কেন উপনিষদ - ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম বিষয়ে জ্ঞান, ধর্ম গ্রন্থ কি , হিন্দু মুসলমান সম্প্রদায়, ইসলাম খ্রীষ্ট মত বিষয়ে তত্ত্ব ও সনাতন ধর্ম নিয়ে আলোচনা

धर्म मानव मात्र का एक है, मानवों के धर्म अलग अलग नहीं होते-Theology

সাম্প্রতিক প্রবন্ধ

Post Top Ad

স্বাগতম

03 August, 2020

কেন উপনিষদ

কেন উপনিষদ বাকেনোপনিষদ  মুখ্য উপনিষদের অন্যতম একটি উপনিষদ।
প্রামাণিক ঋষিকৃত উপনিষদ গুলি হলো –

১. ঈশ, ২. কেন, ৩. কঠ, ৪. প্রশ্ন, ৫. মুণ্ডক, ৬. মাণ্ডুক্য, ৭. ঐতরেয়, ৮. তৈতরীয়, ৯. ছান্দোগ্য, ১০. বৃহদারণ্যক, ১১. শ্বেতাশ্বতর।

কেনেষিতং পততি প্রেষিতং মনঃ
কেন প্রাণঃ প্রথমঃ প্রৈতি যুক্তঃ।
কেনেষিতাং বাচমিমাং বদন্তি
চক্ষুঃ শ্রোত্রং ক উ দেবো যুনক্তি।।
-কেন উপনিষদ । প্রথম খণ্ড । মন্ত্র ১


কেনোপনিষদশ্রীঅরবিন্দডাউনলোড
শান্তিপাঠ।–আমার সমস্ত অঙ্গ এবং বাক, প্রাণ, চক্ষুঃ, শ্রোত্র, বল ও ইন্দ্রিয় সমূহ বৃদ্ধি বা পুষ্টি লাভ করুক। উপনিষৎ-প্রতিপাদিত ব্রহ্ম আমার নিকট প্রতিভাত হউক; আমি যেন ব্রহ্মকে নিরাস বা অস্বীকার না করি এবং ব্রহ্মও যেন আমাকে প্রত্যাখ্যান বা পরিত্যাগ না করেন। তাঁহার নিকট আমার এবং আমার নিকট তাঁহার সর্ব্বদা অপ্রত্যাখ্যান (নিয়ত সম্বন্ধ) বিদ্যমান থাকুক। আর আত্মনিষ্ঠ আমাতে উপনিষৎপোক্ত ধর্মসমূহ প্রকাশিত হউক।
বিষয়বস্তুর উপর নির্ভর করে আক্ষরিকভাবে কেন (সংস্কৃত : केन) শব্দটির অর্থ হতে পারে "কিসের দ্বারা, কার দ্বারা, কোথা থেকে, কী কারণে, কিভাবে" ইত্যাদি। কেন শব্দটির "কার দ্বারা" অর্থটি কেনোপনিষদের অনুসন্ধিৎসু প্রথম স্তবকেই বোঝানো হয়ে রয়েছে।
অর্থঃ
কার দ্বারা মন উড়ে চলে তার উদ্দেশ্যের অভিমুখে?
কার দ্বারা প্রধানতম প্রাণ স্বকর্মে অগ্রসর হয়?
কার প্রদত্ত বাক্শক্তিতে আমরা কথা বলি?
কে সেই দেব যে আমাদের চোখ ও কান নির্দেশন করে?
কেন উপনিষদ্ সামবেদের তলবকার ব্রাহ্মণের অংশ, যার কারণে বেশ কিছু প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় ভারতীয় গ্রন্থে তলবকার উপনিষদ্ নামেও এটিকে উল্লেখ করা হয়েছে। কেন উপনিষদ্-কে একপদে সন্ধিবদ্ধ করে আমরা কেনোপনিষদ্ (সংস্কৃত : केनोपनिषद्) বলা হয়।
মূলানুবাদ।–মন কাহার ইচ্ছায় প্রেরিত হইয়া (স্ববিষয়ে) গমন করিতেছে? শ্রেষ্ঠ প্রাণইবা কাহার নিয়োগে গমনাগমন করিতেছে? লোক সকল কাহার ইচ্ছাপ্রণোদিত শব্দ উচ্চারণ করিতেছে এবং কোন দেবতা এই চক্ষুঃ ও কর্ণকে স্ব স্ব কার্য্যে নিযুক্ত করিতেছেন?।।১।।
কেন উপনিষদ ব্রহ্ম অর্থাৎ ব্রহ্মনের সগুণ ও নির্গুণ স্বরূপের পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষনের কারণে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। বৈদিককালে প্রাকৃতিক শক্তিদেরকেই দেবতা বলে ধরা হত। কেনোপনিষদে দেখানো হয়েছে যে এই সকল দেবতাদের অস্তিত্বের পেছনে মূল হল ব্রহ্ম। এর ফলে এটিকে হিন্দুধর্মের বেদান্ত দর্শনের দ্বৈতবাদী ও অদ্বৈতবাদী উপসনাদু'টিতেই মূল নীতিগ্রন্থ হিসেবে ধরা হয়। এছাড়াও কেনোপনিষদের গুরুত্বপুর্ণ বৈশিষ্ট্যগুলো হল 'আধ্যাত্মিক পুরুষ', 'আত্মন্ বা আত্মার অস্তিত্ব', 'ব্রহ্মের প্রতি দেবতাদেরও ভক্তি' ইত্যাদি বিষয়গুলোর ব্যাখ্যা।
কেন উপনিষদের মুখ্যতঃ তিনটি অংশ :- প্রথমাংশে ১৩টি ছান্দোবদ্ধ ছত্র, দ্বিতীয় অংশে ১৫টি অনুচ্ছেদ এবং শেষাংশে সমাপ্তিসূচক ৬টি অনুচ্ছেদ। কেনোপনিষদকে চারটি খণ্ডে বিভক্ত করা আছে। প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ডে যথাক্রমে আছে ৮টি ও ৫টি পংক্তি। তৃতীয় খণ্ডে রয়েছে ১২টি ছত্র এবং চতুর্থ খণ্ডে রয়েছে বাকি ৯টি ছত্র (৩টি মূল ছত্র, ৬টি উপসংহারসূচক ছত্র)।
কেনোপনিষদের প্রথম দু'টি খণ্ড পদ্য আকারে রচিত, আর শেষ দু'টি গদ্য আকারে, যদিও একটি ব্যতিক্রম রয়েছে। ৯ম ছত্রটি গদ্য আকারে রচিত এবং গঠনগতভাবে বেমানান, যার ফলে অনেক পণ্ডিতদের ধারণা যে এটি পরে যুক্ত হয়েছে অথবা আজকের উপনিষদটি মূল পাণ্ডুলিপির একটি বিকৃত অপেক্ষাকৃত নূতন সংস্করণ। এছাড়া আরেকটি বিশেষত্ব হল কেনোপনিষদের ৩য় ছত্র, যেটিতে ৮টি পংক্তি (এখানে, লাইন) রয়েছে, যেখানে প্রথম দু'টি খণ্ডে বাকি সবগুলো ছত্রেই ছন্দ মেনে ৪টি পংক্তি রয়েছে। এই ৩য় ছত্রটিকে সাধারণতঃ ৩(ক) ও ৩(খ) হিসেবে ভাগ করা হয়।
ভারতবর্ষের বিভিন্ন অঞ্চলে খুঁজে পাওয়া কেনোপনিষদের পাণ্ডুলিপিগুলিতে কিছু কিছু পার্থক্য আছে। যেমন, দক্ষিণ ভারতীয় পাঠ্য অনুযায়ী এবং শংকরের ভাষ্য অনুযায়ী যেটি তলবকার ব্রাহ্মণের ৯ম ছত্রে আছে, সেটিই সামবেদের কয়েকটি অংশের বার্নেল পাণ্ডুলিপি অনুসারে ১০ম অনুবাকের ৪র্থ অনুচ্ছেদে পড়ে (জৈমিনীয় ব্রাহ্মণে)।
কেনোপনিষদকে সামবেদের অংশ হিসেবেই মানা হয়ে থাকে, যদিও অথর্ববেদের পাণ্ডুলিপিতেও এটিকে পাওয়া যায়। দু'টি সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য অতিসুক্ষ্ম এবং গঠনগত মাত্র - সামবেদে কেনোপনিষদ ৪টি খণ্ডে বিভক্ত, যেখানে অথর্ববেদে এরকম বিভাজন অনুপস্থিত।
কেনোপনিষদের আরম্ভ হয় মানবপ্রকৃতি, তার উদ্ভব, সত্ত্ব এবং জ্ঞান ও পার্থিব অনুভূতির সাথে তার সম্পর্কের সম্বন্ধে প্রশ্ন করে। এরপরই এখানে বলা হয় যে জ্ঞান দু'রকমের - অভিজ্ঞতাগত আর ধারণাসঙ্গত। কেনোপনিষদ্ অনুসারে, যে জ্ঞান আমরা অভিজ্ঞতা থেকে অর্জন করি, সেটিকে আমরা শেখাতে পারি, বর্ণনা করতে পারি ও এর সম্বন্ধে আলোচনাও করতে পারি, কিন্তু ধারণাসঙ্গত স্বতঃসিদ্ধ জ্ঞানকে নিয়ে আমরা এসকল করতে পারি না। বিশুদ্ধ বিমূর্ত বিষয়গুলি কেবল অবগত ও জ্ঞাত হওয়া যায়। ৩য় ছত্রে উল্লেখ রয়েছে যে ব্রহ্মন্-ই হল পরম সত্য।
সেখানে চোখ যায় না,
না যায় কথা বা মন।
আমরা জানি না, বুঝি না,
কেই বা সেটাকে বোঝাবে?

আমাদের বিদিতের চেয়ে বিসদৃশ সেটি,
সেটি আমাদের অবিদিতেরও অধিক গূঢ় -
এই শুনেছি আমাদের প্রবীণদের থেকে
যারা সেটির সাথে করিয়েছিলেন পরিচয়।
— কেনোপনিষদ্, ৩(ক) ও ৩(খ)
কেনেষিতং পততি প্রেষিতং মনঃ
কেন প্রাণঃ প্রথমঃ প্রৈতি যুক্তঃ।
কেনেষিতাং বাচমিমাং বদন্তি
চক্ষুঃ শ্রোত্রং ক উ দেবো যুনক্তি।।১।।
শান্তিপাঠ।–আমার সমস্ত অঙ্গ এবং বাক, প্রাণ, চক্ষুঃ, শ্রোত্র, বল ও ইন্দ্রিয় সমূহ বৃদ্ধি বা পুষ্টি লাভ করুক। উপনিষৎ-প্রতিপাদিত ব্রহ্ম আমার নিকট প্রতিভাত হউক; আমি যেন ব্রহ্মকে নিরাস বা অস্বীকার না করি এবং ব্রহ্মও যেন আমাকে প্রত্যাখ্যান বা পরিত্যাগ না করেন। তাঁহার নিকট আমার এবং আমার নিকট তাঁহার সর্ব্বদা অপ্রত্যাখ্যান (নিয়ত সম্বন্ধ) বিদ্যমান থাকুক। আর আত্মনিষ্ঠ আমাতে উপনিষৎপোক্ত ধর্মসমূহ প্রকাশিত হউক।
মূলানুবাদ।–মন কাহার ইচ্ছায় প্রেরিত হইয়া (স্ববিষয়ে) গমন করিতেছে? শ্রেষ্ঠ প্রাণইবা কাহার নিয়োগে গমনাগমন করিতেছে? লোক সকল কাহার ইচ্ছাপ্রণোদিত শব্দ উচ্চারণ করিতেছে এবং কোন দেবতা এই চক্ষুঃ ও কর্ণকে স্ব স্ব কার্য্যে নিযুক্ত করিতেছেন?।।১।।
শঙ্কর ভাষ্যানুবাদ।–মন কোন্‌ কর্ত্তার অভিলাষিত ও প্রেষিত হইয়া অর্থাৎ কাহার ইচ্ছা-নিয়োজিত হইয়া স্ব কার্য্যাভিমুখে যাইতেছে? ইষ্‌’ ধাতুর অর্থ আভীক্ষ্ণ্য (পৌনঃপুন্য) গতি ও ইচ্ছা। তন্মধ্যে  আভীক্ষ্ণ্য ও গত্যর্থের এখানে সম্ভব নাই; কাজেই এখানে ইচ্ছার্থক, ‘ইষ্‌’ ধাতুর প্রয়োগে বুঝিতে হইবে। “প্রেষিতং” পদটিও ইচ্ছার্থাক ‘ইষ্‌’ ধাতু হইতে ‘প্র’ উপসর্গ যোগে নিষ্পন্ন হইয়াছে। এখানে উহার অর্থ নিয়োগ করা। শ্রুতিতে “ইষিতং” না বলিয়া যদি কেবল “প্রেষিতং”ই বলা হইত; তাহা হইলে প্রেষয়িতা ও প্রেষণ সম্বন্ধে বিশেষ সংবাদ জানিবার জন্য পুনশ্চ আকাঙ্খা হইত, অর্থাৎ মন যাহার প্রেরণায় ধাবিত হয়, সেই প্রেষয়িতা কে? এবং তাহার প্রেষণই বা কি প্রকার? ইহা জানিবার জন্যও ঔৎসুক্য থাকিয়া যাইত; কিন্তু “ইষিতং” বিশেষণেই সেই বিশেষার্থ নির্দ্ধারিত হওয়ার তদ্বিষয়ক বিশেষাকাঙ্খা আপনা হইতেই নিবৃত্ত হইয়াছে।
এখন প্রশ্ন হইতেছে যে, যদি ঐ রূপ অর্থবিশেষ নিরূপণ করাই শ্রুতির অভিপ্রেত হয়, তাহা হইলে “ইষিতং” পদের যখন সেই অভিপ্রায় অবধারিত হইল, তখন আর “প্রেষিতং” বিশেষণ প্রয়োগ করা উচিত হইতনা; বিশেষতঃ, শব্দের আধিক্য থাকিলে যখন অর্থেরও আধিক্য থাকা যুক্তিসিদ্ধ, তখন এরূপ অর্থও প্রতীত হইতে পারে যে, যিনি [আমাদেরই মত] স্বীয় ইচ্ছা, চেষ্টা বা বাক্যদ্বারা মনকে প্রেষিত করেন, তিনি কেন? না; প্রশ্ন সামার্থ্যেই ওরূপ প্রতীতি হইতে পারে না; কারণ, উক্ত প্রশ্ন দৃষ্টে মনে হয় যে, কোন লোক যেন ইন্দ্রিয়াদির সমষ্টিভূত, অনিত্য দেহাদিতে বিরক্ত (বৈরাগ্য প্রাপ্ত হইয়া দেহাদির অতিরিক্ত একটি কূটস্থ নিত্য বস্তুর অম্বেষণে ঐরূপ প্রশ্নের অবতারণা করিয়াছেন; সুতরাং তাঁহার পক্ষে উক্তপ্রকার প্রতীতিমূলক প্রশ্ন কখনই সম্ভবপর হইতে পারে না। পক্ষান্তরে, ইন্দ্রিয়াদি সঙ্ঘাতময় এই দেহ যে, ইচ্ছা, চেষ্টা ও, বাক্য দ্বারা মনকে প্রেরণ করে, ইহাত সর্ব্বজন-বিদিত এবং প্রশ্ন-কর্ত্তাও নিশ্চয়ই ইহা অবগত আছেন; সুতরাং তাঁহার পক্ষে ঐরূপ প্রশ্নের উত্থাপন একেবারেই অর্থহীন নিষ্প্রয়োজন হইয়া পড়ে। ভাল, এ রূপ বলিলেও ‘প্রেষিত’ শব্দের ত কোনই অর্থ-বিশেষ প্রদর্শিত হইল না? না,–এ প্রশ্নও যুক্তিযুক্ত হইল না; কারণ, যে লোকের মনে মনের প্রেষণ ও প্রেষয়িতৃ-সম্বন্ধে সংশয় বিদ্যমান আছে, তাহার পক্ষে সংশয়-ভঞ্জনার্থ ‘প্রেষয়িতা’পদের সার্থকতা প্রদর্শন করা যাইতে পারে। অর্থাৎ ইন্দ্রিয়াদির সমষ্টিময় এই দেহই ‘প্রেষয়িতা’ বলিয়া লোকপ্রসিদ্ধ;  বস্তুতঃ সেই দেহই কি মনেরও প্রেরক? না; তদতিরিক্ত, এমন স্বতন্ত্র (স্বাধীন) কেহ আছেন, যাঁহার ইচ্ছামাত্রে মন প্রভৃতির প্রেষণকার্য্য অনায়াসে সম্পাদিত হয়; এইরূপ বিশেষাভিপ্রায়-বিজ্ঞাপনার্থই ‘ইষিত’ ও ‘প্রেষিত’ বিশেষণ দুইটি প্রযুক্ত হইয়াছে।
জিজ্ঞাসা করি,–মনই স্বয়ং স্বাধীনভাবে স্ববিষয়ে গমন করে, ইহাই ত লোকপ্রসিদ্ধ; তবে আর ঐরূপ প্রশ্ন সঙ্গত হয় কিরূপে? হ্যাঁ, এ প্রশ্নের উত্তর বলা যাইতেছে; মন যদি নিজের প্রবৃত্তি ও নিবৃত্তিতে স্বাধীন হইত, তাহা হইলে কাহারও কখন অনিষ্ট-চিন্তা আসিতে পারিত না; অথচ মন জানিয়া শুনিয়াও অনর্থ (অনিষ্ট) চিন্তা করিয়া থাকে; বাধা সত্ত্বেও মন অতি প্রচণ্ড দুঃখকর কার্য্যে প্রবৃত্ত হইয়া থাকে; [মন স্বাধীন হইলে এরূপ হইত না।] অতএব, “কেন ইষিতম্‌” ইত্যাদি প্রশ্ন যুক্তি-যুক্তই বটে।
প্রাণ কাহার দ্বারা নিযুক্ত (প্রেরিত) হইয়া গমন করে, অর্থাৎ স্বীয় কার্য্য সম্পাদন করে? [পঞ্চবৃত্তি] প্রাণই সমস্ত ইন্দ্রিয়ের প্রথমোৎপন্ন; এই কারণ প্রাণকে ‘প্রথম’ বিশেষণে বিশেষিত করা হইয়াছে। সাধারণ লোক সকল কাঁহার প্রেরিত শব্দ উচ্চারণ করে? এবং কোন দেবতা (দ্যুতিমান্‌) চক্ষুঃ ও শ্রবণেন্দ্রিয়কে স্ব স্ব কার্য্যে প্রেরণ করেন?।।১ 

No comments:

Post a Comment

ধন্যবাদ

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

যজুর্বেদ অধ্যায় ১২

  ॥ ও৩ম্ ॥ অথ দ্বাদশাऽধ্যায়ারম্ভঃ ও৩ম্ বিশ্বা॑নি দেব সবিতর্দুরি॒তানি॒ পরা॑ সুব । য়দ্ভ॒দ্রং তন্ন॒ऽআ সু॑ব ॥ য়জুঃ৩০.৩ ॥ তত্রাদৌ বিদ্বদ্গুণানাহ ...

Post Top Ad

ধন্যবাদ