कृतकर्मक्षयो नास्ति कल्पकोटिशतैरपि ।
अवश्यमेव भोक्तव्यं कृतं कर्म शुभाशुभम् ॥
[Shiva-purana 8.23.39]-কোটিরূদ্র সংহিতা
কৃতকর্মক্ষযো নাস্তি কল্পকোটিশতৈরপি ।
অবশ্যমেব ভোক্তব্যং কৃতং কর্ম শুভাশুভম্ ॥
नाभुक्तं क्षीयते कर्म कल्पकोटिशतैरपि।
अवश्यमेव भोक्तव्यं कृतं कर्म शुभाशुभम्।।
(नारद पुराणः पूर्व भागः 31.69-70)
अवश्यमेव भोक्तव्यं कृतं कर्म शुभाशुभं.
ना भुक्तं क्षीयते कर्म कल्प कोटि शतैरपि. (ब्रह्मवैवर्तपुराण १/४४/७४)
ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ 1/44/74
মনুষ্য যতই চাতুরতা করুক না কেন অবশেষে পাপ, কর্মের ফল কখনও শুভ হইতে পারে না । “অবশ্যমেব ভোক্তব্যং কৃতং কর্ম শুভাশুভম্” । শুভাশুভ কর্মের ফল তো প্রাপ্ত করিতেই হইবে । বেদ খুবই সুন্দর মন্ত্র আছে— অসদ্ভূম্যাঃ সমভবদ্ তদ্ দ্যামেতি মহদ্ব্যচঃ । তদ্বৈ ততো বিধুপায়ৎ প্রত্যক্ কর্ত্তারমৃচ্ছতু । (অথর্ব০ ৪।১৯।১৬) অসদ্ ভূম্যাঃ সমভবৎ = অসৎ কার্য ভূমি হইতে হইয়া থাকে তদ্ মহদ্ ব্যচঃ = তাহা মহাবিস্তার লাভ করিয়া দ্যাম্ এতি = আকাশে গমন করে, তৎ বৈ ততঃ ঋচ্ছতু = পুনরায় কর্ত্তাকে প্রাপ্ত হইয়া থাকে । কথাটির তাৎপর্য্য এই যে— কর্ত্তা যেরূপ কর্ম করুক না কেন সেইরূপ ফল সে পুনরায় প্রাপ্ত করে ।
ও৩ম্ পরিমাগ্নে দুশ্চরিতাদ্ বাধস্বা মা সুচরিতে ভজ ।
উদায়ুষা স্বায়ুষোদস্থামমৃতামনু ।। (যজু০ ৪।২৮ )
অর্থাৎ হে প্রকাশস্বরূপ পরমাত্মন্ ! আপনি আমাকে দুষ্টাচরণ হইতে পৃথক করিয়া উত্তম ধর্মাচরণযুক্ত ব্যবহারে নিয়োজিত করিবেন যাহাতে আমি জীবন-মুক্তমালা অথবা মোক্ষ প্রাপ্ত বিদ্বান্ গণের ন্যায় হইতে পারিব অথবা মোক্ষরূপী আনন্দ কে প্রাপ্ত করিতে পারিব । ইহার দ্বারা স্পষ্ট হয় যে জীবন মুক্ত হইতে গেলে সত্যাচরণের অনুষ্ঠান করা অনিবার্য্য ।
अवश्यमेव लभते फलं पापस्य कर्मणः / -महाभारत वनपर्व अ. 208
No comments:
Post a Comment
ধন্যবাদ