Vedic Mathematics - ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম বিষয়ে জ্ঞান, ধর্ম গ্রন্থ কি , হিন্দু মুসলমান সম্প্রদায়, ইসলাম খ্রীষ্ট মত বিষয়ে তত্ত্ব ও সনাতন ধর্ম নিয়ে আলোচনা

धर्म मानव मात्र का एक है, मानवों के धर्म अलग अलग नहीं होते-Theology

সাম্প্রতিক প্রবন্ধ

Post Top Ad

স্বাগতম

14 August, 2020

Vedic Mathematics

বৈদিক গনিত


since childhood we learn modern mathematics which is a bad copy of indian since childhood we learn modern mathematics which is a bad copy of indian mathematics , whenever someone copy something he do some 

mistakes , same happened with maths that you learned since your childhood.

Biggest Scam of Mathematics 👈watch

Download the paper from:
https://www.podometic.in/papers/
CLICK A LINK TO JUMP TO A PAPER
Negative and Positive Quantities on a Brahmaguptan Plane
Laws of Sign for Multiplication and Division 
Multiply like Descartes and Newton 
A New Model of Multiplication
Squaring a Circle with Rope 
The Lost Logic of Maths

Jonathan J. Crabtree এর মতে বর্তমান ইউরোপের গণিত যা আমরা শিখছি তা ভারতের আর্যভট্ট ও গণিতজ্ঞ ব্রহ্মগুপ্তের গণিতের কপি করা। পুরো টা না জেনে কপি করার ফলে অনেক কিছু ভুলভ্রান্তি আছে, যা এখন জনাথন জি শুধরে ভারতে বৈদিক গনিত শেখানোর কাজ করছেন। 
Vedic Mathematics:
Many laws and rules of maths we were told to memorise at school were actually workarounds and bug fixes needed to fix broken maths foundations.
read pdf 👇
https://ia803103.us.archive.org/30/items/2019-JJCRABTREE_The_superiority_of_Indian_mathematics/2019-JJCRABTREE_The_Superiority_of_Indian_Mathematics.pdf
এক সময় ছিল যখন ভারতে নালন্দা, তক্ষশীলার মতো বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় ভারতের গৌরব বৃদ্ধি করতো। যেখানে শিক্ষা নেওয়ার জন্য দেশ বিদেশের ছাত্ররা ব্যাকুল হয়ে ভারতের দিকে তাকিয়ে থাকতো। ইউরোপের যখন সভ্যতার বিকাশ পর্যন্ত ঠিকঠাক হয়নি তখন ভারত চিকিৎসা, বিজ্ঞান, গণিত সবদিক থেকে ভারত বিশ্বগুরু ছিল। তবে কলক্রমে ভারতের শিক্ষা, বিজ্ঞান সমস্তকিছু পতনের দিকে অগ্রসর হয়। যার সুযোগ নিয়ে বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলি বিকশিত হতে শুরু করে। তবে এটা সত্য যে ভারতের যতই প্রাচীন ইতিহাসে যাওয়া যায় ততই উন্নত শিক্ষা, বিজ্ঞানের ছবির দেখা মেলে।
মাত্র কয়েক শতাব্দী আগে যখন হিন্দুরা রামায়ণের প্রসঙ্গ টেনে পুস্পক বিমানের কথা বলতো তখন অন্যান্য জাতিরা হিন্দুদের মূর্খ বলতো। কারণ তখন বিমান তৈরি করে আকাশে উড়া সম্ভব তা মানুষের কল্পনার বাইরে ছিল। একইভাবে হিন্দুরা পঞ্জিকা দেখে যখন সূর্য গ্রহণ,চন্দ্র গ্রহণের কথা বলতো তখন ইউরোপের সমাজ ভারতীয়দের কুসংস্কারছন্ন বলে কটাক্ষ করতো। তবে আধুনিক বিজ্ঞান উন্নত হওয়ার সাথে সাথে বাস্তব সামনে চলে এসেছে।বর্তমানে বিশ্বের নানা প্রান্তের বিশেষজ্ঞরা হিন্দুদের প্রাচীন গৌরবকে পুনরুত্থান করার ডাক দিচ্ছেন। এই বিশেষজ্ঞদের মধ্যে রয়েছেন বিখ্যাত গণিত বিশেষজ্ঞ জনাথন জে ক্র্যাবট্রি (Jonathan J Crabtree)। এই গণিত বিশেষজ্ঞ এর মতে হিন্দুদের প্রাচীন ও মহান শিক্ষাব্যাবস্থাকে নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে,যার নতুন করে উত্থানের প্রয়োজন রয়েছে। গণিত বিশেষজ্ঞ জনাথন জে ক্র্যাবট্রি ভারতে এক বিশেষ মিশন নিয়ে সক্রিয় আছেন। উনি ভারতে প্রাচীন সময়ের ব্রহ্মগুপ্তের গণিত স্কুলে স্কুলে শেখানোর জন্য প্রয়াস চালাচ্ছেন।জনাথন জে ক্র্যাবট্রি এর মতে গণিতের উদ্ভব ভারত থেকেই যা কপি করে ইউরোপে পৌঁছেছিল। সেই কপি আবার এখন ভারতে পড়ানো হচ্ছে। তবে ভারত থেকে যখন গণিত ইউরোপে গেছিল তখন তা বিকৃত হয়ে পড়ে। যারফলে বর্তমানে হিন্দুদের প্রাচীন গণিত বিকৃত হয়ে পড়েছে। ব্রহ্মগুপ্ত ৫ টি শ্লোকে ১৮ টি সূত্র প্ৰকাশ করেছিলেন যা ইউরোপে গিয়ে বিকৃত হয়ে পড়ে। পজেটিভ ও নেগেটিভ এর ক্ষেত্রে ব্রহ্মগুপ্তের দেওয়া সূত্র এখন স্কুলে স্কুলে বিকৃতরূপে পড়ানো হয়।জনাথন জে ক্র্যাবট্রি শুন্যে এর যে সংজ্ঞা দিয়েছিলেন তা এখন সম্পূর্ণ ভিন্ন হয়ে পড়েছে। নেগেটিভ (-) এর সাথে নেগেটিভ(-) গুন কবলে কিভাবে পজেটিভ(+) হয়, এর সঠিক ব্যাখ্যা বর্তমানের গণিত দিতে পারে না। কিন্তু শুন্যের ব্যাবহার করে ব্রহ্মগুপ্ত এর সঠিক ব্যাখ্যা করেছিলেন। বর্তমানে পজেটিভ ও নেগেটিভ বিষয়ে ব্যাখ্যা অত্যন্ত ভ্রমিত করার বিষয়। কিন্তু ব্রহ্মগুপ্তের মতে এক মিটার উঁচু স্থান যদি পজেটিভ ধরা হয় তাহলে এক মিটার নিচু নেগেটিভ হবে। বর্তমান গণিত অনুযায়ী মাইনাস 1 এর থেকে মাইনাস 10 ছোটো সংখ্যা। অর্থাৎ মাইনাস 1 বড়ো।

অন্যদিকে ব্রহ্মগুপ্তের গনিত অনুযায়ী মাইনাস 10 বড়ো মাইনাস 1 এর থেকে। অর্থাৎ ১ মিটারের গর্ত ১০ মিটারের গর্ত থেকে ছোট হবে। জনাথন জে ক্র্যাবট্রি বর্তমানে এই বিষয়গুলির উপর কাজ করছেন এবং নতুনভাবে ভারতের গণিতবিদ্যাকে তুলে ধারার মিশনে কাজ করছেন।
WATCH! THE MATHS4MODI VIDEO  www.j.mp/Arith2Podo
DOWNLOAD! THE RESEARCH PDF  www.j.mp/2020Maths

A New Model of Multiplication via Euclid

Jonathan J. Crabtree
jonathanjcrabtree@podo.in
Elementary Mathematics Historian
www.podometic.in
Many fear school maths. Why?
  1. British Maths was built for 1, 2, 3... based on Ancient Greek philosophy and looking to the ground 300 BCE.
  2. Bharatiya Maths was built for ...-3 -2 -1 0 +1 +2 +3... based on science and looking to the stars 628 CE.
So, the maths education ideas the British Empire spread throughout its settlements and colonies were based on ideas that were almost 1000 years out-of-date! You update your computer's operating system every few years. You might also update your phone every few years. What about your maths?
As a historian with decades of learning and research, it's OBVIOUS to me why the world dislikes British primary level maths education. MANY TEACHING IDEAS ARE WRONG!!! The West updated its numerals from the Roman 'MCMLXXXIX' to '1989' (the year my son James was born). Yet my research (download PDF here) reveals the West NEVER updated its thinking from the 7th Century about the true meaning of India's zero and negative numbers! That's truly bizarre! So bridges didn't fall down, many laws and rules were invented to FORCE answers to have the correct answer. Let that sink in a moment. Many laws and rules of maths we were told to memorise at school were actually workarounds and bug fixes needed to fix broken maths foundations.
Let me explain...
Numbers simply count or measure quantities. In science, the least quantity of mass or energy you can have is zero. However, the British spread a strange idea negative numbers represent quantities that are 'less than zero' which is impossible! So, British maths lessons on negative numbers have been confusing people for centuries.
Brahmagupta defined zero as a number and wrote the original simple laws of mathematics in the 7th century. Yet the definition of zero and laws of (+ – × ÷) on positive and negative numbers were not understood in the Arabic world!
Maths is confusing today because Europe got its knowledge of India's maths via the Arabic world. So please sign this petition to request schools teach India's less confusing simpler scientific zero-based maths.   
Thank you,
Jonathan J. Crabtree
Elementary Mathematics Historian
www.podometic.in   
P.S. After clicking SIGN THIS PETITION you might like to read the following article:
How and why did White Colonists ‘Stuff Up’ the Better Ideas of Black Mathematics Teachers so Badly? at www.j.mp/BlackMathMatters
-------------------------------------
BACKGROUND INFORMATION
In age 7 he noticed a deep 398-year-old problem. As if pulling a loose thread, he unraveled the feeble fabric of math education to rebuild it from India’s ZERO!
Elementary maths historian Jonathan J. Crabtree has been studying the history of mathematics since 1983. Today, he is known as a guest lecturer at Indian mathematics conferences, schools and universities. Having reviewed writings in Latin, Greek, Arabic, Sanskrit and many other languages, his presentations reveal how India’s ‘lost’ ancient mathematics is superior to the western maths taught today.
History is written by the oppressors not the oppressed!





Image for post

“Children do 5 – 2 in grade 1. They do 2 – 5 six years later? Is this like not one of most insidious mistakes in our curriculum?”
Before we answer the question of when and how to teach 2 – 5, ask this. In 50 years will primary level math education be much different? Will math teachers as transmitters of knowledge be online digital avatars powered by interactive one-on-one AI programs or classroom robots assisted by human aids? Will computers finally teach us the truth about mathematics?
Before I address the black and white history of mathematics education, I suggest you add the following YouTube video to your ‘watch list’ as it provides the necessary evidence to support much of what follows.






In case you’re not interest in academic lectures, let it be known I use plenty of cartoons to make my points in the video, like the following.





Image for post
Image for post

Later on in this article you will come to know that in mathematics, 2 – 5 and its negative answer are really simple to understand. So, if your reaction is “Negative numbers are really confusing”, can we look to the Collins dictionary for the meaning of ‘negative’ in both general and mathematical usage?
Let’s try…

DICTIONARY & ‘NEGATIVE’

1. ADJECTIVE
A fact, situation, or experience that is negative is unpleasant, depressing, or harmful.
The news from overseas is overwhelmingly negative. All this had an extremely negative effect on the criminal justice system.
10. ADJECTIVE [usually ADJECTIVE noun]
negative number, quantity, or measurement is LESS THAN ZERO. (My bold caps.)
The weakest students can end up with a negative score.
Not only do negatives sound depressing, they also seem confusing!
Numbers simply count or measure quantities (nouns) and actions (verbs) and it is impossible (in our universe) to have any quantity of matter or energy (the stuff our universe is made of) that is less than zero. Similarly, it’s impossible to have a number of actions that is ‘less than zero’. As we will discover, Bharatiya (Ancient Indian) Maths is consistent with modern laws of physics, yet the western math ideas taught in classes 1 to 8 are not. Crazy!
For centuries, the West has been defining negative numbers as those numbers that are less than zero, which is why so many understand maths about as much as they understand ancient Greek! Ask the next person you meet what the answer is to negative seven minus negative four and you’ll see why!

To put you out of any negative math misery, imagine you’re in Grade/Class 1 and it’s time to play the Happy Harappan Brick & Hole Game!

In this story you have a square-sided bucket and spade along with 2 cube-shaped bricks you made the day before. Yet, today’s challenge is to sell 5 bricks! Starting with two bricks, five bricks need to be taken away! (This is a real-world story for 2 – 5.)
2 – 5? NO PROBLEM SAY THE HAPPY HARAPPAN KIDS!
You don’t have enough bricks, so you dig 3 holes and make 3 more bricks. Now there are 5 bricks and 3 holes. 5 bricks get taken away and 3 holes remain!
Pretty soon, perhaps by Grade 2, some children will be extend their imagination from pictures to words and then symbols like 2B – 5B = 3H before they arrive at ⁺2 – ⁺5 = ⁻3.
NOTE: The Harappan or Indus Civilisation flourished around 5000 years ago. It was famous for its precise math-based brickmaking. In 1947 it became part of Pakistan with the exit of the colonial British Raj rulers and the formation of modern India.

RESEARCH

In What Teens Want from Their Schools: A National Survey of High School Student Engagement, among students considering dropping out, half cite lack of engagement with the school as a main reason.
Of the 2000 year 10 to 12 American students in this survey, mathematics is liked the least by a huge margin.





Image for post

In the surveys I’ve seen, science is rarely the least liked subject at school, while mathematics nearly always is. So, could it be that math pedagogies have failed to evolve according to the scientific method or simply, to reflect reality? If failure is feedback then why hasn’t mathematics education ever been fixed? Kids failing to learn maths is the same thing as adults failing to teach maths.
I hated math at school yet loved building things with electronics kits and writing computer programs. I also loved art and music even if I wasn’t very good. Kids love solving puzzles and are natural problem-solvers so math should reflect the way the world actually works.

WHY MATH IS ALL GREEK TO ME!

Western elementary math education has been built upon arithmoi or Ancient Greek pure number theory when it should have been built on the arithmos or applied applications of Ancient India. Ancient Greek arithmetic was based on theoretical logic where geometry was not allowed to have numbers by people like Aristotle and numbers were not allowed to have units by people like Nicomachus!
Thus, today we are told negative four is greater than negative seven, which is and has always been absolute nonsense! Teachers often say negatives are like debts, yet a debt of $7 is GREATER THAN a debt of $4.

Why is ⁻7 > ⁻4?

ARGUMENT 1 Larger numbers squared exceed smaller numbers squared.

⁺7 × ⁺7 = ⁺49 and ⁺4 × ⁺4 = ⁺16. As 49 > 16 we MUST accept ⁺7 > ⁺4.
⁻7 × ⁻7 = ⁺49 and ⁻4 × ⁻4 = ⁺16. As 49 > 16 we MUST accept ⁻7 > ⁻4.

ARGUMENT 2 Equality is preserved across sign.

⁻4/⁻7 = ⁺4/⁺7 as both ratios of top/bottom are the same. 4 negatives are less than 7 negatives just as 4 positives are less than 7 positives.

ARGUMENT 3 The East got it correct!
In both ancient Chinese and Indian maths, a larger number subtracted from a smaller number of the same sign changes the sign of the answer.

⁺4 – ⁺7 = ⁻3 therefore, ⁺7 > ⁺4

⁻4 – ⁻7 = ⁺3 therefore, ⁻7 > ⁻4

ARGUMENT 4 It’s how physics works!
7 positrons are greater than 4 positrons.
7 electrons are greater than 4 electrons.
7 (negative) electrons are greater than 4 (positive) positrons because after they meet 3 (negative) electrons remain, so ⁻7 > ⁺4.
“LESS THAN ZERO” IS NONSENSE!
Numbers simply count or measure quantities (nouns) and actions (verbs) and it is impossible (in our universe) to have any quantity of matter or energy (the stuff our universe is made of) that is less than zero. Similarly, it’s impossible to have a number of actions that is ‘less than zero’. As you will discover at my new podometic maths website Ancient Indian Maths foundations are consistent with modern laws of physics from Class 1. Dishonest complexity is out and true simplexity is in!
Kids not liking maths or dropping mathematics at the first opportunity at school have reduced career choices because math is an important foundation for further study at university, especially for Science, Technology, Engineering and Medicine.





Image for post

OK, many fear school mathematics, but WHY?

  1. British Maths was built for 1, 2, 3… based on Ancient Greek philosophy and looking to the ground 300 BCE.
  2. India’s simpler Maths was built for …⁻3 ⁻2 ⁻1 0 +1 +2 +3… based on science and looking to the stars 628 CE.





Image for post

So, the maths education ideas the British Empire spread throughout its settlements and colonies were based on ideas that were almost 1000 years out-of-date! You update your computer’s operating system every few years. You might also update your phone every few years. What about your maths?
As a historian with decades of learning and research, it’s OBVIOUS to me why the world dislikes British primary level maths education. MANY TEACHING IDEAS ARE WRONG!!! My research (download PDF here) reveals the West NEVER updated its thinking from the 7th Century about the true meaning of India’s zero and negative numbers! That’s truly bizarre!
Importantly, so bridges didn’t fall down, many laws and rules were invented to FORCE answers to have the correct answer. Let that sink in a moment. Many laws and rules of maths we were told to commit to memory at school were actually workarounds and bug fixes needed to fix broken western maths foundations!
As Europe reverted to ancient Greek mathematics during the Renaissance, it failed to realise that the 300 BCE ‘Euclidean’ foundations that underpinned its definition of ‘number’ and ‘multiplication’ for example, should have been updated (as per the scientific method) around 700 CE after the writings of Brahmagupta, who gave mathematical rules of zero, negative and positive.
Around 300 BCE, Euclid (whom Raju argues may have been a black woman) had defined number as a multitude of units. That meant 1 was not considered a number because 1 was not a multitude. The Medieval Arabic world, as evident in the influential writings of al-Khwārizmī, al-Uqlīdisī and others, had also been led to believe that 1 was not a number.
Brahmagupta’s definition of zero as the number that is the sum of equal and opposite quantities, (consistent with modern laws of physics), sadly amounted to nothing.





Image for post

Three quick points…
  1. Brahmagupta defined zero as a number and wrote the original simple laws of mathematics in the 7th century.
  2. Yet his definition of zero and laws of (+  × ÷) on positive and negative numbers were not understood in the Arabic world!
  3. Maths is confusing today because the West got its knowledge of India’s maths via the Arabic world!
So, the white British Raj in India was unaware it was forcing a corrupted system of mathematics onto those very people whose original black maths teachers like Āryabhaṭa, Bhāskara and Brahmagupta originally crafted it to perfection!

WHY?

Actually, even if the British did know, it didn’t care. You oppress people most effectively by denying them their own culture.
Indian Professor Dr. C. K. Raju has undertaken considerable (confronting) research into the history of mathematics his book ‘The Cultural Foundations of Mathematics’.
=== [The APA Citation for educators follows]
Raju, C. K., & Project of history of Indian science, philosophy, and culture. (2007). Cultural foundations of mathematics: The nature of mathematical proof and the transmission of the calculus from India to Europe in the 16th c. CE. (Towards independence.) Delhi: Pearson Longman, Project of history of Indian Science, philosophy and culture.
===
My guess is you were once taught the 600 BCE Ancient Greek Pythagoras’ Theorem at school.
The area of the square on the longest side (hypotenuse) of a right-angled triangle is equal to the sum of the squares on the other two sides.
My guess is you were not told the first known country to state the theorem was India, around 200 years before the Greeks. It should be called the Baudhayana Theorem. Is it just a coincidence that as the British Empire extracted wealth from India it argued for the supremacy of Western Greek knowledge via Pythagoras and Euclid?
“Decolonization requires contesting the false history of science used to set up colonial education essential to colonization — the same false history that was used to morally justify racism, by asserting the noncreativity of Blacks.” (Raju, C. K. (2017). Black Thoughts Matter.)
More thoughts from C. K. Raju include:
===
… for the colonized, “expertise” and the validity of all knowledge must be decided by reference to “reputed” Western (or Western-approved) experts. This epistemic dependence has political value, but for the master not the slave.

Macaulay used a false history that science was a Western creation to justify imposing colonial education needed to win the consent of the ruled.

This was the classic colonial line, to use colonial education to produce White minds in Black or Brown skins, enslaved minds who would hence help run colonial empires.

To send a spacecraft to Mars, NASA still uses (a minor refinement of) much the same numerical method developed by Aryabhata, and today wrongly named as “Euler’s” method of numerically solving ordinary differential equations.

Hence the conclusion to undo both colonialism and racism one must start by teaching a more honest history of science.
===
Thus, the British Empire displaced indigenous knowledge bases and the world remains infected with mathematical nonsense today that without its bug fixes and workarounds (known as laws) has no connection with physical reality!
If you’d like to learn more about the superiority of India’s ancient original zero-based mathematics, head over to www.podometic.in or follow me on Twitter at www.twitter.com/jcrabtree
Thanks for reading and make your life count! Maths sense is Black over White!
Best wishes
Jonathan J. Crabtree
Education Researcher + Historian
Founder of www.Podometic.in (Bharatiya) Maths
P.S. The story of how zero and the great ideas of maths teachers like Brahmagupta went astray are noted in the 36 minute slideshow below (followed by a Q&A).
P.P.S. Show some support! Sign the petition @ www.change.org/Brahmagupta










সভ্যতা থেকে আধুনিক যুগে ভারতীয় গণিতের বিকাশের কালানুক্রমটি নীচে দেওয়া হল।

আর্যভট্ট

বৈদিক যুগের বিখ্যাত গণিতবিদ আর্যভট্টের কথা কে শুনেনি? প্রাচীন ভারতের সবচেয়ে বিখ্যাত গণিতবিদদের মধ্যে একজন। ভারতের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহের নাম তার নামে “আর্যভট্ট” রাখা হয়। তিনি 476 খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর জন্মস্থান কোথায় সেটা সঠিক ভাবে জানা জানি। তবে প্রথম ভাস্করের ভাষ্য অণুযায়ী তার জন্ম হয়েছিল অশ্মকা নামের একটি জায়গায়। প্রাচীন বৌদ্ধ এবং হিন্দু রীতিতে এই জায়গাটিকে নর্মদা এবং গোদাবরী নদীর মধ্যবর্তী স্থানে দক্ষিণ গুজরাট এবং উত্তর মহারাষ্ট্রের আশেপাশের একটি জায়গা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।। মাত্র ২৩ বছর বয়সে আর্যভট্ট একটি গ্রন্থটি সংকলন করেন। এর চারটি অধ্যায়‌ দশগীতিকা, গণিতপাদ, কালক্রিয়াপদ ও গোলপাদ।
তিনি আর্যভাটিয়া রচনা করেছিলেন যার মধ্যে গণিতের মূল নীতি রয়েছে ৩৩২ শ্লোকের মাধ্যমে। এটিকে সহজভাবে বলতে গেলে, আর্যভট্ট প্রথমটি আমাদেরকে চতুর্ভুজ সমীকরণ, ত্রিকোণমিতি, সাইন টেবিল, কোসাইন টেবিল, ভার্সাইন টেবিল, গোলাকার ত্রিকোণমিতি, জ্যোতির্বিদ্যার ধ্রুবক, গাণিতিক, বীজগণিত ইত্যাদি দিয়েছেন। তিনি বলেছিলেন যে পৃথিবী প্রতিদিন সূর্যের পরিবর্তে নিজের অক্ষের উপরে ঘোরে। তিনি বৈজ্ঞানিকভাবে সূর্য এবং চন্দ্রগ্রহণের ধারণাটি ব্যাখ্যা করেছিলেন।

ভারাহামিহিরা

ভারহামিহরা (ভারহামিহির) খ্রিস্টের পঞ্চম-ষষ্ঠ শতাব্দীর একজন ভারতীয় গণিতবিদ এবং জ্যোতির্বিদ ছিলেন। বারাহমিহির তার পঞ্চসিদ্ধন্তিক প্রথমে বলেছিলেন যে আয়শের মান ৫০.৩২ সেকেন্ডের সমান। তাঁর দ্বারা বিকাশিত গাণিতিক বিজ্ঞানের গুরুকুলা সাতশত বছর ধরে অনন্য ছিল।
১৫শত’ বছর আগেই মঙ্গলগ্রহে জলে অস্তিত্ব রয়েছে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী, গণিতবিদ ও জ্যোতিষী ভারাহামিহিরা। ৪৯৯ সালে ভারতের মধ্যপ্রদেশের উজাইনে জন্মগ্রহণ করেন এ বিজ্ঞানী। তার পিতা আদিতদাস বিশিষ্ট সূর্য পূজারি ছিলেন। ভারতের রাজা বিক্রামাদিত্ত্বের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের তালিকায় অন্যতম ছিলেন ভারাহামিহিরা। তার লেখা প্রথম বইয়ের নাম ‘সুরয়া সিদ্ধান্ত’। ষষ্ঠ শতকের দিকে তিনি বিশ্বের সেরা একজন বিজ্ঞানী ছিলেন বলে সোমবার খবর প্রকাশ করেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া। টাইম স্কেল ঘাট যন্ত্র, ইন্দ্রপ্রস্থে একটি লৌহ স্তম্ভ নির্মাণ এবং ইরানের সম্রাট নওশেরওয়ানের আমন্ত্রণে যুন্দিশপুর নামক স্থানে একটি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠা – তার রচনাগুলির একটি ঝলক দেয়। ভারহামিহির মূল লক্ষ্য ছিল গণিত ও বিজ্ঞানকে জনস্বার্থের সাথে সংযুক্ত করা।

পিঙ্গলা

আর একজন জনপ্রিয় গণিতবিদ যিনি গণিতের ক্ষেত্রে অনেক বেশি অবদান রেখেছিলেন তিনি হলেন পিঙ্গলা তিনি সংস্কৃত ভাষায় শ্লোক শাস্ত্র রচনা করেছিলেন। তিনি দ্বিপদী উপপাদ্যের অজান্তে পাসকাল ত্রিভুজটি ব্যাখ্যা করেছিলেন।

কাটায়য়ানKatyayana

কাটায়য়ান বৈদিক যুগের শেষ গণিতবিদ এবং কাটায়য়ান সুলভ সূত্র রচনা করেছিলেন। তিনি পাঁচটি সঠিক দশমিক স্থান দ্বারা গণনা করার জন্য 2 এর বর্গমূলকে ব্যাখ্যা করেছেন। তিনি জ্যামিতি এবং পাইথাগোরাস তত্ত্বের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছিলেন।

Brmhgupt

ভারতের এই গণিতবিদ খুব ভাল জ্যোতির্বিদ্যার কাজ করেছিলেন। তিনি ব্রহ্মগুপ্ত উপপাদ্য এবং ব্রহ্মগুপ্ত সূত্র দিয়েছেন যার উপর ভিত্তি করে জনপ্রিয় হেরান সূত্র ভিত্তিক। ব্রহ্মগুপ্তও গুণনের চারটি পদ্ধতি দিয়েছেন।

ভাস্করাচার্য

আপনি কি জানেন যে কোনও সংখ্যা যদি শূন্য দ্বারা ভাগ করা হয় তবে ফলাফল অসীম হবে? হ্যাঁ, আপনি ঠিক বলেছেন। ভাস্করাচার্য, দ্বিতীয় ভাস্কর নামেও পরিচিত, এই ধারণাটি দিয়েছিলেন। তিনি শূন্য, অনুগমন এবং সংমিশ্রণ এবং সিরাস সম্পর্কেও ব্যাখ্যা করেছিলেন। ভাস্করাচার্যও ব্যাখ্যা করেছিলেন যে কেন পৃথিবী সমতল দেখায়, কারণ এর বৃত্তের শততম অংশ সোজা।

কমলাকার

কমলাকার  (১৬১৬–-১৭০০) ছিলেন একজন ভারতীয় গণিতবিদ এবং জ্যোতির্বিদ। তাঁর তিন ভাইয়ের অন্য দু’জনও ছিলেন গণিতবিদ এবং জ্যোতির্বিদ।

অচ্যুত পিশতারি

 অচ্যুত পিশতারি  ভারতের একজন জ্যোতির্বিদ, জ্যোতিষশাস্ত্র, গণিতবিদ এবং সংস্কৃত ব্যাকরণবিদ ছিলেন। তিনি জ্যেষ্ঠদেবের শিষ্য এবং কেরালার গণিত বিদ্যালয়ের একজন শীর্ষস্থানীয় গণিতবিদ ছিলেন।

নীলকান্ত

300px তন্ত্রসংগ্রহটি নীলকান্ত সোময়াজি রচিত সংস্কৃত ভাষায় রচিত একটি জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত গ্রন্থ। এই বইটি 1501 খ্রিস্টাব্দে সম্পূর্ণ হয়েছিল। এটি আটটি অধ্যায়ে বিভক্ত 432 পদ আছে। এই পাঠ্যটিতে গ্রহের গতির প্রচলিত মডেলের জায়গায় উপস্থাপিত মডেল উপস্থাপন করা হয়েছে। এর দুটি ভাষ্য জানা যায় – প্রথম তন্ত্রসংগ্রহভাখ্য (লেখক অজানা) এবং ইউকিবশা (প্রায় 1550 খ্রিস্টাব্দে জ্যেষ্ঠদেব দ্বারা রচিত)। তন্ত্রসংগ্রহে নীলকান্ত সোময়াজি বুধ ও শুক্রের গতির আর্যভট্টের উপস্থাপিত মডেলটিকে আবার উপস্থাপন করেছিলেন। এই দুটি গ্রহের কেন্দ্রের সমীকরণ 16 তম শতাব্দীতে কেপলারের আগে পর্যন্ত বিশুদ্ধতম মান দিয়েছে 

নরেন্দ্র করমারকর

নরেন্দ্র কৃষ্ণ করমারকর (জন্ম 1957) ভারতের একজন গণিতবিদ। তিনি ‘করম্মার কলানবিধি’ বিকাশ করেছিলেন।

নারায়ণ পণ্ডিত

নারায়ণ পণ্ডিত বিখ্যাত সংস্কৃত নীতি গ্রন্থ হিটোপদেশের লেখক ছিলেন। বইয়ের শেষ অধ্যায়গুলির উপর ভিত্তি করে, এর লেখকের নাম নারায়ণ নামে পরিচিত। নারায়ণেন প্রকৃতু রচনা: সংগ্রহ বা কথনাম পণ্ডিত নারায়ণ পঞ্চতন্ত্র এবং অন্যান্য নীতিগ্রন্থের সাহায্যে হিতোপদেশ নামে এই গ্রন্থটি তৈরি করেছিলেন। পঞ্চায়েত নারায়ণ জী নিজেই মেনে নিয়েছেন – পঞ্চতান্ত্রত্থনদন্যাসমাদ গ্রন্থাদাকৃষ্য লিখেছেন। এর শরণার্থীর নাম ধবলচন্দ্রজি। ধাঁচলচন্দ্রজি ছিলেন বাংলার মণ্ডলিক রাজা এবং নারায়ণ পণ্ডিত ছিলেন রাজা ধাঁচলচন্দ্রজীর দরবারের কবি। শিবের প্রতি নারায়ণের বিশেষ বিশ্বাস মঙ্গলচরণ ও শেষ শ্লোক দ্বারা প্রকাশিত। তাদের সময় সঠিকভাবে জানা যায় না। গল্পগুলি থেকে প্রাপ্ত প্রমাণগুলির বিশ্লেষণের ভিত্তিতে ডঃ ফ্লিট বিশ্বাস করেন যে এর সৃষ্টির সময়কালটি একাদশ শতাব্দীর কাছাকাছি । হিটোপেশের নেপালি হস্তাক্ষর 1383 খ্রি। ওয়াচস্পতি গারোলাজি সপ্তদশ শতাব্দী জুড়ে এর সৃষ্টি বিবেচনা করেছেন। এই সত্যগুলির সাথে, নারায়ণ পণ্ডিতের সময়কাল 11 তম থেকে 16 ম শতাব্দীর কাছাকাছি বলে মনে হয়। 

গঙ্গেশ উপাধ্যায়

নব্যা ন্যায় ত্রয়োদশ শতাব্দীতে মিথিলার দার্শনিক গঙ্গেশ উপাধ্যায় দ্বারা প্রবর্তিত ভারতীয় দর্শনের একটি স্কুল। এতে পুরানো ন্যায়বিচার দর্শনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বাছস্পতি মিশ্র এবং উদয়ন (দশম শতাব্দীর শেষ প্রান্ত) ইত্যাদিও এই দর্শনের বিকাশে প্রভাব ফেলে। শ্রী হর্ষের খন্দনখণ্ডধ্যাধাম শীর্ষক গ্রন্থের ধারণার প্রতিবাদে গঙ্গেশ উপাধ্যায় তাঁর তত্ত্ব চিন্তামণি গ্রন্থ রচনা করেছিলেন। এতে খন্দনখণ্ডধামে, অদ্বৈত বেদান্তের সমর্থন এবং ন্যায়বিচারের দর্শনের নির্দিষ্ট নীতিগুলি বিরোধী ছিল। 

পরমেশ্বর (গণিতবিদ)

ভাতসরী পরমেশ্বর নাম্বুদিরি (১৩8০ – ১৪6০ খ্রিস্টাব্দ) ছিলেন ভারতের কেরালার গণিত সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত এক মহান গণিতবিদ এবং জ্যোতির্বিদ।

পাণিনির

পানিনি (৫০০ খ্রিস্টপূর্ব) সংস্কৃত ভাষার বৃহত্তম ব্যাকরণবিদ। তিনি উত্তর পশ্চিম ভারতের গান্ধারায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাঁর ব্যাকরণের নাম অষ্টাধ্যায়ের যাতে প্রায় চার সহস্র সূত্র রয়েছে। সংস্কৃত ভাষায় ব্যাকরণগত রূপ দেওয়ার ক্ষেত্রে পানিনির অবদানকে অপূরণীয় বলে মনে করা হয়। অষ্টাধ্যায় কেবল ব্যাকরণ পাঠ নয়, এ থেকে তৎকালীন ভারতীয় সমাজের একটি সম্পূর্ণ চিত্র পাওয়া যায়। ভূগোল, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা ও রাজনৈতিক জীবন, দার্শনিক চিন্তাভাবনা, খাদ্য, জীবনযাপন ইত্যাদির প্রতিপাদ্যগুলি জায়গায় জায়গায় লেখা হয়েছিল। 

ব্রহ্মগুপ্ত

ব্রহ্মগুপ্ত (খ্রীষ্টপূর্ব ৬৬৫ – ৫৯৮) ছিলেন একজন ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও গণিতজ্ঞ,গাণিতিক ও জ্যোতির্বিজ্ঞানের উপর যার গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। যেমন চতুর্ভুজের ক্ষেত্রফল এবং কিছু বিশেষ ধরনের ডায়োফ্যান্টাইন সমীকরণের সমাধান তিনি করেছেন। সম্ভবতঃ তার কাজেই প্রথম শূন্য ও ঋনাত্মক সংখ্যার নিয়মিত ব্যবহার ঘটে। ব্রহ্মগুপ্ত হর্ষবর্ধনের রাজত্বকালে উজ্জয়িনীর জ্যোতিষ্ক পরিদর্শনকেন্দ্রের অধ্যক্ষ ছিলেন। গণিত ও জ্যোতির্বিজ্ঞান নিয়ে তার লেখাগুলির মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হল “ব্রহ্মস্ফুট সিদ্ধান্ত” (রচনাকাল আনুমানিক ৬২৮ খ্রিষ্টাব্দ)।

বৌদ্ধায়ন

বৌদ্ধায়ন ছিলেন ভারতের প্রাচীন গণিতবিদ এবং শুলবা সূত্র ও শ্রুতসূত্রের রচয়িতা। বৌদ্ধায়নের শুলবাসুত্রকে শুলবাসুত্রগুলির মধ্যে প্রাচীনতম বলে মনে করা হয়। এই শুলবাসুত্রগুলির রচনার সময়টি খ্রিস্টপূর্ব 1200 থেকে 400 অবধি বিশ্বাস করা হয়। তাঁর একটি সূত্রে বৌদ্ধায়ণটি ত্রিভুজের বর্গক্ষেত্রকে প্রকাশ করে। আমরা সবাই পাইথাগোরসের উপপাদ্য কথা জানি। এটা পরিষ্কার যে পাইথাগোরাসের আগে এই উপপাদ্যটি ভারতীয় গণিতবিদদের কাছে জানা ছিল। যা মুলত বৌদ্ধায়ন করেছিল। আসলে এই উপপাদ্যটিকে বৌদ্ধায়ন – পাইথাগোরাস উপপাদ্য বলা উচিত।

ভরত মুনি

ভরত মুনি ছিলেন একজন প্রাচীন ভারতীয় নাট্য ও সঙ্গীত বিশারদ। তিনি প্রাচীন ভারতীয় নাটক, বিশেষ করে সংস্কৃত মঞ্চনাটক, ও অভিনয় বিদ্যা বিষয়ক প্রথম নাট্যশাস্ত্র রচনা করেছেন বলে ধারণা করা হয়। তিনাকে ভারতীয় নাট্যধারার জনক বলা হয়ে থাকে। তবে এটি রচনার সঠিক সময় পাওয়া যায় নি। ধারণা করা হয় 400 খ্রিস্টপূর্ব থেকে 100 খ্রিস্টপূর্বের মধ্যে যে কোনও সময় হতে পারে।
প্রাচীন ভারতীয় নৃত্য ও সঙ্গীতের মূল পাওয়া যায় নাট্যমে। ভরত অভিনয়ের তিনটি রূপের উল্লেখ করে বলেন তামিল নাটকের উল্লেখযোগ্য অংশ হল ধ্রুপদী ভারতীয় সঙ্গীত ও নৃত্য। ভরত সংস্কৃত অলঙ্কারশাস্ত্রের দশটি গুণের উল্লেখ করেন, যার মধ্যে নাটক একটি। এছাড়া ভরত কিছু রস ও অভিব্যক্তির বিষয়ে আলোকপাত করেছেন, যা ভারতীয় নৃত্য, সঙ্গীত ও মঞ্চনাটকের বৈশিষ্ট বর্ণনা করে।
ভরত মুনি ভরতনাট্যম নৃত্যধারার প্রবর্তন । তামিল নাড়ুর মন্দিরের ভাস্কর্য ভরতনাট্যম নৃত্যধারার একমাত্র নিদর্শন। ফলে ধারণা করা হয় ভরতনাট্যম প্রধানত তামিল মঞ্চনাটকে ব্যবহৃত হত। পুরাণে উল্লেখ রয়েছে নৃত্যকলার দেবতা নটরাজ এই নৃত্যধারার সৃষ্টি করেছেন। এই নৃত্যধারার সকল প্রাচীন সাহিত্য তামিল ভাষায় রচিত।

মহাবীর গণিতবিদ

মহাবীর (বা মহাবীরচার্য) নবম শতাব্দীতে ভারতের বিখ্যাত জ্যোতিষী এবং গণিতবিদ ছিলেন। তিনি গুলবার্গের বাসিন্দা ছিলেন। তিনি ছিলেন জৈন ধর্মের অনুসারী। তিনি কম্বিনেটেটারিকসে খুব লক্ষণীয় কাজ করেছিলেন এবং বিশ্ব ক্রম সংখ্যা এবং সংমিশ্রনের সংখ্যা বের করার জন্য সাধারণী সূত্রটি উপস্থাপন করেছিলেন। তিনি মঠসারসারসংগ্রহ নামে একটি গণিতের বই লিখেছিলেন যা বীজগণিত এবং জ্যামিতির অনেকগুলি বিষয় নিয়ে আলোচনা করে। পাভুলুরী মল্লান তাঁর বইটি তেলুগু ভাষায় অনুবাদ করেছেন।

মহেন্দ্র সুরি

মহেন্দ্র দয়াশঙ্কর সুরি ছিলেন 17 তম শতাব্দীর জৈন জ্যোতির্বিদ। তিনি ‘ইন্দ্ররাজ’ নামে একটি সংস্কৃত পাঠ্য রচনা করেছিলেন, এটি অ্যাস্ট্রোলেব সম্পর্কিত প্রথম বই। তিনি মদন সুরির শিষ্য ছিলেন। তাঁর পিতার নাম দয়াশঙ্কর এবং মাতাজীর নাম বিমালা।

ভাস্কারা প্রথম

ভাস্কারা প্রথম (6০০ খ্রিস্টাব্দ – 680 খ্রিস্টাব্দ) ছিলেন ভারতবর্ষের সপ্তম শতাব্দীর গণিতবিদ। সম্ভবত তিনি প্রথমে হিন্দু দশমিক পদ্ধতিতে সংখ্যা লেখা শুরু করেছিলেন। তিনি আর্যভট্টের রচনা সম্পর্কে ভাষ্য লিখেছিলেন এবং একই প্রসঙ্গে পাপের যৌক্তিক মূল্য (x) বলেছিলেন যা অনন্য এবং অত্যন্ত লক্ষণীয়। আর্যভট্টের উপর তিনি  আর্যভাত্যাভাষ্য নামে একটি ভাষ্য লিখেছিলেন, এটি সংস্কৃত গদ্যে রচিত গণিত ও জ্যোতির্বিদ্যার প্রথম গ্রন্থ। আর্যভট্টের অনুশীলনে, তিনি মহাভস্করিয়া এবং মিনাভস্করিয়া নামে দুটি জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত গ্রন্থও রচনা করেছিলেন।

দ্বিতীয় ভাস্কর

প্রথম ভাস্কর এর সাথে বিভ্রান্তি এড়ানোর জন্য দ্বিতীয় ভাস্কর (১১১৪–১১৮৫) হিসেবে পরিচিত ছিলেন, একজন ভারতীয় গনিতবিদ এবং জ্যোতির্বিজ্ঞানী। তিনি ভারতের বিজাপুরে (বর্তমানে কর্ণাটক) জন্ম গ্রহণ করেন। দ্বিতীয় ভাস্করের সর্বশ্রেষ্ঠ রচনা ‘সিদ্ধান্ত-শিরমণি'(১১৫০) ছত্রিশ বছর বয়সে তিনি এই বই লিখেন। ‘করণ কুহুতল’ ও ‘সর্বতোভদ্র’ বই দুটিও তার রচনা। ‘সিদ্ধান্ত-শিরমণি’ বইটিতে রয়েছে চারটি খণ্ড – লীলাবতী, বীজগণিত, গ্রহ গণিতাধ্যায় ও গোলধ্যায়।

শ্রীধর আচার্য সূত্র

শ্রীধরাচার্য (জন্ম:৩৪০ খ্রিস্টাব্দ) প্রাচীন ভারতের একজন মহান গণিতবিদ। তিনি শূন্য ব্যাখ্যা করেন এবং চতুর্ভুজ সমীকরণ সমাধানের সূত্রটি দিয়েছিলেন। তার সম্পর্কে আমাদের তথ্য খুব স্বল্প।

টিএ সরস্বতী আম্মা

টি.এ সরস্বতী আম্মা (১৯১৮–-২০০০) ভারতের কেরালা রাজ্যে জন্মগ্রহণকারী একজন গণিতবিদ। তিনি ভারতের প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় জ্যামিতির বিষয়ে বিশেষ কাজ করেছিলেন। টেকথামায়ণকোঠকালম সরস্বতী আম্মা মাদ্রাস বিশ্ববিদ্যালয়ে বীরঘাওয়ানের সাথে কাজ করেছিলেন এবং তারপরে রাঁচি ও ধনবাদে শিক্ষকতা করেছিলেন। তাঁর গবেষণার ভিত্তিতে জ্যামিতির উপর প্রথম খাঁটি ও বিস্তৃত গবেষণা (1979) প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় ভারতে প্রকাশিত হয়েছিল। তিনি ‘প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় ভারতে ত্রিকোণমিতি’ শীর্ষক রাধাচরণ গুপ্তের গবেষণামূলক তদারকিও করেছিলেন। 

শঙ্কর ভারিয়ার

শঙ্কর ভারিয়ার (১৫০০ – ১৫৬0 খ্রিস্টাব্দ) ভারতের কেরালার গণিত সম্প্রদায়ের একজন জ্যোতিষী এবং গণিতবিদ ছিলেন। তাঁর পরিবার আধুনিক ওটাপালামের নিকটে ত্রিকুটভেলি শিব মন্দিরে নিযুক্ত ছিলেন। শঙ্কর ভারিয়র মূলত নীলকণ্ঠ সোমায়জী এবং জ্যেষ্ঠদেব থেকেই গণিত শিক্ষা লাভ করেছিলেন। 

আচার্য বীরসেন

আচার্য বীরসেন ছিলেন অষ্টম শতাব্দীর ভারতীয় গণিতবিদ এবং জৈন দার্শনিক। তিনি প্রবল বক্তা ও কবিও ছিলেন। ধাওয়ালা তাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত রচনা।  তিনি ‘অর্ধকথা’, ‘ট্রককাথা’ এবং ‘চতুরবুদ্ধ’ ধারণাটি ব্যবহার করেছিলেন। একটি আধা-বৃত্তে, আসুন দেখি যে সংখ্যাকে 2 দ্বারা ভাগ করে শেষ পর্যন্ত 1 হয়।  ‘ট্রিলজি’ এবং ‘চতুর্ভুজ’ যথাক্রমে (লগ 3X ) এবং (লগ 4X) হয়। আচার্য বীরসেন একটি বৃত্ত C এর পরিধি এবং এর ব্যাসের মধ্যে সম্পর্কের জন্য একটি আনুমানিক সূত্র দিয়েছিলেন D: বৃহত্তর মানের জন্য, এই সূত্রটি π ≈ 355/113।

গোবিন্দস্বামী (গণিতবিদ)

গোবিন্দস্বামী (৮০০ খ্রিস্টাব্দ – ৮৬০ খ্রিস্টাব্দ) ছিলেন ভারতের গণিতবিদ এবং জ্যোতির্বিদ (জ্যোতিষ)। তিনি ভাস্করার প্রথম মহাকাব্য (মহাকাব্য 830 খ্রিস্টাব্দ) সম্পর্কে একটি ভাষ্য রচনা করেছিলেন। এই ভাষ্যটিতে স্থানীয় মূল্যবোধ ব্যবহারের জন্য বেশ কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া হয়েছে এবং সাইন টেবিল তৈরির পদ্ধতি দেওয়া হয়েছে। তাঁর একটি রচনা ছিল ‘গোবিন্দৃতী’, একটি গাণিতিক পাঠ যা ‘আর্যভটিয়া’র ক্রমে রচিত। তবে এখন এটি অপ্রকাশ্য। শঙ্করনারায়ণ (79৯ খ্রিস্টাব্দ), উদয়দিবকর (১০৩৩ খ্রিস্টাব্দ) এবং নীলকান্ত সোময়াজি বেশ কয়েকবার গোবিন্দস্বামীর উদ্ধৃতি দিয়েছেন। 

গঙ্গেশ উপাধ্যায়

গঙ্গেশ উপাধ্যায় ছিলেন ভারতের ত্রয়োদশ শতাব্দীর একজন প্রখ্যাত গণিতবিদ এবং নব্য-ন্যায়বিচারের দর্শনের পথিকৃৎ। তিনি বাচস্পতি মিশ্রের আদর্শকে প্রসারিত করেছিলেন (৯০০ – 990)। 

গোপাল গণিতবিদ

গোপাল একজন প্রাচীন ভারতীয় গণিতবিদ ছিলেন। 1135 সালে, তিনি সেই সংখ্যাগুলি অধ্যয়ন করেছিলেন যাদের আজকাল ফিবোনাচি নাম্বার বা গোপাল-হেমাচন্দ্র সংখ্যা বলা হয়। 

গোপাল প্রসাদ

গোপাল প্রসাদ (জন্ম 31 জুলাই 1945 ভারতের গাজীপুরে ) একজন ভারতীয়-আমেরিকান গণিতবিদ  তাঁর গবেষণামূলক আগ্রহগুলি লাই গ্রুপগুলি , তাদের পৃথক উপগোষ্ঠী , বীজগণিত গোষ্ঠী , পাটিগণিত গোষ্ঠী , স্থানীয়ভাবে প্রতিসম স্থানগুলির জ্যামিতি এবং হ্রাসকারী পি-অ্যাডিক গ্রুপগুলির উপস্থাপনা তত্ত্বের ক্ষেত্রগুলি বিস্তৃত করে।

মথুরানাথ যৌক্তিক

মথুরানাথ ছিলেন যুক্তিবাদী নবদ্বীপের পণ্ডিত পন্ডিত। তাঁকে তাঁর তাত্পর্যপূর্ণ শ্রদ্ধার প্রতি সম্মান জানিয়ে “তর্কবগীশ” বলা হয়েছিল, তিনি “রহস্য” নামক “তত্ত্ববন্তমানি”  নামে একটি মন্তব্য রচনা করেছেন।

পাভুলুরী মল্লান

পাভুলুরী মল্লান ছিলেন ভারতের একাদশ শতাব্দীর গণিতবিদ। তিনি সংস্কৃত ভাষায় মহাবিরাচার্যের রচিত মঠসরসারসংগ্রহ ‘তুষার সংঘর্ষ গণিতমু’ নামে তেলেগু কবিতায় অনুবাদ করেছিলেন। পাভুলুরী মল্লান রাজরাজ নরেন্দ্র (1022-1010 খ্রিস্টাব্দ) এর সমসাময়িক ছিলেন। তিনি ‘ভদ্রী রাম শতকামু’ নামে আরও একটি বই লিখেছিলেন। এছাড়াও ভারতীয় গনিতে তার গরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রহয়েছে।

পুদুমান সোময়াজী

পুদুমান সোমিয়াজী (১৬৬০ – ১৭৪০ খ্রিস্টাব্দ) ছিলেন ভারতের একজন জ্যোতির্বিদ এবং গণিতবিদ। করণপদ্ধতি তাঁর বিখ্যাত সৃষ্টি। 

পি সি সি মহালানোবিস

প্রশান্ত চন্দ্র মহালানোবিস (বাংলা: শ্রুতি চন্দ্র মহালানবিস; ২৯ জুন 1863 – 26 জুন 1962) একজন বিখ্যাত ভারতীয় বিজ্ঞানী এবং পরিসংখ্যানবিদ ছিলেন। তিনি তাঁর খসড়া দ্বিতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার জন্য পরিচিত। ভারতের স্বাধীনতার পরে, তিনি নবগঠিত মন্ত্রিসভার পরিসংখ্যানবিষয়ক উপদেষ্টা হয়েছিলেন এবং শিল্প উত্পাদনের দ্রুত প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে বেকারত্বের অবসানের মূল লক্ষ্য সরকারের বাস্তবায়নের পরিকল্পনা তৈরি করেছিলেন। মহালানোবিসের খ্যাতি মহালানোবিসের দূরত্বের কারণে, তাঁর প্রস্তাবিত একটি পরিসংখ্যান পরিমাপ। তিনি ভারতীয় পরিসংখ্যান ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। অর্থনৈতিক পরিকল্পনা ও পরিসংখ্যান বিকাশের ক্ষেত্রে প্রশান্ত চন্দ্র মহালানোবিসের অসাধারণ অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে, ভারত সরকার প্রতিবছর ২৯ শে জুন তার জন্মদিনে ‘পরিসংখ্যান দিবস’হিসাবে উদযাপন করে থাকে। এই দিবসটি উদযাপনের উদ্দেশ্য হ’ল জনসাধারণকে, বিশেষত তরুণ প্রজন্মের মধ্যে আর্থ-সামাজিক পরিকল্পনা এবং নীতি নির্ধারণে অধ্যাপক মহালানোবিসের ভূমিকা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করা এবং উদ্বুদ্ধ করা।

রাজ চন্দ্র বসু

রাজচন্দ্র বসু রাজচন্দ্র বসু একজন ভারতীয় আমেরিকান গণিতবিদ এবং পরিসংখ্যানবিদ ছিলেন। তিনি ‘ডিজাইন থিওরি’ এবং ‘কোডগুলি সংশোধন করার ক্ষেত্রে তত্ত্বের’ জন্য বিখ্যাত। গাণিতিক সোসাইটিতে তিনি আরসি বোস হিসাবে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। ভারতের পাশাপাশি বিদেশেও তার নিজস্ব একটি বিশেষ স্বীকৃতি ছিল। তিনি এই শ্রদ্ধাশীল স্তরে পৌঁছানোর জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছিলেন। ।

শ্রীনিবাস রামানুজন

শ্রীনিবাস রামানুজন আয়েঙ্গার  (22 ডিসেম্বর 1887 – 26 এপ্রিল 1920) একজন মহান ভারতীয় গণিতবিদ ছিলেন। তিনি আধুনিক সময়ের সবচেয়ে বড় গণিত চিন্তাবিদদের মধ্যে গণ্য। তিনি গণিতে বিশেষ প্রশিক্ষণ পান নি, তবুও তিনি বিশ্লেষণ এবং সংখ্যা তত্ত্বের ক্ষেত্রে গভীর অবদান রেখেছিলেন। তাঁর প্রতিভা ও নিষ্ঠার সাথে তিনি গণিতের ক্ষেত্রে কেবল আশ্চর্যরূপে উদ্ভাবনই করেন নি, ভারতকে এক অতুলনীয় গৌরব দিয়েছেন। তিনার শৈশব থেকেই একটি উজ্জ্বল প্রতিভা ছিল। তিনি সারা জীবন গণিতের 3,884 টি উপপাদ্য সংকলন করেছিলেন। এই তত্ত্বগুলির বেশিরভাগই সঠিক প্রমাণিত হয়েছে। তিনি গণিতের স্বজ্ঞাত জ্ঞানের শক্তি এবং বীজগণিত অনুমানের অনন্য প্রতিভা সম্পর্কে অনেক মৌলিক এবং অপ্রচলিত ফলাফল এনেছিলেন, যা গবেষণাকে আজ পর্যন্ত অনুপ্রাণিত করেছে, যদিও তার কিছু আবিষ্কার গণিতের মূল ধারায় এখনও গৃহীত হয়নি। সম্প্রতি তাদের সূত্রগুলি স্ফটিক বিজ্ঞানে ব্যবহৃত হয়েছে। রামানুজন জার্নাল তার কাজ দ্বারা প্রভাবিত গণিতের ক্ষেত্রে যে কাজ করা হচ্ছে তার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। 

শ্রীরাম শঙ্কর অভয়ার

শ্রীরাম শঙ্কর অভ্যরে (২২ জুলাই ১৯৩০ – ২ নভেম্বর ২০১২) বীজগণিত জ্যামিতিতে তাঁর অবদানের জন্য একজন প্রখ্যাত ভারতীয় গণিতবিদ।

সত্যেন্দ্রনাথ বোস

সত্যেন্দ্রনাথ বোস (1 জানুয়ারী 1897 – 9 ফেব্রুয়ারি 1979) একজন ভারতীয় গণিতবিদ এবং পদার্থবিদ। পদার্থবিজ্ঞানে দুটি ধরণের অণু বিবেচনা করা হয় – বোসান এবং ফার্মিয়ান। এর মধ্যে বোসানের নাম রাখা হয়েছে সত্যেন্দ্র নাথ বোসের নামে। 

সর্বদামন চাওলা

সর্বদামন চাওলা (22 অক্টোবর 1907 – 10 ডিসেম্বর 1995) একজন ভারতীয়-আমেরিকান গণিতবিদ ছিলেন। তিনি ব্রিটেনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি নম্বর তত্ত্বের ক্ষেত্রে অসাধারণ কাজ করেছিলেন। বিভাগ: ভারতীয় গণিতবিদ।

সংগ্রামগ্রামের মাধব

সংগামগ্রমের মাধব ভারতের কেরালা রাজ্যের কোচিন জেলার নিকটবর্তী শহর ইরানলাক্কুটার এক কেরালার গণিতবিদ-জ্যোতির্বিদ ছিলেন। তাকে কেরালা গণিত বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা (কেরালা স্কুল অব অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড ম্যাথমেটিক্স) হিসাবে বিবেচনা করা হয়। তিনিই প্রথম ব্যক্তি যিনি ধারাবাহিকভাবে সীমাহীন আনুমানিক অনুক্রমের বিকাশ ঘটিয়েছিলেন। যাকে বলা হয় “সীমানা-সীমারেখা অনন্তের দিকে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রাচীন গণিতের অসীম পদ্ধতির বাইরে সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ”। তাঁর আবিষ্কার যা এখন গণিত বিশ্লেষণ হিসাবে পরিচিত তার পথ উন্মুক্ত করে। মাধবন অসীম সিরিজ, ক্যালকুলাস, ত্রিকোণমিতি, জ্যামিতি এবং বীজগণিত অধ্যয়নের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তিনি ছিলেন মধ্যযুগীয় সময়ের অন্যতম সেরা গণিতবিদ-জ্যোতির্বিদ। কিছু পণ্ডিত এই ধারণাও দিয়েছিলেন যে মাধবের রচনাগুলি কেরালার স্কুলের মাধ্যমে ইউরোপেও প্রেরণ করা হয়েছিল, জেসুইট মিশনারি এবং ব্যবসায়ীরা, যারা তত্কালীন কোচির প্রাচীন বন্দরের আশেপাশে বেশ সক্রিয় ছিল। ফলস্বরূপ, বিশ্লেষণ এবং ক্যালকুলাসে পরবর্তী ইউরোপীয় বিকাশের উপরও এর প্রভাব পড়েছিল।

সুধাকর ত্রিবেদী

পন্ডিত সুধাকর দ্বিবেদী মহামহোপাধ্যায় পণ্ডিত সুধাকর দ্বিবেদী (সম্ভবত 24 মার্চ 1855 – 26 নভেম্বর 1910 খ্রিস্টাব্দে (মার্শীর্ষ কৃষ্ণ দ্বাদশী সোমবার সং 1919) ভারতের আধুনিক সময়ের এক মহান গণিতবিদ এবং মহান জ্যোতিষী ছিলেন। তিনি হিন্দি সাহিত্যের এবং নাগরির শক্তিশালী উকিলও ছিলেন। 

সুব্রাহ্মণ্য চন্দ্রশেখর

সুব্রাহ্মণ্য চন্দ্রশেখর (১৯ অক্টোবর ১৯১০ – ২১ আগস্ট, ১৯৫৫) একজন প্রখ্যাত ভারতীয়-আমেরিকান জ্যোতির্বিদ ছিলেন। পদার্থবিজ্ঞানের উপর পড়াশুনার জন্য, তিনি উইলিয়াম এ। 1983 সালে, তিনি ফোলারের সাথে যৌথভাবে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরষ্কার পেয়েছিলেন। চন্দ্রশেখর ১৯৩৪ থেকে ১৯৫৫ সালে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্যুর সময় থেকে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদে ছিলেন। 

জয়দেব গণিতবিদ

জয়দেব ছিলেন অষ্টম শতাব্দীর ভারতীয় গণিতবিদ। তিনি চক্রওয়াল পদ্ধতিটিকে আরও উন্নত করে তোলেন। জয়দেব কম্বিনেটেরিক্সের ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন।

জ্যেষ্ঠদেব

জ্যেষ্ঠদেব  ভারতের একজন জ্যোতির্বিদ এবং গণিতবিদ ছিলেন। তিনি কেরল গণিত বিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন, যা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল মাধভা (১৩৫০ – ১৪২৫) সংগামগ্রামের দ্বারা। যুক্তিভাষা তাঁর বিখ্যাত রচনা যা নীলকান্ত সোময়াজি রচিত তন্ত্রসংগ্রহের মালায়ালাম ভাষার ভাষ্য। যুুক্তিভাষায় জ্যেষ্ঠদেব তন্ত্রসংগ্রহে প্রদত্ত গাণিতিক বক্তব্যের পুরো প্রমাণ দিয়েছেন এবং তার যুক্তি সম্পর্কে লিখেছেন। যুুক্তিভাষায় উল্লিখিত বিষয়গুলি দেখে অনেক পণ্ডিত এটিকে ‘ক্যালকুলাসের প্রথম বই’ বলে অভিহিত করেন। জ্যেষ্ঠদেব ‘দর্শণ’ নামে একটি গ্রন্থও রচনা করেছিলেন যাতে তাঁর জ্যোতির্বিজ্ঞানের পর্যবেক্ষণের সংকলন রয়েছে। জ্যেষ্ঠদেব একীকরণের ধারণা দিয়েছেন, যেমন এই বিবৃতিতে: যা অবিচ্ছেদ্যকে একটি চলক (পদ) হিসাবে রূপান্তর করে যা ভেরিয়েবলের শ্রেণির অর্ধেক।

বশিষ্ঠ নারায়ণ সিং

বশিষ্ঠ নারায়ণ সিং (জন্ম: 2 এপ্রিল 1962) একজন ভারতীয় গণিতবিদ। তাঁর জন্ম বিহারের ভোজপুর জেলার বাসন্তপুর নামে একটি গ্রামে। আজকাল তিনি মানসিক রোগে ভুগছেন এবং বাসন্তপুরে থাকেন। ১৯৭৯ সালে তিনি বার্কলে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণিতে পিএইচডি অর্জন করেন। 

বিনোদ জোহরি

বিনোদ জোহরি একজন ভারতীয় জ্যোতির্বিদ। তিনি একজন বিশিষ্ট বিশ্বতত্ত্ববিদ, মাদ্রাসার ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, এর অ্যাস্ট্রো ফিজিক্সের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক এবং লখনউ বিশ্ববিদ্যালয়ের 1995 অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক। বিভাগ: জ্যোতির্বিদ।


ভারতীয় গণিতের বই



  1. বেদাং জ্যোতিষ – লাগাগ
  2. বৌদ্ধায়ন শালবাসুত্র – বৌদ্ধায়ন
  3. মানবসুলভসূত্র – মানব
  4. অপস্তম্ব শুলবাসুত্র – অপস্তম্ব
  5. Suryprajrtrpti –
  6. চাঁদের আলো
  7. স্থানীয় সূত্র –
  8. ভগবতী সূত্র –
  9. আবেদন সূত্র
  10. বাকশালী পান্ডুলিপি
  11. ছন্দশাস্ত্র – পিংগল
  12. সরকারী বিভাগ – সর্বনান্দি
  13. আর্যভটিয়া – আর্যভট্ট I
  14. আর্যভট্ট থিয়োরি – আর্যভট্ট প্রথম
  15. দাশগীতিকা – আর্যভট্ট I
  16. পঞ্চসিদ্ধন্তিক – ভারহমিহির
  17. মহাভস্করিয়া – ভাস্কর I
  18. আর্যভটিয়ার ভাষ্য- ভাস্কর আমি
  19. মাইক্রোবিয়াল – ভাস্কর আমি
  20. মাইক্রোবিয়াল বর্ণনা – শঙ্করনারায়ণ
  21. যজ্ঞজ্ঞাক – স্পুজিধ্বজ
  22. ব্রহ্মস্পুতসিদ্ধন্ত – ব্রহ্মগুপ্ত
  23. করণপদ্ধতি – পুডুমান সোমজিয়াণ
  24. করণাতিলাক – বিজয় নন্দী
  25. গণিত – শ্রপতি
  26. সিদ্ধন্তশেখর – শ্রপতি
  27. ধ্রুবমনাস – শ্রপতি
  28. মহাসিদ্ধন্ত – দ্বিতীয় আর্যভট্ট
  29. অজানা রচনা – জয়দেব (গণিতবিদ) , তাঁর পদ্ধতি উদয়াদিবকারের সুন্দরী নামে ভাষ্যটিতে উল্লেখ আছে।
  30. পলিসা নীতি –
  31. দাদু তত্ত্ব
  32. কগ তত্ত্ব
  33. সিদ্ধন্ত শিরোমণি – ভাস্কর দ্বিতীয়
  34. প্ল্যানেটারিয়াম – ভাস্কর দ্বিতীয়
  35. করণকৌতুহল – ভাস্কর দ্বিতীয়
  36. বিজপল্লবম – কৃষ্ণ দাইভজ্ঞ – ভাস্করাচার্যের ‘ বীজগণিত ‘ নিয়ে মন্তব্য
  37. বুধবিলাসিনী – গণেশ দাইভজ্ঞ – ভাস্করাচার্যের ‘লীলাবতী’ নিয়ে ভাষ্য
  38. গণিত সংগ্রহ – মহাবীরচার্য rac
  39. গাণিতিকের সংক্ষিপ্তসার (তেলুগু) – পাভুলুরী মলান ( গণিতের সংগ্রহের অনুবাদ)
  40. ভাসনভাষ্য – পৃথক স্বামী – ব্রহ্মসফুটসিদ্ধন্তের ভাষ্য (4 ই)
  41. পাতিগানিত – শ্রীধরাচার্য
  42. পতিগীতসর বা ত্রিশটিক – শ্রীধরাচার্য
  43. Gnitpancvinshika – শ্রীধর
  44. গণিত – শ্রীধরাচার্য
  45. নবশতিকা – শ্রীধরাচার্য
  46. ক্ষেত্র সমাস – জয়শেখর সুরি (ভূগোল / জ্যামিতির জৈন পাঠ)
  47. সদরত্নমালা – শঙ্কর বর্মণ ; আগের অনেকগুলি গণির বইয়ের সংক্ষিপ্তসার
  48. সূর্য সিদ্ধন্ত – স্রষ্টা অজানা; বারাহমিহির এই গ্রন্থটি উল্লেখ করেছেন।
  49. তন্ত্রসংগ্রহ – নীলকান্ত সোময়াজিন
  50. বশিষ্ঠ নীতি –
  51. ভেরামাহরোহ – সংগ্রামগ্রামের মাধব
  52. যুুক্তিভাষা বা ‘গণিতের সংগ্রহ’ ( মালায়ালাম ভাষায়) – জ্যেষ্ঠদেব
  53. গণিত ( সংস্কৃত ভাষায় ) – স্রষ্টা অজানা
  54. যুক্তদীপিকা – শঙ্কর ওয়ারিয়র
  55. সংক্ষিপ্ত বিবরণ – শঙ্কর ওয়ারিয়ার
  56. কার্যকর্মকারি (লীলাবতীর ভাষ্য) – শঙ্কর ওয়ারিয়ার এবং নারায়ণ পন্ডিত যৌথভাবে রচনা করেছেন।
  57. ভাটদীপিকা – পরমেশ্বর (গণিতবিদ) – আর্যভটিয়ার ভাষ্য
  58. কর্মমদীপিকা – পরমেশ্বর – মহাভস্করিয়ার ভাষ্য
  59. পরমেশ্বরী – পরমেশ্বর – ত্রিপক্ষীয়
  60. বর্ণনা – পরমেশ্বর – সূর্য সিদ্ধন্ত এবং লীলাবীর ভাষ্য
  61. কিংবদন্তি – পরমেশ্বর – দর্শন পদ্ধতির বর্ণনা ( 1831 সালে রচিত)
  62. গোল্ডীপিকা – পরমেশ্বর – গোলাকার জ্যামিতি এবং জ্যোতির্বিজ্ঞান ( 183 সালে রচিত )
  63. সংশ্লেষ – পরমেশ্বর – অনেক জ্যোতির্বিজ্ঞানের টেবিল গণনার পদ্ধতি দেওয়া হয়েছে।
  64. গণিতকৌমুদি – নারায়ণ পণ্ডিত
  65. তাজখানি কান্তি – নীলকান্ত
  66. যন্ত্রে চিন্তামণি – কৃপারাম
  67. মুহতার্তব – কৃপারাম
  68. ভারতীয় জ্যোতিষ ( মারাঠি ভাষায় ) – শঙ্কর বালাকৃষ্ণ দীক্ষিত
  69. উপবৃত্ত – সুধাকর দ্বিবেদী
  70. গোলাকার জ্যামিতি – সুধাকর দ্বিবেদী
  71. সমীকরণ জ্ঞানবিদ্যা – সুধাকর দ্বিবেদী
  72. চলন ক্যালকুলাস – সুধাকর দ্বিবেদী
  73. বৈদিক গণিত – স্বামী ভারতী কৃষ্ণ তীর্থ
  74. তত্ত্বগুলি – কমলাকার (1856)
  75. জ্যামিতি – জগন্নাথ সম্রাট
  76. সিদ্ধন্তরসকৌস্তুভ – জগন্নাথ সম্রাট
  77. সিদ্ধন্তসম্রাট – জগন্নাথ সম্রাট (1814)
  78. করণকোস্তুভ – কৃষ্ণ দিব্য
  79. গাণিতিক সরকামুদি – ঠক্কার ফেরু (17 শতকের প্রথমদিকে)
  80. যন্ত্ররাজ – মহেন্দ্র সুরি ( 1340 খ্রিস্টাব্দে) – এর 40 টি আর সাইন এর মান রয়েছে R (আর = 3700)
  81. সিদ্ধান্ত সুন্দর – জ্ঞানরাজ (1503)
  82. সিদ্ধন্তরাজ – নিত্যানন্দ ( 1839 )
  83. সিদ্ধন্তসার্বভম – মুনিশ্বর (14)

No comments:

Post a Comment

ধন্যবাদ

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

ব্রহ্মচর্য ও য়জ্ঞোপবীত

একাদশ অধ্যায় মেখলা প্রাচীনকালে গুরুকুলগুলোতে বেদের বিদ্বান বেদসংজ্ঞক আচার্য য়জ্ঞোপবীত সংস্কার করাতেন আর তারপর তারা বেদারম্ভসংস্কারের সময়...

Post Top Ad

ধন্যবাদ