নেহরু গান্ধী ইসলাম - ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম বিষয়ে জ্ঞান, ধর্ম গ্রন্থ কি , হিন্দু মুসলমান সম্প্রদায়, ইসলাম খ্রীষ্ট মত বিষয়ে তত্ত্ব ও সনাতন ধর্ম নিয়ে আলোচনা

धर्म मानव मात्र का एक है, मानवों के धर्म अलग अलग नहीं होते-Theology

সাম্প্রতিক প্রবন্ধ

Post Top Ad

স্বাগতম

06 September, 2020

নেহরু গান্ধী ইসলাম

নটবর সিংহের লেখা থেকে জানা যায় ১৯৬৮ সালে ইন্দিরা গান্ধী বাবরের কবরে (মাজারে) গিয়ে একান্তে প্রার্থনা করেছিলেন। এ ব্যাপারে দেশের ইংরেজি সংবাদমাধ্যম নীরবতা অবলম্বন করলেও হিন্দু ব্লগাররা চুপ করে থাকেননি। যদিও ২০০৫ সালে রাহুল গান্ধী এবং ড. মনমোহন সিংহের কাবুল ভ্রমণ ও বাবরের কবর দেখতে যাওয়ার প্রসঙ্গটি মিডিয়া সম্পূর্ণ চাপা দিতে পারেনি। চণ্ডীগড়ের দ্য ট্রিবিউন পত্রিকার সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তরে রাহুল গান্ধী বলেন, প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিংহের সঙ্গে আমার কাবুল যাওয়া নিয়ে মিডিয়া অযথা জলঘোলা করছে। তার বিরুদ্ধে কোনও কোনও মহল থেকে অভিযোগ করা হয়েছিল, রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যাতে চরিতার্থ হয় তার জন্য তিনি সমাধিস্থলে অবস্থিত মাজারে প্রার্থনা করেন এবং প্রধান মুরশেদের আশীর্বাদ গ্রহণ করেন। কিন্তু রাহুল এই অভিযোগ অস্বীকার করেন। দ্য ট্রিবিউনের রিপোর্টিং থেকে আরও জানা যায়, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী যেখানে যেখানে গিয়েছিলেন, সঙ্গী হয়েছিলেন রাহুল। প্রেসিডেন্টের প্যালেস থেকে শুরু করে বাগ-এ-বাবরে বাবরের কবর, সর্বত্র তিনি ছিলেন ড. মনমোহন সিংহের সঙ্গী। তাঁকে যে-সব প্রশ্ন করা হয়েছিল তার বেশিরভাগেরই উত্তর দিয়েছিলেন, হয় বিদেশমন্ত্রী নটবর সিংহ নয় তো জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এম. কে. নারায়ণন।
জিন্নাহ, ভারত, দেশভাগ, স্বাধীনতা। লেখন যোশোবন্ত সিংহ

অনলাইনে পড়ুন বা ডাউনলোড় করুন, PDF

কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার হলো দ্য ট্রিবিউনের সাংবাদিক রাহুল গান্ধীকে জিজ্ঞাসা করেননি, বাবরের প্রতি গান্ধী ও নেহরু পরিবারের এই অন্ধ আসক্তি কেন? কেন তারা বাবরের কবর দেখার জন্য বারবার কাবুলে ছুটে যান? সেটা কি মুঘল ঘাতকদের সঙ্গে গান্ধী পরিবারের গোপন যোগসূত্রের জন্য? এইসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে রিতা গুপ্তা, আরুষি বহুগুণা এবং রামাধীরের মতো সাহসী ব্লগাররা যেসব নতুন প্রশ্ন তুলেছেন সেগুলো বরাবর উপেক্ষা করা হয়েছে। নটবর সিংহকে কেউ প্রশ্ন করেননি, সমাধিস্থলে বসে ইন্দিরা গান্ধীর একান্ত প্রার্থনা কি মুঘলদের সঙ্গে গান্ধী পরিবারের ভাবগত নৈকট্যকে প্রতিষ্ঠিত করে না? অ্যাকসিডেন্টাল প্রাইম মিনিস্টার ড. মনমোহন সিংহকেও কোনও সাংবাদিক প্রশ্ন করেননি, কে তাকে বাবরের কবর দেখতে যেতে বাধ্য করেছিল? তিনি কি রাহুল গান্ধী? নাকি তিনি নিজেই যাওয়া মনস্থ করেছিলেন। প্রশ্নগুলো উঠছে কারণ শিখধর্মের মানুষ হওয়ার সুবাদে বাবরের কবর দেখতে যাওয়ার উদগ্র বাসনা ড. মনমোহন সিংহের থকার কথা নয়। একথা সবাই জানেন, নরঘাতক বাবরের নৃশংস অত্যাচারের বিরুদ্ধে কার্যত রুখে দাঁড়িয়েছিলেন শিখ ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা গুরু নানক। সুতরাং পরম্পরাগত শিক্ষা ভুলে ড. মনমোহন সিংহ স্বেচ্ছায় বাবরের কবর দেখতে গিয়েছিলেন, একথা বিশ্বাস করা শক্ত।
পণ্ডিত নেহরুর লেখা থেকে জানা যায় তাঁর পূর্বপুরুষেরা ছিলেন কাশ্মীরী হিন্দু। তার প্রপিতামহের নাম পণ্ডিত রাজ কওল। ১৭১৬ সালে তিনি তৎকালীন মুঘল সম্রাট ফারুকশিয়ারের অনুরোধে দিল্লি চলে আসেন। নেহরু লিখেছেন তার পিতামহ গঙ্গাধর নেহরু ছিলেন দিল্লির কোতোয়াল। কিন্তু কথাটি তেমন বিশ্বাসযোগ্য নয়। কারণ, কোনও মুসলমান শাসকই হিন্দুদের শহরের কোতোয়াল নিযুক্ত করেননি। ফারুকশিয়ার ছিলেন অত্যন্ত নিষ্ঠুর প্রকৃতির শাসক। তিনি এদেশের প্রতিটি হিন্দুকে ধর্মান্তরিত করতে চাইতেন। এই ফারুকশিয়ারই বান্দা সিংহকে যুদ্ধে পরাস্ত করে দিল্লিতে নিয়ে আসেন। সঙ্গে আনা হয়েছিল গুরু নানকের অসংখ্য হিন্দু এবং শিখ ভক্তের মুণ্ডহীন ধড়। বান্দা সিংহের ওপর অবর্ণনীয় অত্যাচার চালানো হয়েছিল। পরে হত্যা করা হয়। এক রাতে হত্যা করা হয় সাতশো শিখ সৈন্যকে। ফারুকশিয়ার এই নির্মম হত্যাদৃশ্য নিজের চোখে দেখেছিলেন এবং উপভোগও করেছিলেন। এহেন ফারুকশিয়ার একজন কাশ্মীরী হিন্দুকে দিল্লিতে এসে বসবাস করার জন্য আমন্ত্রণ জানাবেন, বিশ্বাস হয় না।
যেদিন নটবর সিংহ বাবরের কবরে ইন্দিরা গান্ধীর একান্তে প্রার্থনা করার কথা প্রকাশ করেছেন, সেদিন থেকেই এই পরিবারের শেকড় সম্বন্ধে বুদ্ধিজীবী এবং ব্লগারদের মধ্যে সন্দেহ দেখা দিয়েছে। speakingtree.in/the stud নামের একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি ব্লগে (নাম: Hidden facts About the Nehru-Gandhi Dynasty) দাবি করা হয়েছে নেহরু বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন একজন মুসসমান ভদ্রলোক, নাম গিয়াসুদ্দিন গাজি (গাজি শব্দের অর্থ যিনি ইসলামে অবিশ্বাসী কাফেরদের ঘাতক)। ১৮৫৭ সালে সিপাহি মহাসংগ্রামের সময় এই গিয়াসুদ্দিন গাজি ছিলেন দিল্লির কোতোয়াল। মুঘল আমলে হিন্দুকে নগর কোতোয়াল হিসেবে নিয়োগ করার পরম্পরা ছিল না। দিল্লি ছিল মুঘলদের রাজধানী শহর। সুতরাং দিল্লিতে নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটবে একথা বিশ্বাস করা যায় না। আমাদের দেশের মূলধারার ইতিহাস অনেকাংশেই বিকৃত। তাই গত কয়েক বছর ধরে অনেকেই প্রকৃত ইতিহাসের সন্ধানে গবেষণায় ব্যস্ত রয়েছেন। তাদের গবেষণা থেকে জানা যাচ্ছে ১৮৫৭ সালে দিল্লির কোতোয়াল ছিলেন গিয়াসুদ্দিন গাজি, গঙ্গাধর নেহরু নন। সিপাহি মহাসংগ্রামের পর ব্রিটিশ সৈন্য দিল্লির দখল নেয় এবং শহরের বিভিন্ন মহল্লা থেকে খুঁজে খুঁজে মুসলমানদের হত্যা করে। বাহাদুর শাহ জাফরের পুত্রদেরও গলা কেটে হত্যা করা হয়েছিল। দিল্লির দরিয়াগঞ্জের নিকটবর্তী খুনি দরওয়াজা এখনও এই ঘটনার সাক্ষ্য বহন করে। এখানে ব্রিটিশ সৈন্যরা কয়েক শো মুঘলকে গলা কেটে এবং গলায় ফাঁস দিয়ে হত্যা করেছিল।
বিকল্প ইতিহাসের গবেষকদের লেখা থেকে আরও জানা গেছে, ব্রিটিশ সৈন্যের হাতে বন্দি হবার ভয়ে গিয়াসুদ্দিন সপরিবারে পলায়ন করেন। কিন্তু তার পরনে ছিল মুঘল রাজদরবারের পোশাক, যা দেখে ব্রিটিশ অফিসারদের সন্দেহ হয়। আগ্রায় তিনি ধরা পড়েন। গিয়াসুদ্দিনের উপস্থিত বুদ্ধির প্রশংসা করতে হয়। তিনি তার আসল নাম গোপন করে বললেন, তার নাম গঙ্গাধর নেহরু। নিজের পরিচয় দিলেন কাশ্মীরী হিন্দু বলে। এই ঘটনার কথা প্রখ্যাত গবেষক এম. কে. সিংহ তার তেরো খণ্ডের এনসাইক্লোপিডিয়া অব ইন্ডিয়ান ওয়ার অব ইন্ডিপেন্ডেন্স (ISBN :41-3745-9) গ্রন্থে লিপিবদ্ধ করেছেন। গ্রন্থ প্রকাশের পর এক দশক অতিক্রান্ত হলেও এখনও পর্যন্ত কেউ তার দেওয়া এই তথ্যকে চ্যালেঞ্জ করেননি।

আত্মজীবনীতে বাবর স্বীকার করেছেন তার প্রধান লক্ষ্য ছিল হিন্দুদের হত্যা করা এবং সারা দেশে ইসলাম ধর্ম ছড়িয়ে দেওয়া। হিন্দু কাফেরদের হত্যা করে এবং তাদের মুণ্ড দিয়ে মিনার বানিয়ে তিনি কী বিপুল আনন্দ পেতেন সেকথা বাবর তুজুক-ই-বাবরির ছত্রে ছত্রে লিখে গেছেন। বাবরের নিষ্ঠুরতার সাক্ষী শিখ ধর্মগুরু গুরু নানকও। তিলং বাগ গুর নানকের প্রথম শবদে তিনি লিখেছেন, ‘মেয়েদের করুণ অবস্থা দেখে দুঃখ হয়। বাবরের কামুক সৈন্যরা হিন্দু ও শিখ মেয়েদের ওপর চরম অত্যাচার চালাত (সূত্র : পোস্টকার্ড নিউজ, রিতা গুপ্ত)। তৃতীয় শবদে গুরুনানক লিখেছেন, “রাগ আসা, মহলা ইক; অষ্টাপদী ঘর ৩ বাবরের সৈন্যরা মহিলাদের চুল কেটে মজা দেখত। গলায় ফাঁস পরিয়ে তাদের ওপর জঘন্য অত্যাচার করা হতো (সূত্র : ওই, আরষি বহুগুণা)। ব্লগাররা জানিয়েছেন, বাবর তিনবার তার সেনাশিবির অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন। কারণ, স্থানীয় হিন্দুদের হত্যা করে মৃতদেহের পাহাড় বানিয়েছিল তার সৈন্যরা। কাফেরের রক্তের নদী দেখে আপ্লুত বাদশাহ শিবির স্থানান্তরিত করেছিলেন।
আর একটি অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক খবর দিয়ে এই লেখা শেষ করব। গান্ধী পরিবারের সদস্যরা কাবুলে বাবরের কবর দেখার জন্য গেলেও, তার অনতিদূরে গজনিতে হিন্দু সম্রাট পৃথ্বীরাজ চৌহানের সমাধি দেখতে কখনও যাননি। পরিবারের বাররপ্রীতির ইতিহাসে হিন্দু সম্রাটের প্রতি চরম উপেক্ষার প্রসঙ্গটি কোথাও আলোচিত হয়নি। এর একটা প্রধান কারণ পৃথ্বীরাজ চৌহানের সমাধি যে আফগানিস্তানে সেকথা বেশিরভাগ ভারতীয় জানেনই না। স্থানীয় আফগানরা প্রতিদিন সমাধিস্থলে এসে তাদের ক্ষোভ উগরে দেয়। তাদের ধারণা পৃথ্বীরাজ চৌহানই মহম্মদ ঘোরীকে নমাজ পড়ার সময় হত্যা করেছিলেন। ৯০০ বছর কেটে গেছে তবুও আফগানদের অজ্ঞতা ঘোচেনি (সূত্র : আর্মস অ্যান্ড আরমার : ট্র্যাডিশনাল ওয়েপনস অব ইন্ডিয়া; লেখক : জয়ন্ত পাল)। গজনির উপকণ্ঠে দুটি চূড়াবিশিষ্ট সমাধি দেখতে পাওয়া যায়। বড়োটি মহম্মদ ঘোরীর আর ছোটটি পৃথ্বীরাজ চৌহানের।
শেষবার যখন জয়ন্তবাবু গজনিতে যান তখন তার চোখের সামনে একটি হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছিল। তিনি লিখেছেন, “পৃথ্বীরাজ চৌহানের দেহাবশেষ যেখানে আছে তার ওপর রয়েছে একটি মাটির সমাধি। এর খুব কাছেই ঝুলছে একটি দড়ি। দড়িটি চূড়া থেকে নেমে মোটামুটি কাঁধের উচ্চতায় এসে শেষ হয়েছে। স্থানীয় আফগানরা প্রতিদিন প্রায় নিয়ম করে এসে ওই দড়ি ধরে এক পায়ে দাঁড়ান, তার পর জোরে লাথি মারেন পৃথ্বীরাজের সমাধিতে। ভারতের বীর সম্রাট এই বিজাতীয় ঘৃণায় কষ্ট পান কিনা জানি না কিন্তু জয়ন্তবাবু বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছিলেন।
গান্ধী পরিবার এই আফগান পরম্পরার কথা জানে না তা নয়, কিন্তু তারা কখনও গজনিতে যাননি। বাবরকে নিয়েই মেতে থেকেছেন। এই বিষয়ে প্রকৃত তথ্যানুসন্ধানের সময় এসে গেছে। জানা দরকার তাদের এই সীমাহীন বাবরপ্রীতি এবং পৃথ্বীরাজ চৌহানের প্রতি নির্মম উপেক্ষার কারণ কী! নয় তো স্বাধীনতা-পরবর্তী ভারতের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় অন্ধকারে থেকে যাবে।

নেহরু-গান্ধী রাজবংশের সূচনা গিয়াসউদ্দিন গাজী নামে মুঘল ব্যক্তির দ্বারা। তিনি মুঘল শাসনের অধীনে ১৮৫7 সালের অভ্যুত্থানের পূর্বে দিল্লির সিটি কোতোয়াল অর্থাৎ পুলিশ অফিসার ছিলেন। ১৮ 1857 সালে বিদ্রোহের বছরে দিল্লি দখল করার পরে, ব্রিটিশরা সর্বত্র সমস্ত মুঘলকে হত্যা করেছিল। ব্রিটিশরা গভীর অনুসন্ধান করেছিল এবং প্রত্যেক মুঘলকে হত্যা করেছিল যাতে দিল্লির সিংহাসনের ভবিষ্যতের কোন দাবিদার না থাকে। অপরদিকে হিন্দুরা ব্রিটিশদের দ্বারা লক্ষ্যবস্তু ছিল না যদি না বিচ্ছিন্ন হিন্দুরা অতীতের মেলবন্ধনের কারণে মুঘলদের পক্ষে ছিল। সুতরাং, বহু মোহামেডানের হিন্দু নাম গ্রহণ করা প্রচলিত হয়ে ওঠে। সুতরাং, গিয়াসউদ্দিন গাজী (শব্দটির অর্থ কাফির-হত্যাকারী) গ্রহণ করেছিলেন – একজন হিন্দু নাম গঙ্গাধর নেহেরু এবং এইভাবে পাতাল দ্বারা তাঁর জীবন বাঁচিয়েছিলেন। গিয়াসউদ্দিন গাজী সম্ভবত লাল কেল্লার কাছে একটি খালের (বা নেহের) তীরে বাস করতেন। এভাবে তিনি পারিবারিক নাম হিসাবে ‘নেহেরু’ নামটি গ্রহণ করেছিলেন। সারা বিশ্ব জুড়ে, আমরা গঙ্গাধর ছাড়া আর কোনও বংশধরকে পাই না, যার নেহেরু নাম ছিল। এমকে দ্বারা রচিত “ভারতের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিশ্বকোষ” এর 13 তম খণ্ড (আইএসবিএন: 81-261-3745-9) সিং এটিকে বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছেন। ভারত সরকার এই সত্যটি গোপন করে চলেছে।

ভারতীয় সিভিল সার্ভিসের এম ও ও মাথাই প্রধানমন্ত্রীর জওহরলাল নেহেরুর একান্ত সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। মাথাই একটি বই লিখেছেন “নেহেরু যুগের স্মৃতিসৌধ” (ISBN-13: 9780706906219) .মথাই বইটিতে প্রকাশিত হয়েছে যে জওহরলাল নেহেরু এবং এডওয়িনা মাউন্টব্যাটেন (ভারতের শেষ ভাইসরয়ের স্ত্রী লুই মাউন্টব্যাটেন) এর মধ্যে গভীর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। রোমান্সটি ইন্দিরা গান্ধীর পক্ষে এক বিরাট বিব্রততার কারণ ছিল, যিনি তার সম্পর্ক সম্পর্কে কিছুটা বিচক্ষণ হতে বাবাকে প্ররোচিত করার জন্য মাওলানা আবুল কালাম আজাদের সাহায্য চাইতেন।

এছাড়াও সরোজিনী নাইডুর মেয়ে পদ্মজা নাইডুর সাথে নেহেরুর প্রেমের সম্পর্ক ছিল, যাকে নেহেরু বাংলার রাজ্যপাল হিসাবে নিযুক্ত করেছিলেন। এটি প্রকাশিত হয় যে তিনি তার বিছানা ঘরে তার প্রতিকৃতি রাখতেন, যা প্রায়শই ইন্দিরা সরিয়ে ফেলতেন। এটি বাবা এবং মেয়ের মধ্যে কিছুটা উত্তেজনা সৃষ্টি করেছিল।

এই মহিলা ছাড়াও পণ্ডিত নেহেরুর শ্রদ্ধা মাতা নামে বেনারসের এক জাল সানায়াসিনের সাথে সম্পর্ক ছিল। তিনি প্রাচীন ভারতীয় ধর্মগ্রন্থ ও পুরাণে পারদর্শী একজন আকর্ষণীয় সংস্কৃত পণ্ডিত ছিলেন। 1949 সালে, বেঙ্গালুরুতে একটি কনভেন্টে যখন তিনি তাদের অবৈধ সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন, তখন তিনি জোর দিয়েছিলেন যে নেহেরু তাকে বিয়ে করা উচিত। কিন্তু, নেহেরু অস্বীকার করলেন না কারণ এটি তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ারকে প্রভাবিত করতে পারে। একটি ছেলের জন্ম হয়েছিল এবং তাকে খ্রিস্টান মিশনারি বোর্ডিং স্কুলে রাখা হয়েছিল। তাঁর জন্ম তারিখ অনুমান করা হয় 30 শে মে 1949। তিনি এখন ষাটের দশকের প্রথম দিকে হতে পারেন। এই জাতীয় বিষয়গুলির কনভেনশনগুলি সন্তানের অবমাননা রোধে গোপনীয়তা বজায় রাখে। মাথাই সন্তানের অস্তিত্বের বিষয়টি নিশ্চিত করলেও, তাকে সনাক্ত করার জন্য এখনও কোনও চেষ্টা করা হয়নি। তিনি নিশ্চয়ই একজন ক্যাথলিক খ্রিস্টান হিসাবে বড় হয়েছেন যে তার বাবা কে ছিলেন তা সুখীভাবে অজ্ঞ nt

প্রকৃতপক্ষে কংগ্রেসের মাধ্যমে নকল সাধু তৈরি করা এবং খলনায়ক হিসাবে জনগণের সামনে উপস্থাপন করা একটি অনুশীলন হয়ে দাঁড়িয়েছে যাতে হিন্দুরা তাদের নিজস্ব সাধু ও সাধুদের ঘৃণা করতে শুরু করে। বর্তমান সময়ে তথাকথিত ‘স্বামী’ অগ্নিবেশ যার কিছুই করার নেই, তার নিখুঁত উদাহরণ is ধর্মের সাথে তবে হিন্দু বিশ্বাসের অপব্যবহারের জন্য কংগ্রেস দলের একটি পণ্য N নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোস এবং ডঃ শ্যামা প্রসাদ মুখার্জি ভারতের প্রধানমন্ত্রী পদে জওহরলাল নেহেরুর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন এবং দু’জনই রহস্যজনক পরিস্থিতিতে মারা গিয়েছিলেন।

এই সমস্ত তথ্য জানা, নেহেরুর জন্মদিনকে শিশু দিবস হিসাবে উদযাপন করার কোনও অর্থ আছে কি? তাকে আমাদের বাচ্চাদের কাছে আলাদা ব্যক্তি হিসাবে উপস্থাপন করা এবং সত্য গোপন করা তাদের কাছে শিক্ষা অস্বীকার করার সমান।

এসসি ভট্ট জওহরলাল নেহেরুর বোন বিজয়া লক্ষ্মীর “দ্য গ্রেট ডিভিশন: মুসলিম বিচ্ছিন্নতা ও বিভাজন” (ISBN-13: 9788121205917) বই অনুসারে তাঁর বাবার কর্মচারী সাইদ হুসেনের সাথে পাল্টে গেলেন। তারপরে মতিলাল নেহেরু জোর করে তাকে ফিরিয়ে নিয়ে যান এবং রঞ্জিত পণ্ডিত নামে এক অন্য ব্যক্তির সাথে তার বিয়ে দেন।

ইন্দিরা প্রিয়দর্শিনী নেহেরু রাজবংশে অনৈতিকতা স্থায়ী করেছিলেন। বুদ্ধিজীবী ইন্দিরা অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন কিন্তু অ-পারফরম্যান্সের জন্য সেখান থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। এরপরে তাকে শান্তিনিকেতন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করা হয়েছিল কিন্তু গুরু দেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাকে খারাপ আচরণের জন্য তাড়িয়ে দিয়েছিলেন।

শান্তিনিকেতন থেকে বিতাড়িত হওয়ার পরে বাবা রাজনীতিতে ব্যস্ত থাকায় এবং মা সুইজারল্যান্ডে যক্ষ্মায় মারা যাচ্ছিলেন বলে ইন্দিরা একাকী হয়ে পড়েছিলেন। তার একাকীত্বের সাথে খেলতে, নবাব খান নামের মুদিদার ছেলে ফিরোজ খান, যিনি এলাহাবাদে মতিলাল নেহেরুর বাড়িতে মদ ইত্যাদি সরবরাহ করেছিলেন, তার নিকটবর্তী হতে পেরেছিলেন। তত্কালীন মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল, ডাঃ শ্রীপ্রকাশ নেহরুকে সতর্ক করেছিলেন, ইন্দিরার ফিরোজ খানের সাথে অবৈধ সম্পর্ক ছিল। ফিরোজ খান তখন ইংল্যান্ডে ছিলেন এবং তিনি ইন্দিরার প্রতি যথেষ্ট সহানুভূতিশীল ছিলেন। শীঘ্রই তিনি তার ধর্ম পরিবর্তন করেছিলেন, একজন মুসলিম মহিলা হয়েছিলেন এবং লন্ডনের একটি মসজিদে ফিরোজ খানকে বিয়ে করেছিলেন। ইন্দিরা প্রিয়দর্শিনী নেহেরু তার নাম পরিবর্তন করে মাইমুনা বেগম রাখেন। তাঁর মা কমলা নেহেরু সেই বিয়ের সম্পূর্ণ বিরোধী ছিলেন। নেহেরু খুশী নন যেহেতু মুসলমান ধর্মান্তরের ফলে তিনি বিপদ ডেকে আনবেন

সুতরাং, নেহেরু যুবক ফিরোজ খানকে খান থেকে গান্ধী করে তাঁর উপাধি পরিবর্তন করতে বললেন। ইসলাম ধর্ম থেকে হিন্দু ধর্মে পরিবর্তনের সাথে এর কোন যোগসূত্র ছিল না। এটি একটি হলফনামার মাধ্যমে নাম পরিবর্তনের ঘটনা মাত্র। এবং তাই ফিরোজ খান ফিরোজ গান্ধী হয়েছিলেন, যদিও এটি বিসমিল্লাহ সরমার মতো অসামঞ্জস্যপূর্ণ নাম। উভয়ই তাদের নাম পরিবর্তন করে ভারতের জনসাধারণকে বোকা বানিয়েছিল। যখন তারা ভারতে ফিরে আসেন, জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য একটি মক বেদিক বিবাহ চালু করা হয়েছিল। এভাবে, ইন্দিরা এবং তাঁর বংশধররা গান্ধী নামটি পেয়েছিলেন got নেহেরু এবং গান্ধী দুজনেরই অভিনব নাম। গিরগিটির রঙ পরিবর্তন হওয়ার সাথে সাথে এই রাজবংশটি এর আসল পরিচয় গোপন করার জন্য তার নাম পরিবর্তন করে চলেছে।

রাজীব গান্ধী ও সঞ্জয় গান্ধী নামে ইন্দিরা গান্ধীর দুটি পুত্র ছিল। সঞ্জয়ের মূল নাম ছিল সঞ্জীব নামে যে তার বড় ভাইয়ের নাম রাজীবের সাথে ছড়া ছিল। সানজিভকে যুক্তরাজ্যে গাড়ি চুরির অভিযোগে ব্রিটিশ পুলিশ গ্রেপ্তার করেছিল এবং তার পাসপোর্ট জব্দ করে। ইন্দিরা গান্ধীর নির্দেশে তত্কালীন যুক্তরাজ্যে ভারতীয় রাষ্ট্রদূত কৃষ্ণ মেনন তার ক্ষমতার অপব্যবহার করে তার নাম পরিবর্তন করে সঞ্জয় রাখেন এবং একটি নতুন পাসপোর্ট কিনেছিলেন। এভাবে সঞ্জীব গান্ধী সঞ্জয় গান্ধী নামে পরিচিতি লাভ করেছিলেন।

এটি একটি পরিচিত সত্য যে রাজীবের জন্মের পরে, ইন্দিরা গান্ধী এবং ফিরোজ গান্ধী পৃথকভাবে বসবাস করেছিলেন, তবে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়নি। কে এন এন রাও রচিত “দ্য নেহরু রাজত্ব” (আইএসবিএন 10: 8186092005) বইতে বলা হয়েছে যে সঞ্জয় গান্ধী নামে পরিচিত ইন্দিরার দ্বিতীয় পুত্র (বা মিসেস ফিরোজ খান) ফিরোজ গান্ধীর পুত্র নন। তিনি ছিলেন মোহাম্মদ ইউনূস নামে আরেক মুসলিম ভদ্রলোকের পুত্র।

মজার বিষয় হল, সঞ্জয় গান্ধীর শিখ মেয়ে মেনাকার সাথে বিয়ে হয়েছিল নয়াদিল্লির মোহাম্মদ ইউনূসের বাড়িতে। স্পষ্টতই ইউনূস এই বিয়েতে অসন্তুষ্ট ছিলেন কারণ তিনি তার পছন্দের একটি মুসলিম মেয়ের সাথে তাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন। সঞ্জয় গান্ধী বিমান দুর্ঘটনায় মারা যাওয়ার সময় সর্বাধিক কেঁদেছিলেন মোহাম্মদ ইউনূস। ইউনূসের বইতে, “ব্যক্তিরা, আবেগ এবং রাজনীতি” (আইএসবিএন-10: 0706910176) কেউ আবিষ্কার করতে পারেন যে শিশু সঞ্জয়কে ইসলামিক রীতি অনুসরণ করে সুন্নত করা হয়েছিল।

এটি সত্য যে সঞ্জয় গান্ধী তাঁর মা ইন্দিরা গান্ধীকে নিয়মিত ব্ল্যাকমেইল করতেন, তাঁর আসল বাবা কে ছিলেন তার গোপনীয়তার সাথে। সঞ্জয় তার মায়ের উপর একটি গভীর সংবেদনশীল নিয়ন্ত্রণ ব্যবহার করেছিলেন, যা তিনি প্রায়শই অপব্যবহার করেছিলেন। ইন্দিরা গান্ধী তার অপকর্মকে উপেক্ষা করতে বেছে নিয়েছিলেন এবং তিনি অপ্রত্যক্ষভাবে সরকারকে নিয়ন্ত্রণ করেছিলেন।

সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যুর সংবাদ যখন ইন্দিরা গান্ধীর কাছে পৌঁছেছিল, তখন তাঁর প্রথম প্রশ্নটি ছিল “তাঁর চাবি এবং তাঁর কব্জি ঘড়িটি কোথায়?” নেহেরু-গান্ধী রাজবংশ সম্পর্কে কিছু গভীর রহস্য মনে হয় সেই সমস্ত বিষয়গুলিতে লুকানো ছিল be বিমান দুর্ঘটনাটিও ছিল রহস্যজনক। এটি একটি নতুন বিমান ছিল যা দুর্ঘটনার কবলে পড়েছিল এবং তবুও বিমানটি কোনও প্রভাব ফেলেনি। জ্বালানী না থাকলে এটি ঘটে। তবে ফ্লাইট রেজিস্টারটি দেখায় যে টেক-অফের আগে জ্বালানী ট্যাঙ্কটি পুরো তৈরি করা হয়েছিল। ইন্দিরা গান্ধী প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অযাচিত প্রভাব ব্যবহার করে কোনও তদন্ত করতে নিষেধ করেছেন। তাহলে সন্দেহভাজন কে?

ক্যাথরিন ফ্র্যাঙ্কের “দ্য লাইফ অফ ইন্দিরা নেহেরু গান্ধী” বইটি (আইএসবিএন: 9780007259304) ইন্দিরা গান্ধীর কিছু প্রেমের বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেছে। লেখা আছে যে ইন্দিরার প্রথম প্রেম ছিল শান্তিনিকেতনে তার জার্মান শিক্ষকের সাথে। পরে তাঁর এম। ও মাথাই (পিতার সচিব), তারপরে ধীরেন্দ্র ব্রহ্মচারী (তাঁর যোগশিক্ষক) এবং শেষ পর্যন্ত দীনেশ সিং (পররাষ্ট্রমন্ত্রী) এর সাথে তাঁর সম্পর্ক ছিল।

প্রাক্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী কে নটওয়ার সিং তাঁর “প্রোফাইল অ্যান্ড লেটারস” বইতে (আইএসবিএন: 8129102358) মুগলদের প্রতি ইন্দিরা গান্ধীর সখ্যতা সম্পর্কে একটি আকর্ষণীয় প্রকাশ করেছিলেন। এতে বলা হয়েছে- ১৯68৮ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে ইন্দিরা গান্ধী আফগানিস্তানের একটি সরকারী সফরে গিয়েছিলেন। আইটিএফ অফিসার হিসাবে ডিউটিতে তাঁর সাথে নটওয়ার সিং। দিনের দীর্ঘ ব্যস্ততা শেষ করার পরে, ইন্দিরা গান্ধী সন্ধ্যায় একটি যাত্রায় বেরিয়ে যেতে চেয়েছিলেন। গাড়িতে অনেক দূর যাওয়ার পরে, ইন্দিরা গান্ধী বাবরের সমাধিস্থলটি দেখতে যেতে চেয়েছিলেন, যদিও এটি ভ্রমণপথের অন্তর্ভুক্ত ছিল না। আফগান নিরাপত্তা কর্মকর্তারা তাকে অসন্তুষ্ট করার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু তিনি অনড় ছিলেন। শেষ পর্যন্ত সে সেই সমাধিস্থানে চলে গেল। এটি ছিল নির্জন জায়গা। তিনি বাবরের সমাধির সামনে গেলেন, শ্রদ্ধার সাথে মাথা নিচু করে কয়েক মিনিট দাঁড়িয়ে ছিলেন। নটওয়ার সিং তার পিছনে দাঁড়ালেন। ইন্দিরা তার প্রার্থনা শেষ করার পরে, তিনি ফিরে সিংহকে বললেন, “আজ আমাদের সাথে ইতিহাস রয়েছে had” বাবুর ভারতে মুঘল শাসনের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন, যেখান থেকে নেহেরু-গান্ধী বংশের অবতারণা হয়েছিল mention

রাজিব গান্ধীর নামে উচ্চশিক্ষার কতটি প্রতিষ্ঠানের নামকরণ করা মুশকিল তবে রাজীব গান্ধী নিজেই স্বল্পশক্তির ব্যক্তি ছিলেন। ১৯62২ থেকে ১৯6565 সাল পর্যন্ত তিনি ক্যামব্রিজের ট্রিনিটি কলেজে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ভর্তি হন। কিন্তু, তিনি ডিগ্রি ছাড়াই কেমব্রিজ ছেড়ে গেছেন কারণ, তিনি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেননি। পরের বছর ১৯6666 সালে, তিনি লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজে যোগ দিয়েছিলেন, তবে আবার ডিগ্রি ছাড়াই ছেড়ে দেন।

উপরের বইটিতে কে এন এন রাও অভিযোগ করেছেন যে রাজীব গান্ধী সানিয়া মাইনোকে বিয়ে করার জন্য ক্যাথলিক হয়েছিলেন। রাজীব হয়ে গেল রবার্তো। তার ছেলের নাম রাউল এবং মেয়ের নাম বিয়ানকা। বেশ চালাকভাবে একই নামগুলি পিয়োর সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে

No comments:

Post a Comment

ধন্যবাদ

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

অথর্ববেদ ২/১৩/৪

  ह्यश्मा॑न॒मा ति॒ष्ठाश्मा॑ भवतु ते त॒नूः। कृ॒ण्वन्तु॒ विश्वे॑ दे॒वा आयु॑ष्टे श॒रदः॑ श॒तम् ॥ ত্রহ্যশ্মানমা তিষ্ঠাশ্মা ভবতুতে তনূঃ। কৃণ্বন্তু...

Post Top Ad

ধন্যবাদ