যেন) যাহাতে ( বাবৃধানম্) অতি বাড় বাড়ন্ত ( রক্ষঃ) রাক্ষস( নিজুর্বথঃ) নষ্ট হয়ে যায়।
ভাবার্থঃ যেমন মেঘ থেকে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়ে পৃথিবী তলে পতিত হয়। তদ্রুপ অন্যায়কারী এবং বেদ বিরোধী শত্রুর জন্য পরমাত্মা অনেক সূক্ষ অস্ত্র নির্মান করে তাহার হনন করে থাকেন। ৪।।
বেদ বিরোধী অন্যায়কারীকে পরমাত্মা বজ্রঘাত করে। এই বজ্র পরমাত্মার ন্যায় বজ্র যাহারা বেদের নিন্দা করে তাদের জন্য পরমাত্মার শাস্তির এই বিধান। ( ঋক ৭/১০৪/২) মন্ত্রাদিতে ইহা বর্নিত হয়েছে।।
पदार्थान्वयभाषाः -
(इन्द्रासोमा) हे न्यायकारिन् परमात्मन् ! (अघशंसाय) जो वेदविरुद्ध कर्मों की प्रशंसा तथा आचरण करता है, उस राक्षस के लिये (दिवः) द्युलोक से तथा (पृथिव्याः) पृथिवी से (तर्हणम्, वधम्) अतितीक्ष्ण शस्रों को (स्वर्यम्, उत्तक्षतम्) उत्तापक शस्त्रों को उत्पन्न करिये, (येन) जिससे (वावृधानम्) बढ़े हुए (रक्षः) राक्षस (निजूर्वथः) नष्ट हो जायें ॥४॥
आर्यमुनि
No comments:
Post a Comment
ধন্যবাদ