গীতা কয়টি - ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম বিষয়ে জ্ঞান, ধর্ম গ্রন্থ কি , হিন্দু মুসলমান সম্প্রদায়, ইসলাম খ্রীষ্ট মত বিষয়ে তত্ত্ব ও সনাতন ধর্ম নিয়ে আলোচনা

धर्म मानव मात्र का एक है, मानवों के धर्म अलग अलग नहीं होते-Theology

সাম্প্রতিক প্রবন্ধ

Post Top Ad

স্বাগতম

11 July, 2020

গীতা কয়টি

গীতা অর্থ হলোগান’, গীত থেকে গীতা। ষাট রকমের গীতার উল্লেখ আছে আমাদের পুরাণে, যেমন
গুরু গীতাঃ মহাদেব শিব পার্বতীর কথোপকথন এখানে রয়েছে। শিব পার্বতী নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছেন, যে একজন মানুষের অন্তরাত্মার জাগরণের জন্য সঠিক গুরুর প্রয়োজন, এবং সেই গুরুর মাহাত্ম্য। এর উল্লেখ স্কন্দ পুরাণে আছে।
অষ্টবক্র গীতাঃ এখানে রাজা জনক অষ্টবক্র ঋষির কথোপকথন রয়েছে, এখানে অদ্বৈত বেদান্তের ব্যাপারে বলা হয়েছে, মানুষের মধ্যের সম্পর্ক, আত্মশুদ্ধির বিষয়েও বলা রয়েছে। মহাভারতের বন পর্বে এর উল্লেখ আছে।
অভধুত গীতাঃ ঋষি দত্তাত্রেয় স্কন্দ বা দেবতা কার্তিকের মধ্যের কথোপকথন। জীবনের উপলব্ধির ব্যাপারে এখানে আলোচনা রয়েছে।
ভগবৎ গীতাঃ শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনের কথোপকথন, যেটা সবথেকে জনপ্রিয়, যা জীবনের নানা সমস্যার সমাধানের কথা বলে থাকে।
অণু গীতাঃ  এটাও শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনের মধ্যে কথোপকথন, যখন অর্জুন শ্রীকৃষ্ণকে অনুরোধ করেন, পুনরায় ভগবৎ গীতা শোনাতে, কারণ তিনি বেশিরভাগই ভুলে গেছেন।
ব্রহ্ম গীতাঃ ঋষি বশিষ্ট শ্রী রামের মধ্যে কথোপকথন। জীবনের নির্বাণের বিষয়, এবং ব্রাহ্মণের আচরণ কেমন হওয়া উচিত, এবং কিভাবে অন্তরাত্মার জাগরণ ঘটবে সেই বিষয়ে আলোচনা।
জনক গীতাঃ রাজা জনকের স্বগতোক্তি রয়েছে এখানে
প্রথম রাম গীতাঃ শ্রীরাম শ্রীলক্ষণের মধ্যে কথোপকথন, বিষয়, অদ্বৈত বেদান্ত এর বিভিন্ন দিক, যেখানে জীব, অভিদ্য, ঈশ্বর, মায়া, এসবের বিস্তারিত বিবরণ রয়েছে।
দ্বিতীয় রাম গীতাঃ শ্রীরাম হনুমানের মধ্যে কথোপকথন, যেখানে জ্ঞান আহরণের মাধ্যমে জগত থেকে নিবৃত্তির নিবারণের বিষয় বর্ণিত।
ঋভু গীতাঃ ঋষি ঋভু তার শিষ্য নিদঘের মধ্যে কথোপকথন। শিব পুরাণের উপপুরাণ শিব রহস্য পুরাণের মূল আধার এটি।
সিদ্ধা গীতাঃ রাজা জনকের সামনে বিভিন্ন সিদ্ধ্য ঋষির জ্ঞানের বিস্তার, যেখানে মূলত অনন্তের মধ্যে নিজের আত্মার নিয়ন্ত্রণের বিষয়ের আলোচনা রয়েছে।
উত্তরা গীতাঃ ভগবৎ গীতার পরবর্তী অংশ, যেটা ব্রাহ্মান্ড পুরাণে বর্ণিত আছে।
বক গীতাঃ দেবরাজ ইন্দ্র এবং ঋষি বকের মধ্যে জগতের নানা কষ্টের বিবরণ।
ভিক্ষু গীতাঃ যেখানে শ্রীকৃষ্ণ একজন লোভী ব্রাহ্মণের রূপে এসে উদ্ধব কে শিক্ষা দেন।
গোপী গীতাঃ যেখানে শ্রীকৃষ্ণের সাথে বিয়োগের সময় গোপিনীদের গান রয়েছে, যা ঈশ্বরের প্রতি সমর্পণের একটা দৃষ্টান্ত বলা যায়।
উদ্ধব গীতাঃ রাজ হাঁস রূপী বিষ্ণু , ব্রহ্মার তিন পুত্রের মধ্যে কথোপকথন, যা হংস গীতা বলেও পরিচিত।
এছাড়াও কপিলা গীতা, নহুষ গীতা, নারদ গীতা, পাণ্ডব গীতা, ঋষভ গীতা, শৌনক গীতা, শ্রুতি গীতা, ইত্যাদির উল্লেখ আছে। তাহলে কোনটা কে আমরা ধর্মগ্রন্থ বলবো?
গীতা ১৮টি অধ্যায়ে বিভক্ত

কুরুক্ষেত্রের রণাঙ্গনে সেনা-পর্যবেক্ষণ: রণাঙ্গনে প্রতীক্ষমাণ সেনাবাহিনীর মুখোমুখি হয়ে, মহাযোদ্ধা অর্জুন উভয় পক্ষের সৈন্যসজ্জার মধ্যে সমবেত তার অতি নিকট আত্মীয়-পরিজন, আচার্যবর্গ ও বন্ধু-বান্ধবদের সকলকে যুদ্ধে প্রস্তুত হতে এবং জীবন বিসর্জনে উন্মুখ হয়ে থাকতে দেখেন। শোকে ও দুঃখে তার মন মোহাচ্ছন্ন হল এবং তিনি যুদ্ধ করার সংকল্প পরিত্যাগ করেন।
পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কাছে তার শিষ্যরূপে অর্জুন আত্মসমর্পণ করেন এবং অনিত্য জড় দেহ ও শাশ্বত চিন্ময় আত্মার মূলগত পার্থক্য নির্ণয়ের মাধ্যমে অর্জুনকে শ্রীকৃষ্ণ উপদেশ প্রদান করতে শুরু করেন। দেহান্তর প্রক্রিয়া, পরমেশ্বরের উদ্দেশ্যে নিঃস্বার্থ সেবার প্রকৃতি এবং আত্মজ্ঞানলব্ধ মানুষের বৈশিষ্ট্যাদি সম্পর্কে শ্রীকৃষ্ণ ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেন।
এই জড় জগতে প্রত্যেককেই কোনও ধরনের কাজে নিযুক্ত থাকতে হয়। কিন্তু কর্ম সকল মানুষকে এই জগতের বন্ধনে আবদ্ধ করতেও পারে, আবার তা থেকে মুক্ত করে দিতেও পারে। স্বার্থচিন্তা ব্যতিরেকে, পরমেশ্বরের সন্তুষ্টি বিধানের উদ্দেশ্যে কাজের মাধ্যমে, মানুষ তার কাজের প্রতিক্রিয়া জনিত কর্মফলের বিধিনিয়ম থেকে মুক্তি পেতে পারে এবং আত্মতত্ত্ব ও পরমতত্ত্ব দিব্যজ্ঞান অর্জন করতে সক্ষম হয়।
আত্মার চিন্ময় তত্ত্ব, ভগবৎ-তত্ত্ব এবং ভগবান ও আত্মার সম্পর্ক -এই সব অপ্রাকৃত তত্ত্বজ্ঞান বিশুদ্ধ ও মুক্তিপ্রদায়ী। এই প্রকার জ্ঞান হচ্ছে নিঃস্বার্থ ভক্তিমূলক কর্মের (কর্মযোগ) ফলস্বরূপ। পরমেশ্বর ভগবান গীতার সুদীর্ঘ ইতিহাস, জড় জগতে যুগে যুগে তার অবতরণের উদ্দেশ্য ও তাৎপর্য এবং আত্মজ্ঞানলব্ধ গুরুর সান্নিধ্য লাভের আবশ্যকতা ব্যাখ্যা করেছেন।
বহিঃবিচারে সকল কর্তব্যকর্ম সাধন করলেও সেগুলির কর্মফল পরিত্যাগ করার মাধ্যমে, জ্ঞানবান ব্যক্তি পারমার্থিক জ্ঞানতত্ত্বের অগ্নিস্পর্শে পরিশুদ্ধি লাভ করে থাকেন, ফলে শান্তি, নিরাসক্তি, , চিন্ময় অন্তর্দৃষ্টি এবং শুদ্ধ আনন্দ লাভ করেন।
নিয়মতান্ত্রিক ধ্যানচর্চার মাধ্যমে অষ্টাঙ্গযোগ অনুশীলন মন ও ইন্দ্রিয় আদি দমন করে এবং অন্তর্যামী পরমাত্মার চিন্তায় মনকে নিবিষ্ট রাখে।এই অনুশীলনের পরিণামে পরমেশ্বরের পূর্ণ ভাবনারূপ সমাধি অর্জিত হয়।
পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছেন পরমতত্ত্ব, সর্বকারণের পরম কারণ এবং জড় ও চিন্ময় সর্ববিষয়ের প্রাণশক্তি। উন্নত জীবাত্মাগণ ভক্তি ভরে তার কাছে আত্মসমর্পণ করে থাকেন, পক্ষান্তরে অধার্মিক জীবাত্মারা অন্যান্য বিষয়ের ভজনায় তাদের মন বিক্ষিপ্ত করে থাকে।
আজীবন পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চিন্তার মাধ্যমে এবং বিশেষ করে মৃত্যুকালে তাকে স্মরণ করে, মানুষ জড় জগতের ঊর্ধ্বে ভগবানের পরম ধাম লাভ করতে পারে।
শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছেন পরমেশ্বর ভগবান এবং পরমারাধ্য বিষয়। অপ্রাকৃত ভগবত-সেবার মাধ্যমে জীবাত্মা মাত্রই তার সাথে নিত্য সম্বন্ধযুক্ত। মানুষের শুদ্ধ ভক্তি পুনরুজ্জীবিত করার ফলে শ্রীকৃষ্ণের পরম ধামে প্রত্যাবর্তন করা সম্ভব।
জড় জগতের বা চিন্ময় জগতের শৌর্য, শ্রী, আড়ম্বর, উতকরশ-সমস্ত ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য বিষয় শ্রীকৃষ্ণের দিব্য শক্তি ও পরম ঐশ্বর্যাবলীর আংশিক প্রকাশ মাত্র অভিব্যক্ত হয়ে আছে। সর্বকারণের পরম কারণ, সর্ববিষয়ের আশ্রয় ও সারাতিসার রূপে শ্রীকৃষ্ণ সর্বজীবেরই পরমারাধ্য বিষয়।
পরমেশ্বর শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে দিব্যদৃষ্টি দান করেন এবং সর্বসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষক তার অনন্ত বিশ্বরূপ প্রকাশ করেন। এভাবেই তিনি তার দিব্যতত্ত্ব অবিসংবাদিতভাবে সুপ্রতিষ্ঠিত করেন। শ্রীকৃষ্ণ প্রতিপন্ন করেছেন যে, তার স্বীয় অপরূপ সৌন্দর্যময় মানবরূপী আকৃতিই ভগবানের আদিরূপ। একমাত্র শুদ্ধ ভগবত-সেবার মাধ্যমেই মানুষ এই রূপের উপলব্ধি অর্জনে সক্ষম।
চিম্নয় জগতের সর্বোত্তম প্রাপ্তি বিশুদ্ধ কৃষ্ণপ্রেম লাভের পক্ষে ভক্তিযোগ বা শ্রীকৃষ্ণের উদ্দেশ্য শুদ্ধ ভক্তি হচ্ছে সর্বোত্তম পন্থা। যারা এই পরম পন্থার বিকাশ সাধনে নিয়োজিত থাকেন, তারা দিব্য গুণাবলীর অধিকারী হন।
দেহ, আত্মা এবং উভয়েরও ঊর্ধ্বে পরমাত্মার পার্থক্য যিনি উপলব্ধি করতে পারেন, তিনিই এই জড় জগৎ থেকে মুক্তি লাভে সক্ষম হন।
সমস্ত দেহধারী জীবাত্মা মাত্রই সত্ত্ব, রজ ও তম—জড়া প্রকৃতির এই ত্রিগুণের নিয়ন্ত্রণাধীন। পরমেশ্বর শ্রীকৃষ্ণ এই ত্রিগুনাবলীর স্বরূপ, আমাদের ওপর সেগুলির ক্রিয়াকলাপ, মানুষ কিভাবে সেগুলিকে অতিক্রম করে এবং যে মানুষ অপ্রাকৃত স্তরে অধিষ্ঠিত তার লক্ষণাবলী ব্যাখ্যা করেছেন।
বৈদিক জ্ঞানের চরম উদ্দেশ্য হচ্ছে জড়-জাগতিক বন্ধন থেকে মানুষের মুক্তি লাভ এবং পরম পুরুষোত্তম ভগবানরূপে শ্রীকৃষ্ণকে উপলব্ধি করা। যে মানুষ শ্রীকৃষ্ণের পরম স্বরূপ উপলব্ধি করে, সে তার কাছে আত্মসমর্পণ করে এবং ভক্তিমূলক সেবায় আত্মনিয়োগ করে।
যারা আসুরিক গুণগুলি অর্জন করে এবং শাস্ত্রবিধি অনুসরণ না করে যথেচ্ছভাবে জীবন যাপন করে থাকে, তারা হীনজন্ম ও ক্রমশ জাগতিক বন্ধনদশা লাভ করে। কিন্তু যারা দিব্য গুণাবলীর অধিকারী এবং শাস্ত্রীয় অনুশাসন আদি মেনে বিধিবদ্ধ জীবন যাপন করেন, তারা ক্রমান্বয়ে পারমার্থিক সিদ্ধিলাভ করেন।
জড় প্রকৃতির ত্রিগুণাবলীর থেকে উদ্ভূত এবং সেগুলির বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী শ্রদ্ধা তিন ধরনের হয়ে থাকে। যাদের শ্রদ্ধা রাজসিক ও তামসিক, তারা নিতান্তই অনিত্য জড়-জাগতিক ফল উৎপন্ন করে। পক্ষান্তরে, শাস্ত্রীয় অনুশাসন আদি মতে অনুষ্ঠিত সত্ত্বগুণময় কার্যাবলী হৃদয়কে পরিশুদ্ধ করে এবং পরিণামে পরমেশ্বর শ্রীকৃষ্ণের প্রতি শুদ্ধ ভক্তি-শ্রদ্ধার পথে মানুষকে পরিচালিত করে ভক্তিভাব জাগ্রত করে তোলে।
শ্রীকৃষ্ণ ব্যাখ্যা করেছেন ত্যাগের অর্থ এবং মানুষের ভাবনা ও কার্যকলাপের উপর প্রকৃতির গুণাবলীর প্রতিক্রিয়াগুলি কেমন হয়। তিনি ব্যাখ্যা করেছেন ব্রহ্ম উপলব্ধি, ভগবদগীতার মাহাত্ম্য ও গীতার চরম উপসংহার---ধর্মের সর্বোচ্চ পন্থা হচ্ছে পরমেশ্বর শ্রীকৃষ্ণের উদ্দেশ্যে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ, যার ফলে সর্বপাপ হতে মুক্তি লাভ হয়, সম্যক জ্ঞান-উপলব্ধি অর্জিত হয় এবং শাশ্বত চিন্ময় পরম ধামে প্রত্যাবর্তন করা যায়।




এত গুলো গীতার মধ্যে কোনটার ব্যাখা সঠিক? 
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (জগদীশচন্দ্র ঘোষ) (বড়) – https://bit.ly/2l6pxfL
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (জগদীশচন্দ্র ঘোষ) (ছোট) – https://bit.ly/2mos3hi
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (শ্রীচৈতন্য সারস্বত মঠ) – https://bit.ly/2kJXORB
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (যথার্ত গীতা) (অড়গড়ানন্দ) – https://bit.ly/2lgjtkA
শিব গীতা – https://bit.ly/2mLvGOF
অবধূত গীতা – https://bit.ly/2kKnUnA
অষ্টাবক্র গীতা – https://bit.ly/2mipBsS
অনুগীতা – https://bit.ly/2mirHJg
দেবী গীতা – https://bit.ly/2lgqIZO
ব্যাধ গীতা – https://bit.ly/2lg4qr6
শান্তি গীতা – https://bit.ly/2mfADix
রাম গীতা – https://bit.ly/2mk0ENP
পাণ্ডব গীতা – https://bit.ly/2mGbduy
অর্জুন গীতা – https://bit.ly/2kO386E
গৌড়ীয় গীতা – https://bit.ly/2lg9RGD
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (গীতা যথাযথ) (প্রভুপাদ) – https://bit.ly/2mOCTh3
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (শক্তিবাদ ভাষ্য) – https://bit.ly/2lgzOWB
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (অধরচন্দ্র চক্রবর্তী) – https://bit.ly/2mJ5Iv7
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (আশুতোষ দাস) –https://bit.ly/2mNiclE
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (কালীপ্রসন্ন সিংহ) – https://bit.ly/2mfMddv
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (কৃষ্ণানন্দ) – https://bit.ly/2mpB5dZ
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (কেদারনাথ দত্ত) – https://bit.ly/2mOmYPO
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (কৈলাসচন্দ্র) (শঙ্কর-আনন্দগিরি-শ্রীধর টিকা সহ) – https://bit.ly/2lgKJzq
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (গান্ধী ভাষ্য) – https://bit.ly/2kL2BCt
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (দেবেন্দ্র) – https://bit.ly/2mNqlGK
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (ধ্রুবানন্দ) – https://bit.ly/2mhtUVt
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (নবীনচন্দ্র সেন) – https://bit.ly/2mJODkM
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (নারায়ণ দাস) – https://bit.ly/2mkjww9
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (প্রমথনাথ তর্কভূষণ) – https://cutt.ly/kw13H97
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (প্রশন্নকুমার শাস্ত্রী) – https://cutt.ly/9w135zL
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (মথুরানাথ তর্করত্ন) – https://cutt.ly/mw18uZQ
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (লক্ষ্মণ শাস্ত্রী) – https://cutt.ly/5w18zN9
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (শশীধর তর্কচূড়ামনি) – https://cutt.ly/Rw18T9q
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (সতেন্দ্রনাথ ঠাকুর) – https://cutt.ly/Uw18NH7
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (কৃষ্ণাপ্রসন্ন সেন) – http://tiny.cc/0qsadz

শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা

নং

গ্রন্থ

লেখক/প্রকাশক

ডাউনলোড লিংক

০১শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা যথাযথশ্রীল প্রভুপাদ, ইসকনডাউনলোড
০২শ্রীমদ্ভগবদ্গীতাশ্রীধর স্বামীডাউনলোড
০৩গীতা গ্রন্থাবলীউপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ডাউনলোড
০৪বাংলা গীতা ও অনুগীতাবিপিনবিহারী মণ্ডলডাউনলোড
০৫শ্রীমদ্ভগবদ্গীতাকৃষ্ণপ্রসন্ন সেনডাউনলোড
০৬যথার্থ গীতাস্বামী অড়গড়ানন্দডাউনলোড
০৭শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা খণ্ড-১রামদয়াল মজুমদারডাউনলোড
০৮শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা খণ্ড-২রামদয়াল মজুমদারডাউনলোড
০৯শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা খণ্ড-৩রামদয়াল মজুমদারডাউনলোড
১০গীতা পরিচয়রামদয়াল মজুমদারডাউনলোড
১১গীতার বাণীঅণিল বরন রায়ডাউনলোড
১২অর্জুন গীতাডাউনলোড
১৩শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা খণ্ড-৩স্যান্যাল ভুপেন্দ্রনাথ, নারায়ণ দাসডাউনলোড
১৪শ্রীমদ্ভগবদ্গীতাস্বামী কৃষ্ণানন্দডাউনলোড
১৫গীতা সার সংগ্রহস্বামী প্রেমেশানন্দডাউনলোড
১৬পরম কল্যাণ গীতানরেন্দ্রনাথ সেনডাউনলোড
১৭শ্রীমদ্ভগবদ্গীতাশ্রীকৃষ্ণানন্দ স্বামীডাউনলোড
১৮কিশোর গীতাJagadiswaranandaডাউনলোড
২০গীতা মাধুকরীবঙ্কিম চন্দ্র সেনডাউনলোড
২১শ্রীমদ্ভগবদ্গীতাঅনিলচন্দ্র ঘোষডাউনলোড
২২শ্রীমদ্ভগবদ্গীতানারায়ণ দাস ভক্তিসুধাকরডাউনলোড
২৩শ্রীমদ্ভগবদ্গীতাপ্রসাদ দাস গোস্বামীডাউনলোড
২৪ভগবদ্গীতাশ্রীগীরিন্দ্রশেখর বসুডাউনলোড
২৫উপনিষদ রহস্য বা গীতার যৌগিক ব্যাখ্যাবিজয় কৃষ্ণ দেব শর্মাডাউনলোড
২৬শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা/গীতা মাধুকরীআশুতোষ দাসডাউনলোড
২৭শ্রীকৃষ্ণ অর্জুন সংবাদবটকৃষ্ণ চক্রবর্তীডাউনলোড
২৮শ্রীমদ্ভগবদ্গীতাকৈলাস চন্দ্র সিংহডাউনলোড
২৯গীতানুবচন খণ্ড ১-২-৩শ্রী অনির্বাণডাউনলোড
৩০অরবিন্দের গীতা ১শ্রী অরবিন্দডাউনলোড
৩১অরবিন্দের গীতা ২শ্রী অরবিন্দডাউনলোড
৩২অরবিন্দের গীতা ৩শ্রী অরবিন্দডাউনলোড
৩৩শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা খণ্ড ১Srila Baladeva Vidyabhushana, Srila Bhaktivinode Thakuraডাউনলোড
৩৪শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা খণ্ড- ২Srila Baladeva Vidyabhushana, Srila Bhaktivinode Thakuraডাউনলোড
৩৫শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা খণ্ড ৩Srila Baladeva Vidyabhushana, Srila Bhaktivinode Thakuraডাউনলোড

 By :arya rishi


No comments:

Post a Comment

ধন্যবাদ

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

অথর্ববেদ ২/১৩/৪

  ह्यश्मा॑न॒मा ति॒ष्ठाश्मा॑ भवतु ते त॒नूः। कृ॒ण्वन्तु॒ विश्वे॑ दे॒वा आयु॑ष्टे श॒रदः॑ श॒तम् ॥ ত্রহ্যশ্মানমা তিষ্ঠাশ্মা ভবতুতে তনূঃ। কৃণ্বন্তু...

Post Top Ad

ধন্যবাদ