GMO FOOD - ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম বিষয়ে জ্ঞান, ধর্ম গ্রন্থ কি , হিন্দু মুসলমান সম্প্রদায়, ইসলাম খ্রীষ্ট মত বিষয়ে তত্ত্ব ও সনাতন ধর্ম নিয়ে আলোচনা

धर्म मानव मात्र का एक है, मानवों के धर्म अलग अलग नहीं होते-Theology

সাম্প্রতিক প্রবন্ধ

Post Top Ad

স্বাগতম

22 April, 2021

GMO FOOD

জি এম ফসলের সাইড এফেক্ট
বংশাণুগতভাবে পরিবর্তিত খাদ্য (জিএম খাদ্য) বা বংশাণু প্রকৌশল ব্যবহারে পরিবর্তিত খাদ্য

বিজ্ঞান ভিত্তিক সমিক্ষাতে দেখা গেছে জি এম বীজ যে সমস্ত রোগ পোকার আক্রমণ ঠেকায় তাদের পরবর্তী প্রজন্মের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়তে থাকে এবং সেই বর্ধিত প্রতিরোধ ক্ষমতা নিয়ে তারা জি এম ফসলকে আক্রমণ করলে তাদের দমন করতে বেশী কীটনাশকের প্রয়োজন হয়। যেমন – চীন দেশে দেখা গেছে জি এম তুলো বীজের ব্যবহারে তিন বছরের মধ্যে কীটনাশকের ব্যবহার ৭০% কমে গেছে। কিন্তু ৭ বছর পরে আবার আগের মতোই কীটনাশক ব্যবহার করতে হচ্ছে কারন রোগ পোকার প্রতিরোধ ক্ষমতাও ৭ বছরে বেড়ে গেছে।

বর্তমানে আমেরিকায় সবচেয়ে বেশী জি এম বীজের চাষ হয়।  আমেরিকায় তৈরী ও প্যাকেটজাত খাবারের ৮০% -এর উৎস জি এম ফসল (ভোজ্য তেল, ধান , গম, ভুট্টা প্রভৃতি) ও জেনেটিক্যালি মডিফায়েড পশুখাদ্য (পোলট্রি, ডেয়ারী, গবাদি পশু) । কিছু বিজ্ঞানীর দল বলছেন জি এম খাদ্য ব্যবহার শুরু হওয়ার পর থেকে মানুষের অ্যালার্জি, নানান অচেনা রোগ বৃদ্ধি পেয়েছে। মানুষের শরীরে জি এম  খাদ্যের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করেছে অ্যামেরিকার অ্যাকাডেমি অফ এনভায়র্নমেন্টাল মেডিসিন। এই সংগঠন প্রানীর উপর দীর্ঘদিন পরীক্ষা করে দেখেছে জি এম খাদ্য শরীরের বিভিন্ন অঙ্গতন্ত্রের ক্ষতি করে। তাই তারা কয়েকটি বিষয়ের উপর জোর দিয়েছেন ।

জি এম ফসলের সাইড এফেক্ট

দীর্ঘমেয়াদী নিরাপত্তা সংক্রান্ত পরীক্ষা চালানো।

জি এম খাদ্যে লেবেল লাগানো।

মানবদেহে জি এম খাদ্যের প্রভাব অনুসন্ধানে বিজ্ঞান ভিত্তিক পরীক্ষা নিরীক্ষা চালানো।

 সবুজ বিপ্লবের আগে কৃষকরা বংশপরম্পরায় দীর্ঘ অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে জমি ও জলবায়ুর উপযোগী প্রজাতি চিহ্নিত করে চাষ করতেন ও ফসলের একটা অংশ বীজ হিসেবে সংরক্ষণ করতেন পরের বছর চাষ করার জন্য। ১৯৪৪ সালে মেক্সিকোর কৃষি বিজ্ঞানী নরম্যান বোরলগ প্রজনন বিদ্যার চিরাচরিত সূত্র অনুসরণ করে সঙ্করায়ন পদ্ধতিতে উদ্ভাবন করলেন নতূন ধরনের উচ্চফলনশীল গমের বীজ। ১৯৬৩ তে মেক্সিকোতে গমের উৎপাদন বৃদ্ধি ৬ গুণ বৃদ্ধি পায়। এই সাফল্যের পর কৃষিতে সংকরায়ন বা ক্রশ ব্রিডিং পদ্ধতির প্রয়োগ শুরু হল। এই ধরনের বীজকে আমরা শঙ্করায়ীত, ক্রশ ব্রিড বা হাইব্রিড বীজ বলি। এই পদ্ধতির প্রয়োগেই পৃথিবীতে সবুজ বিপ্লব আসে এবং বিজ্ঞানী নরম্যান বোরলগ ১৯৭০ সালে তাঁর আবিষ্কারের জন্য কৃষিতে নোবেল পুরষ্কার পান। এই পদ্ধতি ব্যবহার করে পশুপালনে গবাদি পশু, হাঁস মুরগী, ছাগল, ভেরা , শুয়োর ইত্যাদি তৈরি করে উৎপাদন বৃদ্ধিতে সাফল্য আসে। এই পদ্ধতি সবুজ বিপ্লবের আগে কৃষকদের ব্যবহৃত পদ্ধতিরই উন্নত  বৈজ্ঞানিক সংস্করণ। কৃষকরাও উপযুক্ত পথপ্রদর্শণ ও প্রশিক্ষণ পেলে এই পদ্ধতিতে উচ্চফলনশীল বীজ উৎপাদন করতে পারেন।

জি এম ফসলের সাইড এফেক্ট
GMOs: The Hidden Side Effects

জি এম বীজে এক ধরনের প্রানী ও উদ্ভিদের জিনে অন্য ধরনের প্রানী  বা উদ্ভিদের বিশেষ বৈশিষ্ট্যের জিন অন্তর্ভুক্ত করা হয় যা প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মে হয় না। প্রকৃতিতে এমন অনেক ভাইরাস ব্যকটেরিয়া ও অন্যান্য জীব আছে যারা বিভিন্ন ধরনের রোগ পোকার প্রাণঘাতী বিষাক্ত উপাদান তৈরী করে যেমন ব্যসিলাস থুরিনজিয়েনসিস ব্যকটেরিয়া। এর দেহে এক ধরনের বিষাক্ত প্রোটিন তৈরি হয় যা ফসলের বিভিন্ন রোগপোকাকে মেরে ফেলতে পারে। এই ব্যাকটেরিয়ার জিন (ডি এন এ) এর যে অংশে এই বিষাক্ত প্রোটিন  উৎপাদনকারী জিন রয়েছে তাকে সংগ্রহ করে তুলা, ভুট্টা ইত্যাদি ফসলের ডি এন এর মধ্যে প্রতিস্থাপন করা হয়। ফলে ঐ তুলা ও ভুট্টা গাছের দেহেই বিষাক্ত প্রোটিনটি উৎপন্ন হয় ও রোগপোকাদের মেরে ফেলে ও আক্রমণ প্রতিহত করে। এই ভাবে মানুষের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহে অন্য জীবের জিন সংস্থাপন করে নানা সমস্যা ও প্রতিবন্ধকতার সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। যেমন কম জলে যে সমস্ত উদ্ভিদ জন্মায় তাদের বিশেষ জিন সংগ্রহ করে খাদ্য ফসলে সেই জিন অন্তর্ভুক্ত করে শুকনো মাটিতে সেই ফসল ফলানোর প্রচেষ্টা চলছে। তেমনি নোনা জমিতে চাষের উপযুক্ত বীজ তৈরি করা যেতে পারে, খাদ্যগুণ বৃদ্ধি করা যেতে পারে। এই সমস্ত প্রচেষ্টার মাধ্যমে ভবিষ্যতের জি এম বীজ হতে পারে ভবিষ্যতের খাদ্য সমস্যা সমাধানের পথ।

জি এম (Genetically modified) বীজ নিয়ে সারা পৃথবীর বিজ্ঞানীমহলের এক দল সমর্থন করছেন আরেক দল সমালোচনা করছেন। এটি এমন এক ধরনের বীজ যার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয় একটি অসমগোত্রীয় উদ্ভিদ বা প্রানীর বিশেষ বৈশিষ্ট্য যুক্ত জিন, জৈব প্রযুক্তি( Biotechnology) ও জিন প্রকৌশল ( Genetic Engineering) পদ্ধতির মাধ্যমে। সাধারণত অধিক উৎপাদনের লক্ষ্যে ও বিশেষ ধরনের রোগ-পোকা ও আগাছার হাত থেকে ফসল রক্ষা করার জন্য জি এম বীজের ব্যবহার হয়ে থাকে। জি এম বীজের ব্যবহারের আরো কিছু কারণ গুলি হল –

প্রতিকূল পরিবেশে চাষ আবাদ করা যায়।

ফসল সহজে পচবে না ও বেশী সময় ধরে সংরক্ষণ করা যাবে।

আবহাওয়ার পরিবর্তনে ও ক্রমবর্ধনশীল জনসংখ্যার খাদ্য সংকট দূর করতে এই প্রযুক্তি সতর্কতার সঙ্গে ব্যবহার করা যেতে পারে।

এই সুবিধাজনক দিক গুলি থাকলেও এর মধ্যে সিমাহীন ঝুঁকি থাকতে পারে। জি এম বীজে যে জিন অন্তর্ভুক্ত করা হয় তার নেতিবাচক বৈশিষ্ট্য আছে কিনা তা তেমন ভাবে পরীক্ষা করে দেখা হয় না কারণ এই পরীক্ষা সময়সাপেক্ষ। এর ফলে উদ্ভুত বিশেষ নতুন বৈশিষ্ট্য জীব বৈচিত্র ও বাস্তুতন্ত্রের ক্ষতি সাধন করতে পারে। জি এম পদ্ধতি থেকে তৈরী বীজ থেকে উৎপন্ন রোগ পোকা প্রতিরোধী জাত থেকে বিশেষ ধরনের অপ্রতিরোধী রোগ, পোকা, জীবানু ও আগাছার সৃষ্টি হতে পারে যা বর্তমান কৃষি পরিবেশের ক্ষতি করতে পারে। মানব স্বাস্থ্যে এর কি ধরনের প্রভাব পরবে তা এখনও পরীক্ষা করে দেখা হয় নি, কারণ এই ধরনের পরীক্ষা সময় সাপেক্ষ।

জি এম ফসলের সাইড এফেক্ট

ফসলের মৌসুম নির্ভরতা কাটিয়ে ওঠার এবং তুলনামূলক স্বল্প খরচের পদ্ধতি হলো ফসলের বংশগতিতে পরিবর্তন আনা।ফসলের জিনগত বিন্যাস বদলানো, ফসলের দিবা দৈর্ঘ্য সংবেদনশীলতার জন্য দায়ী জিন ছাঁটাই করা অথবা এমন পরিবর্তন আনা যাতে প্রশমিত থাকে। ‌সংকরায়ন ও ক্রমাগত নির্বাচনের মাধ্যমে ছাড়াও অন্য বেশ কিছু আধুনিক উপায়ে লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব। ‌এ ধরনের ফসল কে জিএম ফসল বা Genetic Modified Crops বলা হয়। ‌

এই বিশেষ কৌশল সমূহকে সাধারণভাবে বলা হয় বায়োটেকনোলজি। হাইব্রিড সবকিছুই জি.এম. ফসল। তবে এইধরনের ফসল প্রাকৃতিক প্রতিরূপ তুলনায় বিষাক্ত, এলার্জিনিক বা কম পুষ্টি হতে পারে।

যদিও এটি সত্য যে জেনেটিক্যালি ইঞ্জিনিয়ারিং খাবার ফসলগুলিকে আরও শক্তিশালী করে তোলে, প্রচুর পরিমাণে খাদ্য বৃদ্ধি করা সহজ করে তোলে এবং পরিবেশে এগুলি আরও সহজতর হয় এই গুণগুলি যতটা শোনা যায় ততটা তত ভাল হয় না।

Disadvantages of Genetically Modified Foods To Humans

জি এম ফসলের সাইড এফেক্ট
Allergic Reactions
মানুষের মধ্যে, জিএম খাবার গ্রহণের সবচেয়ে সাধারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হ'ল অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া।একটি জিএম খাদ্য মানুষের জন্য ক্ষতিকারক স্তরেও বিষের উৎপাদন বাড়িয়ে তুলতে পারে। বিষাক্ত খাবারের সাথে এ জাতীয় খাবারগুলি খেলে, বিষটি (toxin) খাওয়ার এবং এটি দ্বারা ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে।
জি এম ফসলের সাইড এফেক্ট
Reduced nutritional value
প্রকৃতপক্ষে, ফুড কেমিস্ট্রি জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় জানা গেছে যে জিনগতভাবে পরিবর্তিত সয়াবিনের তুলনায় স্বাস্থ্যকর চিনি, প্রোটিন, সেলেনিয়াম এবং দস্তা জাতীয় পুষ্টির উপাদানগুলিতে জৈব সয়াবিন অনেক বেশি।

জি এম ফসলের সাইড এফেক্ট
Release of toxins to soil
আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে জিএম ফসলের অসুবিধাগুলি কেবল আমাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করার চেয়ে অনেক বড়। এর পরিবেশগত প্রভাবগুলি সম্পর্কে, জিএম ফসলের বিষয়ে বিষাক্ততা একটি বিশাল সমস্যা। এর একটি বিশেষ উদাহরণ হ'ল বিটি কর্ন (ব্যাসিলাস থুরিনজেনসিস কর্ন), যা পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যাপকভাবে পরিচিত। ব্যাসিলাস থুরিনজেনসিস একটি মাটির জীবাণু যা একটি জিন রয়েছে যা কিছু প্রোটিন বিষ তৈরি করে যা কার্যকরভাবে কীটপতঙ্গ এবং পোকামাকড়কে ধ্বংস করে, যেমন লার্ভা শুঁয়োপোকার মতো। এরপরে এই জিনটি কীট থেকে আরও প্রতিরোধী করতে কর্নে প্রবেশ করা হয়। যদিও এই জাতীয় বৈশিষ্ট্যগুলি কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক, তবে এটি মাটিতে টক্সিনের মুক্তির ফলস্বরূপ হতে পারে। মাটিতে প্রচুর পরিমাণে টক্সিন গাছের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি রোধ করতে পারে। ফলস্বরূপ, মাটি প্রয়োজনীয় সমস্ত পুষ্টি অকার্যকর হয়ে যায়। বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন যে জিনগতভাবে পরিবর্তিত খাবারগুলিতে অতিরিক্ত পরিমাণে টক্সিন উৎপাদনকারী সম্পদ উৎপাদন করা সময়ের সাথে সাথে অকার্যকর হয়ে উঠবে। কারণ এই টক্সিনগুলি কীটপতঙ্গগুলি প্রতিরোধ করতে ব্যবহৃত তা শেষ পর্যন্ত তাদের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে।
কিভাবে GMO খাবার এড়ানো যায়? দেখুন>> video

জি এম ফসলের সাইড এফেক্ট

জিএম খাবারগুলি এড়াতে চান তবেঃ

1. প্যাক ফুডের সিল অনুমোদনের জন্য দেখুন; নন জিএমও ইনগ্রিডিন্টস, নন জিএমও প্রকল্প, ইউএসডিএ জৈব নিয়ে 2. পণ্য লেবেল পড়ুন। লেসিথিন, সোরবিটল, সাইট্রিক এসিড, ডেক্সট্রোজ এবং ম্যাল্টোডেক্সট্রিনের মতো সংযোজনগুলি এড়িয়ে চলুন। এই যৌগগুলি প্রায়শই জিএমও থেকে তৈরি করা হয়। ৩. কিছু শাকসবজি এবং ফল এড়িয়ে চলুন। কর্ন, সয়া, গ্রীষ্মের স্কোয়াশ, আলফালফা, মটর, পেঁপে, ক্যানোলিয়া, চিনি বিট এবং সুতি আজ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জিনগতভাবে পরিবর্তিত শাকসব্জী হয়। ৪. মাংস এবং ডায়েরি পণ্য সম্পর্কে সচেতন হন। খামার পশুদের জিএম ফিড খাওয়ানো হচ্ছে। সুতরাং দুধ, ডিম এবং মাংসে জিনগতভাবে পরিবর্তিত জীব থাকতে পারে। ৫.প্যাক দুধ এড়িয়ে চলুন এটি কোনওভাবেই স্বাস্থ্যকর নয়। দুধে অসংখ্যক হরমোন রয়েছে যা আসলে আপনার দেহের ক্ষতি করে।

The Disadvantages of Genetic Vegetables

তথ্যসূত্রঃ Genetically Modified Foods Affect Health and Body (oprah.com)

  1.  GM Science Review First Report ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে, Prepared by the UK GM Science Review panel (July 2003). Chairman Professor Sir David King, Chief Scientific Advisor to the UK Government, P 9
  2.  James, Clive (১৯৯৬)। "Global Review of the Field Testing and Commercialization of Transgenic Plants: 1986 to 1995" (PDF)। The International Service for the Acquisition of Agri-biotech Applications। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০১০
  3.  Weasel, Lisa H. 2009. Food Fray. Amacom Publishing
  4.  "Consumer Q&A"। FDA। ২০০৯-০৩-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১২-২৯
  5. ↑ ঝাঁপ দাও:  World Health Organization। "Frequently asked questions on genetically modified foods"। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৬
  6.  "Genetically engineered foods" University of Maryland Medical Center। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫
  7.  "Glossary of Agricultural Biotechnology Terms"। United States Department of Agriculture। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫
  8.  "Questions & Answers on Food from Genetically Engineered Plants"। US Food and Drug Administration। ২২ জুন ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫
  9.  Daniel Zohary; Maria Hopf (২০১২)। Domestication of Plants in the Old World: The Origin and Spread of Plants in the Old World। Oxford University Press।
  10.  Clive Root (২০০৭)। Domestication। Greenwood Publishing Groups।
  11.  Jackson, DA; Symons, RH (১ অক্টোবর ১৯৭২)। "Biochemical Method for Inserting New Genetic Information into DNA of Simian Virus 40: Circular SV40 DNA Molecules Containing Lambda Phage Genes and the Galactose Operon of Escherichia coli": 2904–09। ডিওআই:10.1073/pnas.69.10.2904। পিএমআইডি 4342968। পিএমসি 389671অবাধে প্রবেশযোগ্য
  12.  "FDA Approves 1st Genetically Engineered Product for Food"। Los Angeles Times। ২৪ মার্চ ১৯৯০। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০১৪
  13.  Staff, National Centre for Biotechnology Education (২০০৬)। "Chymosin"। মে ২২, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
  14.  Campbell-Platt, Geoffrey (২৬ আগস্ট ২০১১)। Food Science and Technology। John Wiley & Sons। আইএসবিএন 978-1-4443-5782-0
  15.  Bruening, G.; Lyons, J. M. (২০০০)। "The case of the FLAVR SAVR tomato": 6–7। ডিওআই:10.3733/ca.v054n04p6অবাধে প্রবেশযোগ্য
  16.  James, Clive (২০১০)। "Global Review of the Field Testing and Commercialization of Transgenic Plants: 1986 to 1995: The First Decade of Crop Biotechnology"। ISAAA Briefs No. 1: 31।
  17.  Jazeera, Al। "Bangladesh's genetically modified eggplants 🍆"। interactive.aljazeera.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-২০
  18.  Ye, Xudong; Al-Babili, Salim (২০০০-০১-১৪)। "Engineering the Provitamin A (β-Carotene) Biosynthetic Pathway into (Carotenoid-Free) Rice Endosperm": 303–05। ডিওআই:10.1126/science.287.5451.303। পিএমআইডি 10634784
  19.  "5-yr after releasing its first GM crop Bangladesh says farmers gain by adopting Bt brinjal"। Dhaka Tribune। ২০১৯-০৩-০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-২০
  20.  Nicholl, Desmond S. T. (২০০৮-০৫-২৯)। An Introduction to Genetic Engineering। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 34। আইএসবিএন 9781139471787
  21.  Liang J, Luo Y, Zhao H (২০১১)। "Synthetic biology: putting synthesis into biology": 7–20। ডিওআই:10.1002/wsbm.104। পিএমআইডি 21064036। পিএমসি 3057768অবাধে প্রবেশযোগ্য
  22.  Berg P, Mertz JE (জানুয়ারি ২০১০)। "Personal reflections on the origins and emergence of recombinant DNA technology": 9–17। ডিওআই:10.1534/genetics.109.112144। পিএমআইডি 20061565। পিএমসি 2815933অবাধে প্রবেশযোগ্য
  23.  Chen I, Dubnau D (মার্চ ২০০৪)। "DNA uptake during bacterial transformation": 241–9। ডিওআই:10.1038/nrmicro844। পিএমআইডি 15083159
  24.  National Research Council (US) Committee on Identifying and Assessing Unintended Effects of Genetically Engineered Foods on Human Health (২০০৪-০১-০১)। Methods and Mechanisms for Genetic Manipulation of Plants, Animals, and Microorganisms। National Academies Press (US)।
  25.  Gelvin SB (মার্চ ২০০৩)। "Agrobacterium-mediated plant transformation: the biology behind the "gene-jockeying" tool": 16–37, table of contents। ডিওআই:10.1128/MMBR.67.1.16-37.2003। পিএমআইডি 12626681। পিএমসি 150518অবাধে প্রবেশযোগ্য
  26.  Head, Graham; Hull, Roger H (২০০৯)। Genetically Modified Plants: Assessing Safety and Managing Risk। Academic Pr। পৃষ্ঠা 244। আইএসবিএন 978-0-12-374106-6
  27.  Tuomela M, Stanescu I, Krohn K (অক্টোবর ২০০৫)। "Validation overview of bio-analytical methods": S131–8। ডিওআই:10.1038/sj.gt.3302627অবাধে প্রবেশযোগ্য। পিএমআইডি 16231045
  28.  Narayanaswamy S (১৯৯৪)। Plant Cell and Tissue Culture। Tata McGraw-Hill Education। পৃষ্ঠা vi। আইএসবিএন 9780074602775
  29.  Setlow, Jane K. (২০০২-১০-৩১)। Genetic Engineering: Principles and Methods। Springer Science & Business Media। পৃষ্ঠা 109। আইএসবিএন 9780306472800



No comments:

Post a Comment

ধন্যবাদ

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

যজুর্বেদ অধ্যায় ১২

  ॥ ও৩ম্ ॥ অথ দ্বাদশাऽধ্যায়ারম্ভঃ ও৩ম্ বিশ্বা॑নি দেব সবিতর্দুরি॒তানি॒ পরা॑ সুব । য়দ্ভ॒দ্রং তন্ন॒ऽআ সু॑ব ॥ য়জুঃ৩০.৩ ॥ তত্রাদৌ বিদ্বদ্গুণানাহ ...

Post Top Ad

ধন্যবাদ