Local Agenda 21 is conceptualized in chapter 28 of Agenda 21, which was adopted by 178 governments at the 1992 Rio Conference. Agenda 21 recognized that many environmental problems can be traced back to local communities and that local governments have an important role to play in implementing environmental programs and gathering community support. The objectives of Local Agenda 21, as stated in Agenda 21 are: a) ‘By 1996, most local authorities in each country should have undertaken a consultative process with their populations and achieved a consensus on “a local Agenda 21” for the community; b) By 1993, the international community should have initiated a consultative process aimed at increasing cooperation between local authorities; c) By 1994, representatives of associations of cities and other local authorities should have increased levels of cooperation and coordination with the goal of enhancing the exchange of information and experience among local authorities; d) All local authorities in each country should be encouraged to implement and monitor programmes which aim at ensuring that women and youth are represented in decision-making, planning and implementation processes.’
Adoption of Local Agenda 21 is voluntary. If adopted, the Agenda 21 objectives require local governments to consult with the local community; minority groups; business and industrial organisations to create a shared vision for future sustainable development and to develop integrated local environmental plans, policies and programs targeted at achieving sustainable development. The consultation process is designed to raise awareness and encouraged the formation of business partnerships and information and technical exchange programs. The most appropriate implementation method is not prescribed. Rather local government and the local community agree upon a suitable implementation method for their region. A 2001 survey by the ICLEI found that almost 6,500 local governments in 116 countries are committed to or are undertaking a Local Agenda 21 process. Countries with national campaigns were found to have more Local Agenda 21 participants than countries without.
THE GLOBAL DEVELOPMENT RESEARCH CENTERFull text available here
Gavi |
এজেন্ডা ২১ হল একটি প্রোগ্রাম যা জাতিসংঘ বাস্তবায়ন করতে চায়। এর উদ্দেশ্য রয়েছে কিছু। যেমন, ১. নিয়ন্ত্রন (its about control). অর্থাৎ সমগ্র বিশ্বের মানুষদের নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আসা। তারা কি করছে, দেখছে বা কি করবে সবকিছু নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আসা। এটি এজেন্ডা ২১ ও New World Order উভয়ের নীতি। ২. ভূমি, সম্পদ ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রন (control over land, resources and population control)।এখানে সরকারি ও ব্যক্তিগত ভূমি, সম্পদ ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রনের কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ ব্যক্তিমালিকানায় থাকা জমিও এর অন্তর্গত। সম্পদ বলতে প্রাকৃতিক সম্পদের কথা বলা হয়েছে। অনেকের মতে এখানে বায়ু, পানি, খনিজ সম্পদ সবকিছুই নিয়ন্ত্রনের কথা বলা হয়েছে।
এজেন্ডা 21 টেকসই উন্নয়নের ক্ষেত্রে জাতিসংঘের একটি অ-বাধ্যকারী কর্ম পরিকল্পনা। এটি 1 জুলাই ২013 সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরোতে অনুষ্ঠিত আর্থ সামিট (জাতিসংঘ সম্মেলন ও পরিবেশ উন্নয়ন) এর একটি পণ্য। এটি জাতিসংঘ, অন্যান্য বহুজাতিক সংস্থার জন্য একটি কর্মসূচী এবং বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন সরকারকে কার্যকর করা যেতে পারে। স্থানীয়, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক স্তরে
এজেন্ডা ২1 এ "21" 21 শতকের কথা উল্লেখ করে যদিও এটি বৃহত্তর রিও ডি জেনিরো এলাকার জন্যও আঞ্চলিক কোড, তবুও গ্রামাঞ্চলে টেরেসোপোলিস ও মংরাটবা। এটি পুনর্বিবেচনা করা হয়েছে এবং পরবর্তী জাতিসংঘের সম্মেলনগুলিতে কয়েকটি পরিবর্তন হয়েছে। এর লক্ষ্য হল বিশ্বব্যাপী টেকসই উন্নয়ন। এজেন্ডা ২1-এর একটি প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রতি স্থানীয় সরকারকে নিজের স্থানীয় এজেন্ডা ২1 টি আঁকতে হবে।
এজেন্ডা ২1 এ "21" 21 শতকের কথা উল্লেখ করে যদিও এটি বৃহত্তর রিও ডি জেনিরো এলাকার জন্যও আঞ্চলিক কোড, তবুও গ্রামাঞ্চলে টেরেসোপোলিস ও মংরাটবা। এটি পুনর্বিবেচনা করা হয়েছে এবং পরবর্তী জাতিসংঘের সম্মেলনগুলিতে কয়েকটি পরিবর্তন হয়েছে। এর লক্ষ্য হল বিশ্বব্যাপী টেকসই উন্নয়ন। এজেন্ডা ২1-এর একটি প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রতি স্থানীয় সরকারকে নিজের স্থানীয় এজেন্ডা ২1 টি আঁকতে হবে।
২1 শে সেপ্টেম্বরের ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরোতে অনুষ্ঠিত পরিবেশ ও উন্নয়ন বিষয়ক জাতিসংঘ সম্মেলন এভোয়ার্নাল এন্ড ডেভেলপমেন্ট-র রিও ডিক্লেয়ারেশন [২1 শে সেঞ্চির জন্য অ্যাকশন প্ল্যান] গ্রহণ করে। <এজেন্ডা 21> প্রতিটি দেশের পরিবেশগত নীতি ও উন্নয়ন পরিকল্পনায় প্রতিফলিত হওয়ার আশায় গৃহীত হয়েছিল, এবং এটি চুক্তির মত আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক নয়। এর বিষয়বস্তু নিম্নরূপ: 1. সামাজিক-অর্থনৈতিক দিকগুলির দিক, উন্নয়নশীল দেশগুলির টেকসই উন্নয়নে বাণিজ্য সম্প্রসারণ, বাণিজ্য ও পরিবেশের পারস্পরিক সমর্থন, উন্নয়নশীল দেশসমূহ এবং আন্তর্জাতিক ঋণের যথাযথ তহবিল 2. সুরক্ষা ও পরিচালনার ক্ষেত্রে ডেভেলপমেন্ট রিসোর্সগুলি, যেমন স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারিক ওজোন লেয়ারের ধ্বংসাবশেষ প্রতিরোধের ফলে মন্ট্রিল প্রোটোকল দ্বারা গৃহীত ওজোন হ্রাসকারী পদার্থের নির্গমন নিয়ন্ত্রণের দ্বারা স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারিক ওজোন লেয়ারটি ধ্বংস করা ইত্যাদি। 3. প্রধান গোষ্ঠীর ভূমিকা শক্তিশালীকরণ কর্ম পরিকল্পনা কার্যকরী। সক্রিয়তার গুরুত্ব প্রকল্প বাস্তবায়নে নারীর অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ ইত্যাদি 4. বাস্তবায়নের অর্থ হল ২4 টি বিষয়, যেমন এজেন্ডা ২1 এবং ক্রমাগত গুণমানের উন্নতির জন্য আর্থিক মেকানিজম ব্যবহারে মোট 4 টি আইটেম, এটি চারটি অধ্যায় এবং এটির বিস্তারিত প্রতিটি পরিকল্পনা ক্ষেত্রের জন্য মৌলিক, উদ্দেশ্য, কর্মের ব্যবস্থা।
→ সম্পর্কিত আইটেম শক্তি সম্পদ
এজেন্ডা ২১ এর উদ্দেশ্য হিসেবে অনেক কিছুই বলা রয়েছে। যেখানে রয়েছে ব্যক্তিগত ঘর বিলোপ করে শরহকেন্দ্রিক আবাসন ঘরে তোলা। অর্থাৎ একটি ফ্ল্যাট বা এপার্টমেন্ট দেয়া হবে সবাইকে। আর এসব স্থানে নিয়ন্ত্রন থাকবে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের। যার অর্থ, ব্যক্তিস্বাধীনতা নিয়ন্ত্রন করা হবে। এছাড়া শুল্ক বা ট্যাক্স বাড়ানো, সেই সাথে কঠোর আইন প্রতিষ্ঠা ও প্রয়োগ ও এজেন্ডা ২১ এর উদ্দেশ্যের মধ্যে পড়ে। এছাড়া সর্বশেষ উদ্দেশ্য হল জনসংখ্যা হ্রাস করা।→ সম্পর্কিত আইটেম শক্তি সম্পদ
এ অনুসারে জাতিসংঘ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক আইন বা নিয়ম অনুসারে বিশ্বের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রন করতে চাচ্ছে। জাতিসংঘের মত বিশ্বে মানুষের সংখ্যা বেশি। এত মানুষের “প্রয়োজন” নেই বিশ্বে। এসব মানুষ বরং বিশ্বের ক্ষতি করছে। এসব “অপ্রয়োজনীয়” নবায়ন অযোগ্য সম্পদ যেমন অক্সিজেন পেট্রোল ইত্যাদি নষ্ট করছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কোন মানুষদের এ বিশ্বে প্রয়োজন নেই? ধনীদের? না গরীবদের?
CNN এর প্রতিষ্ঠাতা, মিলিয়নেয়ার টেড টারনার (Ted Turner) নিজের একাধিক সাক্ষাতকার বা বক্তৃতা তে বৈশ্বিক উষ্ণতার (Global Warming) জন্য অধিক জনসখ্যা কে দায়ি করেছেন। তার মতে বেশি মানুষ বেশি সম্পদ ব্যবহার করছে! মানুষ কম হলে কম সম্পদ ব্যবহৃত হবে। যার ফলস্বরূপ বৈশ্বিক উষ্ণতা হবে না!
এমন কি রিক ওয়াল্টম্যান (Rick Oltman)। যিনি ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক, তিনিও জনসংখ্যা কমানোর কথা বলেছেন। উনি মনে করেন এত জনসংখ্যা মানুষের জীবন মান কমিয়ে দিয়েছে।অনেকের মতে এজেন্ডা ২১ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বের ৯৫ শতাংশ জনসংখ্যা হ্রাস করা হবে।
এদের একজন হলেন ডাক্তার ইমা লেবো (Dr Rima E Laibow. Medical Durector, Natural Solutions Foundation). উনি এক বক্তৃতাতে এ সংক্রান্ত তথ্য দেন। উনি বলেন ২০০২ সালে উনারা একটি “Advance Medical Pracctice” করছিলেন। যেখানে বিশ্বের অনেক উচ্চ পদস্থ (হাই প্রোফাইল) লোক আসতেন তাদের কাছে। তখন নাম প্রকাশ না করে এক মহিলার কথা বলেন যিনি একজন রাষ্ট্র প্রধান ছিলেন। অই মহিলা তাদের কাছে চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন।অই মহিলা তাকে বলেছিলেন যে সময় এসে গেছে অপ্রয়োজনীয় মানুষদের মেরে ফেলা। বর্তমান বিশ্বের শুধু ৫-১০ শতাংশ মানুষদের শুধু প্রয়োজন। বাকি ৯০ শতাংশ মানুষ বিশ্বের অধিকাংশ নবায়ন অযোগ্য সম্পদ ধ্বংস করছে যার উপর বাকি ১০ শতাংশের অধিকার। এমনকি মার্কিন রাজনীতিবিদ হেনরি কিসিঞ্জার ও ডিপপুলেশন এর প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছেন।
Local Agenda 21
Rockefeller Foundation (Pdf)
The 2030 agenda for sustainable development.pdf
TransformingOurWorld (pdf)
এখন প্রশ্ন হল এই ডিপপুলেশন বা জনসংখ্যা হ্রাস হবে কিভাবে? এখানে ২ টি উপায় রয়েছে। এগুলো হল, ১. খাদ্যের মাধ্যমে ২. স্বাস্থ্যসেবার মাধ্যমে
এখন যখনি স্বাস্থ্যসেবা ও এজেন্ডা ২১ এর প্রসঙ্গ আসে, চলে আসে বিল গেটস এর নাম।
বিল গেটস বিশ্বে সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি এটা হয়ত আমরা সবাই জানি। কিন্তু এটা হয়ত অনেকেই জানি না যে, ২০১১ সালে বিল গেটস একটি পোলিও টিকা ক্যাম্পেইন চালান। যার কারনে প্রায় ৪৭০০০ শিশু আক্রান্ত হয় এবং অনেক শিশু মারাও যায়। বিল গেটস এর উপর ৩০০০০ শিশুর ওপর বেআইনি ভাবে টিকার পরীক্ষন করার অভিযোগ ও রয়েছে। প্রশ্ন হলো বিল গেটস এসব কেন করছেন?
এর সম্ভাব্য কারন অনেকের মতে, তিনি নিজেও এজেন্ডা ২১ এর সাথে জড়িত!
আমরা অনেকেই জানি বিল গেটসের নিজস্ব একটি সংস্থা রয়েছে। যার নাম মিলেন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন (Melinda Gates Foundation). এই ফাউন্ডেশন বিভিন্ন রোগের টিকা বানায় এবং তাদের পরীক্ষন করে। এমন একটি পরীক্ষনের জন্যই তাদের বিভিন্ন বার আদালতেও যেতে হয়। বিল গেটস ডিপপুলেশন বা জনসংখ্যা হ্রাসের নীতিতে বিশ্বাসি। উনার টেড টক্স (Ted Talks) এর একটি বক্তৃতা চলাকালীন সময় তিনি একমাত্র জনসংখ্যা কে বৈশ্বিক উষ্ণতার জন্য দায়ি করেন। আর এর প্রতিকারের একমাত্র উপায় হিসেবে জনসংখ্যা কমানোর কথা বলেন।
অথচ বৈশ্বিক উষ্ণতার সবচেয়ে বড় কারন হল কল-কারখানা বা মটর যান থেকে নির্গত কার্বন ডাই অক্সাইড। এই নীতিতে বিশ্বাসী ব্যক্তিদের মতে কল-কারখানা বা মোটরযান নয়, একমাত্র মানুষ ই বৈশ্বিক উষ্ণতার জন্য দায়ি। বিল গেটস সেই বক্তৃতা তে ভ্যাক্সিন বা টিকা তৈরী করে জনসংখ্যা কমানোর জন্য ব্যবস্থা নেয়ার কথাও বলেছেন। এমনকি বিল গেটস নিজেও বিভিন্ন সাক্ষাতকারে স্বীকার করেছেন যে তাদের বানানো ভ্যাক্সিন বা টিকা জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার হ্রাসে কাজ করছে। যদিও কোথাও তিনি ভ্যাক্সিনের মাধ্যমের শিশুদের হত্যার কথা বলেন নি।
অথচ বৈশ্বিক উষ্ণতার সবচেয়ে বড় কারন হল কল-কারখানা বা মটর যান থেকে নির্গত কার্বন ডাই অক্সাইড। এই নীতিতে বিশ্বাসী ব্যক্তিদের মতে কল-কারখানা বা মোটরযান নয়, একমাত্র মানুষ ই বৈশ্বিক উষ্ণতার জন্য দায়ি। বিল গেটস সেই বক্তৃতা তে ভ্যাক্সিন বা টিকা তৈরী করে জনসংখ্যা কমানোর জন্য ব্যবস্থা নেয়ার কথাও বলেছেন। এমনকি বিল গেটস নিজেও বিভিন্ন সাক্ষাতকারে স্বীকার করেছেন যে তাদের বানানো ভ্যাক্সিন বা টিকা জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার হ্রাসে কাজ করছে। যদিও কোথাও তিনি ভ্যাক্সিনের মাধ্যমের শিশুদের হত্যার কথা বলেন নি।
এভাবে বিল গেটস ও এজেন্ডা ২১ এর বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছেন বলে অনেকের ধারনা! এখন এজেন্ডা ২১ কে সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়ন করার কথা ছিল ২০২০/২০২১ সাল নাগাদ। কিন্তু তা সম্ভন হবে না বিধায় ২০৩০ সাল নাগাদ পরিকল্পনা টি বাস্তবায়নের লক্ষ্য নির্ধারন করা হয়েছে। আর এর নাম দেয়া হয়েছে এজেন্ডা ২০৩০।
কি? মনে হচ্ছে কথাগুলো অপ্রাসঙ্গিক? মনে হচ্ছে এমন কোন পরিকল্পনা গ্রহন ও বাস্তবায়ন করা সম্ভন নয়? তাহলে ইন্টারনেটে খুজে দেখতে পারেন। সার্চ করুন “agenda 2030 Babgladesh” যে অফিসিয়াল পেজটি পাবেন সেখাটি খুললেই দেখতে পাবেন এজেন্ডা ২০৩০ এর উদ্দেশ্য গুলি। টাইলস আকারে লেখা প্রতিটি লক্ষ্যের সাথে একটি চিত্র বা লোগো আকা আছে। যার অনেক গুলোই হল ইলুমিনাতির প্রচলিত লোগো বা চিহ্ন সমূহের অনুরূপ। চিহ্নগুলো হলো চোখ, সূর্য সহ আরো অনেক কিছু।
এভাবে এজেন্ডা ২১ বা এজেন্ডা ২০৩০ যে ইলুমিনাতির নতুন বিশ্বক্রম (New World Order) বাস্তবায়ন এর অংশ- তা অনেকেই বিশ্বাস করে।
এখন প্রাকৃতিক কারন ছাড়া মানুষ বা জনসখ্যা কমানোর আর কি কি উপায় হতে পারে তা ভাবার দায়িত্ব আপনাদের উপর ই ছেড়ে দিচ্ছি। আরো উদ্দেশ্য রয়েছে যা নিমোক্ত লিংক গুলোতে গিয়ে দেখতে পারেন।
এখানে উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, ইলুমিনাতির উদ্দেশ্য ছিল নতুন বিশ্বক্রম (New World Order) প্রতিষ্ঠা। যেখানে বিশ্বের সব ক্ষমতা কিছুসংখ্যা মানুষের উপর থাকার কথা বলা হয়। আর ডিপপুলেশন বা জনসংখ্যা হ্রাসের কথা বলা হয়েছে। এখন সাদৃশ্যের বিষয় হল যে, বিভিন্ন সময় প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব দ্বারা নানা ভাবে উপরোক্ত দুটি বিষয়ের ই উল্লেখ করা হয়েছে। যদিও ইলুমিনাতির অস্তিত্ব এখনো প্রশ্নবিদ্ধ, তবুও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রভাবশালী মানুষদের ইলুমিনাতির সদস্য হওয়ার প্রশ্ন উঠেছে। যদিও কেউ ই ইলুমিনাতির অস্তিত্ব প্রমান করতে পারে না; ইলুমিমাতির নিশ্চিহ্ন হওয়াও প্রমাণিত নয়।
এখন প্রশ্ন হল বিশ্বনেতারা কি আসলেই জনসংখ্যা হ্রাস করতে চান? মানুষ হত্যা ছাড়া তা কি আদৌ সম্ভব? এসব প্রশ্ন হয়ত প্রশ্নই রয়ে যাবে।
(উপরোক্ত লেখা লেখকের মস্তিষ্ক প্রসূত নয়। সকল তথ্য ইন্টারনেটে প্রাপ্ত জার্নাল, প্রামাণ্যচিত্র, ভিডিও থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রয়োজনে সহায়ক লিংক থেকে তথ্য যাচাই করে নেয়া যেতে পারে)
Dr. Rima Laibow- https://www.youtube.com/watch?v=mxLWZ…
Earth Summit(ধরিত্রী সম্মেলন)
জাতিসংঘ পরিবেশ ও উন্নয়ন বিষয়ক সম্মেলন বা United Nations Conference on Environment and Development (UNCED)যা বিশ্বব্যাপী ধরিত্রী সম্মেলন নামে পরিচিত।1989 সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের 44 তম অধিবেশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী 1992 সালের 3-14 জুন ব্রাজিলের রিওডিজেনেরিও শহরে জাতিসংঘ পরিবেশ ও উন্নয়ন এর প্রথম সম্মেলন হয়।জাতিসংঘের ইতিহাসে ধরিত্রী সম্মেলন ছিল অংশগ্রহণের দিক থেকে সবচেয়ে ব্যাপক ভিত্তিক সম্মেলন।উক্ত সম্মেলনে 172 টি দেশ অংশগ্রহণ করেন ।যার মধ্যে রাষ্ট্র/ সরকার প্রধান ছিলেন 116 জন, যা উল্লেখ করার মতো ।ধরিত্রী সম্মেলন প্রচলিত উন্নয়নের ধারনার বিপরীতে টেকসই উন্নয়নের(Sustainable development ) ধারনাকে প্রতিষ্ঠিত করে। সম্মেলনে পরিবেশ ও উন্নয়ন বিষয়ক রিও ঘোষণা, agenda -21 এবং বন নীতিমালা সংক্রান্ত বিবৃতি গৃহীত হয় । এ ছাড়া সম্মেলন কে সামনে রেখে জীববৈচিত্র সংক্রান্ত কনভেনশন ও জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত দুটো কনভেনশন ও চুড়ান্ত করা হয় এবং সম্মেলনে সেগুলো বিভিন্ন দেশের স্বাক্ষরের জন্য উপস্থাপন করা হয় । এই পাচটি দলিল ধরিত্রী সম্মেলনের সাথে সম্পর্কিত । উক্ত সম্মেলনে অবশ্য দারিদ্র্য বা অসমতা দূরীকরনের লক্ষ্যে কোন চুক্তি হয়নি যার প্রয়োজন ছিল বলে অনেকেই মনে করেন ।জীব বৈচিত্র্য চুক্তি সম্পর্কে কেউ কেউ বলেন এ চুক্তির তাৎপর্য হলো ধনীদেশ কর্তৃক দরিদ্র দেশগুলোর জীব বৈচিত্র্য নিয়ন্ত্রণ এবং এর মাধ্যমে তারা চেয়েছে প্যাটেন্ট পদ্ধতির প্রবর্তন যার অর্থ হল আন্তর্জাতিক জিন ব্যাংক ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া যা 1972 সালের স্টকহোম পরিবেশ সম্মেলনের ফলশ্রুতিতে প্রতিষ্ঠা করা হয় ।
"ইলুমিনাতি" হলে অষ্টাদশ শতাব্দীর একটি সংঘটন যার সংশ্লিষ্টতা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রহস্যজনক বিষয়ে দাবী করা হয়েছে।
ইলুমিনাতি কথাটির সাথে আমরা অনেকেই পরিচিত। মূলত বিভিন্ন conspiracy theory বা ষড়যন্ত্র তত্ত্বে এই সংঘঠনটির সম্পৃক্ততা ধারনা করা হয়। এই সংঘটনটি মূলত লুসিফার (Lucifer), শয়তান/দৈত্য (Satan) এর অনুগত। উল্লেখ্য, এই সকল নাম বা তথ্যই খ্রিষ্টীয় পুরানের সাথে সম্পৃক্ত।
অনেকের মতে, যে সব ব্যক্তি বা তারকারা খুব কম সময়ে অনেক সাফল্য অর্জন করেছেন, তারা ইলুমিনাতির সদস্য। ইলুমিনাতির সদস্য হওয়ার অর্থ হচ্ছে নিজের আত্নাকে শয়তানকে সমর্পিত করা! এছাড়া আরো নানা রহস্যকর তথ্য প্রচলিত রয়েছে ইলুমিনাতি সম্পর্কে।
কিভাবে শুরু
১ মে ১৭৭৬ ব্যাভেরিয়া (Bavaria)জার্মানি।
এডাম উইশপ্ট (Adam Weishaupt) একটি গুপ্ত সমাজ বা Secret Society বানান যার উদ্দেশ্য ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা ও যুক্তিবাদী চিন্তার মঞ্চ তৈরী করা। যার নাম ছিল The Order of Illuminati। মানুষ ভাবত এই সমাজের সদস্যরা বিশেষ জ্ঞানের অধিকারী (Enlightened) যাদের উদ্দেশ্য ছিল নতুন ক্রমের বিশ্ব (New World Order) তৈরি করা। যাতে তারা পৃথিবীতে শাসন করতে পারে।
কথিত আছে তারা এই উদ্দেশ্য সাধনের জন্য যে কোন পর্যায়ে যেতে পারত। হোক না কালোজাদু (Black magic) বা অন্য কোন অনৈতিক পন্থা। এরা বিশ্ব শাসন করতে চেয়েছিল কিন্তু সব কাজ অত্যন্ত লুকিয়ে (Secretly) করত।
তাদের যে প্রতীক রয়েছে, তাতে একটি চোখ দেখা যায়। যা লুসিফার (Lucifer) এর চোখ নামে কথিত।
উল্লেখ্য লুসিফার হল শয়তানের সাথে সম্পৃক্ত। ইলুমিনাতি এর সদস্য রা বিশ্বাস করে লুসিফার বিশ্বে চলমান সবকিছু দেখছে। কিন্তু কিছু সময় পর চার্লস থিওডর (Charles Theodore) যিনি নতুন শাসক ছিলেন তিনি ১৭৮৫ সালে এই গুপ্ত সমাজ (Secret Society) কে বন্ধ করে দেন। কারন তিনি তৎকালীন ইলুমিনাতি এর জনপ্রিয়তা দেখে চিন্তিত ছিলেন। উনার আশংকা ছিল এই ইলুমিনাতি এর জনপ্রিয়তা পরবর্তীতে যেন উনার শাসনের উৎখাতের কারন না হয়ে যায়।
এরপর এই গ্রুপের কি হল কেউ জানে না। সেই সময় প্রায় ২০০০ মানুষ এই গ্রুপের সদস্য ছিল। উৎখাতের পর হঠাৎ এই মানুষগুলোর কোন সন্ধান পাওয়া যায় না।
এরপর ই ধারনা করা হয় এই মানুষগুলো বেচে আছে এবং বংশ পরম্পরায় ইলুমিনাতি -র আদর্শ বয়ে নিচ্ছে।
১৯২০ এর দশকে ফ্যাসিবাদীরা বিশ্বাস করতে যে ইহুদী দের একটি দল বা গ্রুপ হল ইলুমিনাতি, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কমিউনিজমের এর বিরোধীরা বিশ্বাস করত যে কমিউনিস্ট দের একটি দল হল ইলুমিনাতি।আর বর্তমানে ইলুমিনাতি বিষয়ক ষড়যন্ত্র তাত্ত্বিকেরা (Illuminati Conspiracy Theorists) বিশ্বাস করে যে, ইলুমিনাতিরা New World Order এর অংশ!
অনেকের মতে ইলুমিনাতির উদ্দেশ্য হল One World Order প্রতিষ্ঠা। অর্থাৎ বিশ্বব্যাপী একটি মাত্র সরকার সচল থাকবে। বর্তমানে যেমন একেক দেশে একেক সরকার- এমন না হয়ে সমগ্র বিশ্ব এক ও অভিন্ন সরকারের অন্তর্গত হবে। যা হল New World Order এর মূলকথা। জর্জ এইচ ডব্লু বুশ, জন এফ কেনেডি প্রমুখের মত অনেক বিশ্বপরিচিত ও ক্ষমতাধর ব্যাক্তিরা অনেক বার New World Order কথাটি উচ্চারন করেছেন।
অনেক Conspiracy Theory অনুসারে বিশ্বের সব শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান সকলেই ইলুমিনাতি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। সেই সাথে অনেক ব্যাখ্যাতীত ঘটনার পিছেও ইলুমিনাতির যোগসূত্র সন্দেহ করা হয়।
এছাড়া অনেক তারকা অভিনেতা বা গায়কদের ও ইলুমিনাতির অনুসারী বলে ধরা হয়। এটি মূলত তাদের পোষাক এবং বিভিন্ন সময় তাদের দেখানো চিহ্ন দিয়ে ধারবা করা হয়। হাত দিয়ে ত্রিভুজ দেখানোকে প্রথাগতভাবে ইলুমিনাতির প্রতীকের পিরামিড ভাবা হয়।
যদিও ইলুমিনাতির অস্তিত্ব বর্তমানে আছে কিনা এ সম্পর্কে অনেক মতবাদ রয়েছে। সে সাথে রয়েছে আরো অনেক রহস্যজনক ঘটনা যেখানে অনেকেই ইলুমিনাতির সম্পৃক্ততা দাবী করে।
ইলুমিনাতির একমাত্র লক্ষ্য হলো One World Order.
এই অর্ডার এর উদ্দেশ্য হলো পৃথিবীর সব মানুষকে এক কাতার এ রাখা। কিন্তু সেটা কোন ভালো কাতার না। এই কাতার হবে শুধু গোলাম এর।
গোলাম কারা হবে?
-আমরা
আর শাষন করবে শুধু একটি সংগঠন।
বুঝিয়ে বলছি। বর্তমান পৃথিবীর যত বড় সেলিব্রেটি আছে, তারা প্রায় সবাই ইলুমিনাতির সদস্য।
কেউ সেলিব্রেটি হওয়ার পর ইলুমিনাতি জয়েন করে, আবার কেউ ইলুমিনাতির সাহায্য নিয়ে সেলিব্রেটি হয়। ইলুমিনাটি কাউকে কনো উদ্দেশ্য ছাড়া কিছু দেয় না। সেলিব্রেটি বানায়, কিন্তু তার বিপরীতে ১৬ আনা উশিল করে নেয়।
এখন বলি ব্যবসা টা কি-
আপনি যদি ইলুমিনাতির ওয়েব সাইট এ যান,তাহলে দেখবেন ইলুমিনাতিতে খুব সহজেই জয়েন করা যায়। আপনার নাম, দেশ, মোবাইল নাম্বার দিবেন। তারা নিজেরাই আপনার সাথে যোগাযোগ করবে। নিজেরা বলতে তাদের এজেন্ট আপনাদের সাথে যোগাযোগ করবে।
তারা আপনাকে একটা বই পড়তে দিবে, যার নাম "ইলুমিনেটিয়াম"। বইটা কিছুটা হিপনোটাইজ এর মতো কাজ করবে।
সেখানে আপনাকে বলা হবে, "আগামি ৫০ বছর পর যে টেকনোলজি ব্যবহৃত হবে তা আমাদের কাছে এখনই আছে। আমাদের কাছে আগামী ১০০ বছর এর প্ল্যানিং আছে", হ্যান-ত্যান আরও অনেক কিছু।
কিন্তু সবই ধান্দাবাজি। এগুলা সব টাকা হাতিয়ে নাওয়ার ধান্দা।
"ইলুমিনেটিয়াম" বই টা আপনাদের টাকা দিয়ে কিনতে হবে। দাম টা আমার মনে নাই।
কিন্তু মূল ব্যবসা আরও পরে। বইটা পড়ে আপনার যেই পরীক্ষা দিতে হবে, তা আপনার ভাগ্য নির্ধারন করবে।
যদি আপনার পরীক্ষার ফলাফল দেখে মনে হয় যে আপনাকে কাজে লাগানো যাবে, তাহলে আপনাকে তারা তাদের সংগঠন এ নিয়ে নিবে।(কি কাজ তা পরে বলছি)
আপনাকে ১ মিলিয়ন ডলার এডভান্স, এবং ৫০০০০ ডলার প্রতি মাস পাবেন। এবং সাকসেসফুল বানানোর জন্য সসম্পূর্ণ সাপোর্ট দিবে।
কিন্তু মজার ব্যপার হলো, আপনার পরীক্ষা দেখে তাদের যদি মনে হয় যে আপনাকে দিয়ে কোন কাজ হবে না। তাও তারা আপনাকে সংগঠন এ নিয়ে নিবে। কিন্তু পার্থক্য হলো তারা আপনাকে টাকা দিবে না। বরং মাসিক কিছু চাঁদা নিবে।
কিন্তু তাদের সবচেয়ে বড় আয় হলো, তারা যেই সেলিব্রেটি,পলিটেশিয়ান,বিজনেসমেন দের তৌরী করে, তারা প্রতি মাসে বিশাল অংকের একটা ফান্ড দেয় এই রথচাইল্ড ফেমিলিকে "One world order" এর জন্য। আমরা জানি পৃথিবীর সব বিশ্ব তারকারা যদি একটা সংস্থাতে ফান্ড করে তবে তার আকার কেমন হতে পারে। তা হয়তো আপনার আমার চিন্তার বাইরে। এই ফান্ড এর কারনেই মূলতো এতো জলদি ফুলে উঠছে।
এখন হয়তো ভাবছেন, একবার ফেমাস সেলিব্রেটি,বড় পলিটেশিয়ান, বিশাল বিজনেসম্যান হওয়ার পর যদি তারা ফান্ড না করে? যদি তারা ইলুমিনাতিকে সাপোর্ট করে তবে কি হবে?
একটা কথা মনে রাখবেন, যারা ইলুমিনাতি করে তারা সবাই কিন্তু শয়তান এর পূজা করে না। বলা যায় যে, যারা শয়তান এর পূজা করে তারা ইলুমিনাতির কোর টিম এর মেম্বার। এবং অন্যরা সাধারণ সদস্য।
যদি কেউ ইলুমিনাতির সাথে পোল্টি নেয়, তাহলে তার পরিণাম শুধুই মৃত্যু।
এমন অনেক নজির আছে।
যেমন, মাইকেল জ্যাকসন, বাদশাহ ফয়সাল, প্রিন্সেস ডায়না আরও অনেকে।
CIA(মার্কিন ইন্টেলিজেন্স গ্রুপ) এবং MOSSAD(ইসরাইলি ইন্টালিজেন্স এজেন্সি) প্রত্যক্ষভাবে এটা মনিটরিং করে।
(আমরা হয়তো জানি না, আমরা যে ফেসবুক চালাই তার লাভের ৬০% শেয়ার মোসাদ এর।)
যেহেতু জুনিয়র বুশ ইলুমিনাতির খুব বড় সদস্য, এবং ৯/১১ এর মতো কাম করতে পারে, তার কাছে নিজের বাবাকে মারানো খুব বড় কিছু না।
আমি বলেছিলাম ইলুমনাতি মানুষকে খুব বড় সেলিব্রেটি বানিয়ে আসলে ১ ঢিলে দুই পাখি মারে।
-প্রথমত, তারা একটা বিশাল অংকের ফান্ড তো পায়ই।
দ্বিতীয়ত, তারা ওই সেলিব্রেটিদেরকে ব্যবহার করে মাইন্ড কন্ট্রোল করে।
মাইন্ড কন্ট্রোলিং কি?
আমরা সবাই, কেউ এমিনেম এর ফ্যান, কেউ জাসটেন বেইবার এর, কেউ মাইকেল জ্যকসন এর, কেউ সেলিনা গোমেজ, কেউ পিটবুল, কেউ হানি সিং।
আমরা সবাই কিন্তু নিজের ফেভারেট সেলিব্রেটিদের ফলো করি। হেয়ার-স্টাইল, ড্রেস-আপ, পারসোনালিটি, এটিটিউট.....এক কথায় সব।
সেই সেলিব্রেটিরা কিন্তু আমাদের মেক্সিমাম টাইমে ভালো কিছু শিখায় না। বরং উগ্র এবং উশৃংখল হতে শিখায়। র্যেপার রা কিন্তু আমাদের সেলফিশ হতে শিখায়। তাদের গান এ মনে হয় সবকিছু শুধু আমিই পারি এবং আমিই সব।
এভাবে তারা আমাদের কে মেন্টালি দূর্বল করে ফেলে। আমাদেরকে এমন করে ফেলে যে আমরা অন্যের ভালো দেখতে পারি না।
ফলাফলস্বরূপ, আমরা নিজারাও লাইফ এ বড় হতে পারি না, এবং অন্যকে ও হতে দেই না।এবং তাদের ও আমাদের স্ট্যাটাস এর মাঝে বড় একটি বড় পার্থক্য তৌরী হয়।
আজ মাইন্ড কন্ট্রোলিংটা সংক্্ষেপ এ বললাম।
পরবর্তী পোস্ট এ ইন্টারন্যাশনাল পলিটিক্স এ ইলুমিনাতি এবং www(World wide web) নিয়ে আলোচনা করবো।
ইলুমিনাতির অফিশিয়াল পেজ- https://www.illuminatiofficial.org/the-official-website-fo…/
শাহরুখ খান ইলুমিনাটি সদস্য হওয়ার প্রমান- https://www.youtube.com/watch?v=rsKWq37krB8
সারা বিশ্বে সকল ইলুমিনাতি সেলেব্রিটি এক ভিডিও তে (ট্রিপল সিক্স হ্যান্ড গেসচার এবং মেসোনিক ট্রায়াঙ্গেল সাইন)। https://www.youtube.com/watch?v=aclrVO_RLAU
অফিশিয়ালি ইলুমিনাতি জয়েন পেজ- http://www.joinilluminatiplanet.com/
আমি আগেই বলেছি One world order এর জন্য তারা পৃথিবীর জনসংখ্যা কমাতে চায়। তাই বিশ্বযুদ্ধের পাশাপাশি এটাও আরেকটা ধান্দাবাজি।
এটা ইলুমিনাতির সবচেয়ে মারাত্মক হাতিয়ার। তারা আমাদের দৈনন্দিন খাবারে অনেক পরিবর্তন আনছে।
আপনারা এতোদিনে বুঝেই গেছেন যে তারা কতোটা বিস্তৃত আর প্রভাবশালী। আমি আগেই বলেছি যে তারা পৃথিবীর মানুষ কমাতে চায়। এর জন্য বিশ্বযুদ্ধ তো আছেই, তাছাড়া আরেকটা হাতিয়ার আছে তাদের।
তারা আমাদের দৈনন্দিন সব খাবারে এস্পারটেম মিলায়। সেটা হোক একটা চকলেট,কোক, বাটার,সস। এখন এমন কোন খাবার নেই যেখানে Aspartem নেই। আগে আমরা জেনে নেই এস্পারটেম কি।
এস্পারটেম(Aspartem) কি?
এস্পারটেম হলো আর্টিফিশিয়াল সুগার। আসলে এটা একটা ব্যাক্টেরিয়া। এটাকে কিছু মডিফাই করে, এর চেহারা চেঞ্জ করে একে সুগার হিসাবে ব্যবহার করে।
এটা মানবদেহের জন্য প্রচুর ক্ষতিকর। এটা মানবদেহে বাচ্চা জন্মদানের ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়। শুধু তাই না, আমরা দেখে থাকি এখন প্রচুর প্রেগনেন্সি মিস্কারেজ হয়, যা আগে এতোটা হতো না।
আমরা দেখে থাকি এখন সময় এর আগে বাচ্চা জন্ম হওয়া খুবই সাধারণ ব্যপার হয়ে হেছে। তার ও কারণ এই এস্পারটেম।
Searle নামে একটি কম্পানি ১৯৬৫,১৯৭৭,১৯৮১ সালে আমেরিকান সরকার এর কাছে এস্পারটেম ব্যবহার করার জন্য ৩ বার অনুমিত চেয়েছিল। কিন্তু প্রত্যেকবার তারা নিষেধাজ্ঞা পায়।
কারণ, Searle এর নিজের পরীক্ষায়, তারা যেই বানর গুলোর উপর টেষ্ট করছিল, তার মদ্ধ্যে সবগুলো ক্যান্সার এ আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে।
এটা ইলুমিনাতির সবচেয়ে মারাত্মক হাতিয়ার। তারা আমাদের দৈনন্দিন খাবারে অনেক পরিবর্তন আনছে।
আপনারা এতোদিনে বুঝেই গেছেন যে তারা কতোটা বিস্তৃত আর প্রভাবশালী। আমি আগেই বলেছি যে তারা পৃথিবীর মানুষ কমাতে চায়। এর জন্য বিশ্বযুদ্ধ তো আছেই, তাছাড়া আরেকটা হাতিয়ার আছে তাদের।
তারা আমাদের দৈনন্দিন সব খাবারে এস্পারটেম মিলায়। সেটা হোক একটা চকলেট,কোক, বাটার,সস। এখন এমন কোন খাবার নেই যেখানে Aspartem নেই। আগে আমরা জেনে নেই এস্পারটেম কি।
এস্পারটেম(Aspartem) কি?
এস্পারটেম হলো আর্টিফিশিয়াল সুগার। আসলে এটা একটা ব্যাক্টেরিয়া। এটাকে কিছু মডিফাই করে, এর চেহারা চেঞ্জ করে একে সুগার হিসাবে ব্যবহার করে।
এটা মানবদেহের জন্য প্রচুর ক্ষতিকর। এটা মানবদেহে বাচ্চা জন্মদানের ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়। শুধু তাই না, আমরা দেখে থাকি এখন প্রচুর প্রেগনেন্সি মিস্কারেজ হয়, যা আগে এতোটা হতো না।
আমরা দেখে থাকি এখন সময় এর আগে বাচ্চা জন্ম হওয়া খুবই সাধারণ ব্যপার হয়ে হেছে। তার ও কারণ এই এস্পারটেম।
Searle নামে একটি কম্পানি ১৯৬৫,১৯৭৭,১৯৮১ সালে আমেরিকান সরকার এর কাছে এস্পারটেম ব্যবহার করার জন্য ৩ বার অনুমিত চেয়েছিল। কিন্তু প্রত্যেকবার তারা নিষেধাজ্ঞা পায়।
কারণ, Searle এর নিজের পরীক্ষায়, তারা যেই বানর গুলোর উপর টেষ্ট করছিল, তার মদ্ধ্যে সবগুলো ক্যান্সার এ আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে।
ভাবা খুব ই কষ্টকর যে, যেই আস্পারটেম খাবার দ্রব্য ৩ বার চেষ্টা করেও বাজারে আনা যায়নি, বর্তমানে এমন কোন খাবার নেই যেখানে এস্পারটেম ব্যবহৃত হয় না।
তারা এটাকে ইউজেনিক্স( Eugenics) হিসাবে প্রকাশ্যে জনসাধারণে আনছে।
জনসংখ্যা কমিয়ে পৃথিবীকে বসবাসের উপযোগী করাকে Eugenics বলে।
জন পি হোল্ড্রেন হলেন হোয়াইট হাউজের একজন সাইন্টিস্ট। তিনি তার বই ইকোসাইন্স বই এ এই সব ব্যপার গুলা এতো ভাল ভালে উপস্থাপন করেছেন যে, সবাই ভাবে এটা খুব ই ভাল কাজ করছে সরকার। তিনি বলেছে খাবার আর পানীয়তে এমন কিছু মেলানো উচিৎ, যাতে বাচ্চা জন্ম নিতে সমস্যা হয়।
সবচেয়ে মারাত্মক ব্যপার হলো আমেরিকার সরকার ও এই কথা স্বীকার করেছে যে এই প্রসেস যদি চলতে থাকে, আগামী ৪০ বছর এর মধ্যে জন্মগ্রহণ করা পৃথিবীর প্রতি ১০ জন এর ভেতর ৮ জন ই বাচ্চা জন্মদানে অক্ষম হবে। ইউ এস সরকার বলেছে যে এটা তাদের প্ল্যান যে তারা পৃথিবীর জনসংখ্যা ৮০% কম করবে।
আমেরিকা ও ইউরোপ এ অলরেডি এর প্রভাব শুরু হয়ে গেছে।
এই চক্রান্ত এর পেছনে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বড় ব্যক্তিত্বদের হাত রয়েছে। বিলগেটস এর "এজেন্ডা ২১" ও এই উদ্দেশ্য নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
"এজেন্ডা ২১" এর জন্য বিল গেটস ৫০ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছেন। এই টাকা দিয়ে আফ্রিকা, ইন্ডিয়া আর পাকস্তান এ কিছু ভেক্সিন দেয়া হচ্ছে। রিসেন্ট একটা সারভে তে দেখা গেছে এই ভেক্সিন এর কারনে ইন্ডিয়া আর পাকিস্তান এ অনেক বাচ্চা বিকলাঙ্গ হয়েছে আর মারা গেছে।
এজেন্ডা ২১ এর একটা এড এ বলা আছে, আময়াদের অনেক সময় বিকলাঙ্গ শিশু জন্ম হয়। এদের পিছনে টাকা খরচ না করে আমাদের উচিৎ যারা ভাল আছে তাদের পেছনে টাকা খরচ করা। অর্থাৎ, এবনর্মাল সবাইকে মেরে ফেলা হবে।
বাচ্চারা এমন এবনর্মাল আর বিকলাঙ্গ হচ্ছে "এজেন্ডা ২১" এর ভেক্সিন আর এস্পারটেম এর জন্য। এটা একটা চক্রের মতো কাজ করছে।
এই পোস্ট এর জন্য এলেক্স জন্স(মার্কিন সাইন্টিস্ট) এর ভিডিও থেকে সাহায্য নেয়া হয়েছে। আপনারা ওই ভিডিও টা দেখতে পারেন। আরও ডিটেল্স পাবেন।
তিনি তার ভিডিও তে বলেছেন, এগুলো সব ইচ্ছা করে করা হচ্ছে এবং এর পেছনে অনেক বড় হাত কাজ করছে।
STOP AGENDA-21 |
No comments:
Post a Comment
ধন্যবাদ