প্রভুপাদ - ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম বিষয়ে জ্ঞান, ধর্ম গ্রন্থ কি , হিন্দু মুসলমান সম্প্রদায়, ইসলাম খ্রীষ্ট মত বিষয়ে তত্ত্ব ও সনাতন ধর্ম নিয়ে আলোচনা

धर्म मानव मात्र का एक है, मानवों के धर्म अलग अलग नहीं होते-Theology

সাম্প্রতিক প্রবন্ধ

Post Top Ad

স্বাগতম

01 May, 2021

প্রভুপাদ

প্রভুপাদের ভন্ডামি
প্রভুপাদ

অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ (১ সেপ্টেম্বর, ১৮৯৬ – ১৪ নভেম্বর, ১৯৭৭) ছিলেন একজন গৌড়ীয় বৈষ্ণব ধর্মগুরু এবং ইসকন বা হরেকৃষ্ণ আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা-আচার্য।তিনি নিজে ভক্তিসিদ্ধান্ত সরস্বতীর শিষ্য ছিলেন। তিনি কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার পূর্বাশ্রমের নাম ছিল অভয়চরণ দে। তিনি স্কটিশ চার্চ কলেজের ছাত্র ছিলেন। তিনি বিবাহিত ছিলেন এবং তার সন্তানাদিও ছিল। ১৯৫৯ সালে তিনি সন্ন্যাস গ্রহণ করার পর বৈষ্ণব শাস্ত্রের ভাষ্য রচনায় মনোনিবেশ করেন। এরপর ১৯৬০-এর দশকে পরিব্রাজক সন্ন্যাসী হিসাবে আমেরিকায় যাত্রা করে তিনি তার আধ্যাত্মিক মতাদর্শ প্রচার করতে থাকেন। ১৯৬৬ সালের ৮ ই সেপ্টেম্বর জন্মাষ্টমীর পরের দিন তিনি পাশ্চাত্যে প্রথম দীক্ষা অনুষ্ঠান আয়োজন করেন ও ১১ জনকে দীক্ষা দেন। ১৯৬৭ সালের ৯ জুলাই সানফ্রান্সিসকো শহরের রাজপথে তিনিই পাশ্চাত্যে প্রথম রথযাত্রা পরিচালনা করেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রইউরোপভারত ও অন্যান্য জায়গায় ভ্রমণ করে তিনি অসংখ্য শিষ্যসংগ্রহে সফল হন।  ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠা করেন ইসকন। এছাড়া ১৯৬৯ সালের ১৪ ডিসেম্বরে তিনি শ্রী শ্রী রাধা-লন্ডনেশ্বর শ্রী-বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা করেন। এই সংস্থায় নেতৃত্বদানের মাধ্যমে তিনি ভারতে এবং বিশেষ করে পাশ্চাত্যে গৌড়ীয় বৈষ্ণব তত্ত্ব প্রচার করতে শুরু করেন। ইসকনের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে তিনি "হয়ে ওঠেন পাশ্চাত্য বিকল্প সংস্কৃতির এক অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব।  ১৯৭৭ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
শ্রীল প্রভুপাদ চরম নারী বিদ্বেষী এবং নারীদের অবদমিত করে রাখার সপক্ষেও ছিলেন। ধর্ষণ সম্মন্ধে মর্নিং ওয়াক কথোপকথনে তিনি বলেন,
“So either by force or by willingly, if there is itching, everyone feels relieved itching it. That’s a psychology. It is not that the woman do not like rape. They like sometimes. They willingly. That is the psychology. Outwardly they show some displeasure, but inwardly they do not. This is the psychology.“
অর্থাৎ, "সুতরাং হয় জোর করে বা স্বেচ্ছায়, যদি চুলকানি হয় তবে প্রত্যেকে চুলকিয়ে স্বস্তি বোধ করে। এটি একটি মনোবিজ্ঞান। এমন নয় যে নারী ধর্ষণ পছন্দ করে না। তারা মাঝে মাঝে পছন্দ করে। তারা স্বেচ্ছায়। এটাই মনস্তত্ত্ব। বাহ্যিকভাবে তারা কিছু অসন্তুষ্টি দেখায়, কিন্তু অভ্যন্তরীণভাবে তারা তা করে না। এটি মনোবিজ্ঞান।"
কি রকম নোংরা মনোবৃত্তি দেখুন। মহিলারা নাকি ধর্ষণ পছন্দ করে। ১৯৭৫ সালের ৯ই নভেম্বর ধনঞ্জয় কে লেখা একটি চিঠিতে প্রভুপাদের চরম নারীবিদ্বেষী মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে। সেখানে ধনঞ্জয় কে তিনি লেখেন,
“I note that your wife and Visalaini both gave birth to baby girls. That is the defect. I want male children but you have no stamina for it. I expected from Visalaini by her belly that it would be a boy.“
"আমি লক্ষ করেছি যে আপনার স্ত্রী এবং বিশালিনী দুজনেই বাচ্চা মেয়েদের জন্ম দিয়েছেন।এটাই ত্রুটি। আমি ছেলে সন্তান চাই কিন্তু তোমার তার জন্য কোন মনোবল নেই।আমি বিশালিনীর পেট থেকে ছেলে আশা করেছিলাম।"
শিশুকন্যা জন্ম দেয়া প্রভুপাদের মতে একটি “ডিফেক্ট”।
তাছাড়া প্রভুপাদের পশুবৃত্তি মনোভাব প্রকাশ পায় ১৯৬৯ সালের ১২ ই এপ্রিল নিউ ইয়র্ক এ “রুম কনভারসেশন” এ।
তাছাড়া মহিলাদের বুদ্ধিমত্তা কে প্রভুপাদ চূড়ান্তভাবে অপমান করেছেন ২৬ শে সেপ্টেম্বর ১৯৭২ এ শ্রীমদ ভাগবতম লেকচারে। সেখানে প্রভুপাদ বলেছেন,
“woman does not have more than thirty-six ounce of brain substance, whereas in man it has been found that he has got up to sixty-four ounce. Now, this is modern science. Therefore generally, generally, woman, less intelligent than man. You cannot find any big scientist, any big mathematician, any big philosopher amongst woman. That is not possible. Although in your country, you want equal status with man, freedom, but by nature you are less intelligent. What can be done? (laughter)”
অর্থাৎ, “মহিলার মস্তিষ্কের পদার্থের ছত্রিশ আউসের বেশি কিছু থাকে না, যদিও পুরুষের ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে তিনি চৌষট্টি আউন্স পেয়েছেন। এখন, এটি আধুনিক বিজ্ঞান। সুতরাং সাধারণত, সাধারণত, মহিলা, পুরুষের চেয়ে কম বুদ্ধিমতী। আপনি কোনও বড় বিজ্ঞানী, কোনও বড় গণিতবিদ, মহিলার মধ্যে কোনও বড় দার্শনিক খুঁজে পাবেন না। সেটা সম্ভব না. যদিও আপনার দেশে আপনি মানুষ, স্বাধীনতার সাথে সমান মর্যাদা চান তবে প্রকৃতির দ্বারা আপনি কম বুদ্ধিমান। কি করা যেতে পারে? (হাসি) "
পাঠক বিবেচনা করুন একজন কতটা গণ্ডমূর্খ এবং সল্পবুদ্ধিসম্পন্ন হলে এহেন মন্তব্য করতে পারেন। যদি উনার কথা সত্যি হয় তাহলে হাইপেশিয়া,হানা,জি.ই.এম.অ্যন্সকম্বে,মেরি কুরী,রোজালিন্ড ফ্র্যাংকলিন,লিজ মেইটন্যার– ইনারা কে ছিলেন? ইনারা কি মূর্খ ছিলেন?
এছাড়া, বেদের মন্ত্রের দ্রষ্টাদের মধ্যে অনেক নারী ও পুরুষ ঋষি আছেন।
তারপর ১৯৭৩ সালের ৪ঠা জানুয়ারি মধুকারা কে লেখা চিঠিতে আবার নারীদের সসম্বন্ধে কুরুচিকর মন্তব্য করেছেন তিনি।
তারপর প্রভুপাদ তার বই শ্রীমদ ভাগবতম ৪.২৫.৪১ এ বলেছেন,
“Although rape is not legally allowed, it is a fact that a woman likes a man who is very expert at rape."
অর্থাৎ, "যদিও ধর্ষণ আইনত অনুমোদিত নয়, এটি একটি সত্য যে একজন মহিলা এমন কোনও পুরুষকে পছন্দ করেন যিনি ধর্ষণের ক্ষেত্রে অত্যন্ত বিশেষজ্ঞ। ”
পাঠক আপনিই বিচার করুন,প্রভুপাদ আদৌ সুস্থ মস্তিষ্কর অধিকারী ছিলেন কিনা।
এরপরও লাজ লজ্জার মাথা খেয়ে মায়াপুরে ১৯৭৭ সালে ২৭শে ফেব্রুয়ারি রুম কনভারসেশন এ দাঁত কেলিয়ে শিশু বিবাহকে সমর্থন জানিয়েছেন তিনি। সেখানে তিনি বলেছেন,
Man has no maximum. Even an eighty-years-old man can marry a sixteen-years-old girl. (laughter)
অর্থাৎ, পুরুষের সর্বাধিক নেই। এমনকি একটি আশি বছর বয়সী লোক একটি ষোল বছর বয়সী মেয়েকে বিয়ে করতে পারে। (হাসি)
উক্ত কথোপকথনেই প্রভুপাদ গর্বিত হয়ে নির্লজ্জের মতো বড় গলা করে দাবি করেছেন যে তিনি একটি ১১ বছরের মেয়ে কে বিবাহ করেছিলেন।
Prabhupāda: Otherwise there is no objection. I married; my wife was eleven years old.
প্রভুপাদ: অন্যথায় কোনও আপত্তি নেই। আমি বিবাহিত; আমার স্ত্রীর বয়স এগারো বছর ছিল।
১৯৭২ সালের ৭ই নভেম্বর মিস্টার লয় কে লেখা একটি চিঠিতে আরো নারীদের নিয়ে আরো অনেক কথা বলেছেন উনি। তারপর ১৫ই আগস্ট ১৯৭১ সালে লন্ডনে রুম কনভারসেশন এ তিনি আরো কুরুচিকর কথা বলেছেন,বিশেষ ভাবে তিনি বলেছেন,
Prabhupāda: Yes. That is psychological. They develop… Sex life, sex urge is there as soon as twelve years, thirteen years old, especially women. So therefore early marriage was sanctioned in India. Early marriage. Boy fifteen years, sixteen years, and girl twelve years. Not twelve years, ten years. I was married, my wife was eleven years. I was 22 years. She did not know what is sex, eleven years’ girl. Because Indian girls, they have no such opportunity of mixing with others. But after the first menstruation, the husband is ready. This is the system, Indian system.
অর্থাৎ,
প্রভুপাদ: হ্যাঁ। এটি মনস্তাত্ত্বিক। তাদের বিকাশ ঘটে ... বার বার বছর, তেরো বছর বয়সী, বিশেষত মহিলাদের সাথে সাথেই যৌনজীবন, যৌন তাগিদে সেখানে উপস্থিত হয়। সুতরাং ভারতে প্রথম বাল্যবিবাহ অনুমোদিত হয়েছিল। বাল্য বিবাহ। ছেলে পনের বছর, ষোল বছর, এবং মেয়েটি বারো বছর। বারো বছর নয় দশ বছর। আমি বিবাহিত ছিলাম, আমার স্ত্রীর বয়স এগারো বছর। আমার বয়স ছিল 22 বছর। এগার বছর বয়সী মেয়ে হওয়ায় তিনি যৌনমিলন কী তা জানতেন না। কারণ ভারতীয় মেয়েরা, তাদের অন্যের সাথে মেশার তেমন কোনও সুযোগ নেই। তবে প্রথম মাসিকের পরে স্বামী প্রস্তুত। এটাই প্রথা, ভারতীয় প্রথা।
কিছু বলার মতো ভাষা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না আর। এরপর প্রভুপাদ শ্রীমদ ভাগবতম ৪.২৫.৪২ এ বলেছেন,
A young woman who has no husband is called anatha meaning “one who is not protected.” As soon as a woman attains the age of puberty, she immediately becomes very much agitated by sexual desire. It is therefore the duty of the father to get his daughter married before she attains puberty. Otherwise she will be very much mortified by not having a husband. Anyone who satisfies her desire for sex at that age becomes a great object of satisfaction. It is a psychological fact that when a woman at the age of puberty meets a man and the man satisfies her sexually, she will love that man for the rest of her life, regardless who he is. Thus so-called love within this material world is nothing but sexual satisfaction.
অর্থাৎ,যে যুবতীর স্বামী নেই তাকে অনাথ বলা হয় যার অর্থ "সুরক্ষিত নয়।" একজন মহিলার বয়ঃসন্ধিকাল বয়স অর্জনের সাথে সাথে তিনি যৌন তাত্পর্য দ্বারা তত্ক্ষণাত্ খুব উত্তেজিত হয়ে উঠেন। তাই বাবার দায়িত্ব তার বয়ঃসন্ধি হওয়ার আগেই তার মেয়েকে বিয়ে করা। অন্যথায় তিনি স্বামী না পেয়ে খুব শোকাহত হয়ে উঠবেন। যে কেউ এই বয়সে যৌনতার জন্য তার আকাঙ্ক্ষাকে সন্তুষ্ট করে সে সন্তুষ্টির একটি দুর্দান্ত বস্তুতে পরিণত হয়। এটি একটি মনস্তাত্ত্বিক সত্য যে বয়ঃসন্ধির বয়সে কোনও মহিলা যখন একজন পুরুষের সাথে সাক্ষাত করে এবং পুরুষ তাকে যৌনতৃপ্তি দেয়, তবে সে যে ব্যক্তিই হোক না কেন, সে সারাজীবন তাকে ভালবাসবে। সুতরাং এই বস্তুগত বিশ্বের মধ্যে তথাকথিত প্রেম যৌন তৃপ্তি ছাড়া কিছুই নয়।
প্রভুপাদের মতে যে মহিলার স্বামী নেই সে নাকি অনাথ।
এছাড়া এলাহাবাদে কক্ষ বৈঠকে ১৯৭১ সালের ১৭ই জানুয়ারি প্রভুপাদ ঋষি অরবিন্দকে বদমাশ বলেছেন।
প্রভুপাদ বর্ণবাদী ছিলেন।প্রভুপাদ শূদ্রদের নিয়ন্ত্রণ ও তাদের স্বাধীনতা কেড়ে নিতে চেয়েছেন।কৃষ্ণাঙ্গদের প্রতি ও বিদ্বেষ প্রকাশ করেছেন।
Prabhupada: Sudra is to be controlled only. They are never given to be freedom. Just like in America. The blacks were slaves. They were under control. And since you have given them equal rights they are disturbing, most disturbing, always creating a fearful situation, uncultured and drunkards. What training they have got? They have got equal right. That is best, to keep them under control as slaves but give them sufficient food, sufficient cloth, not more than that. Then they will be satisfied.
Room Conversation, October 5, 1975, Mauritius ‒
Prabhupada: So here, this man was cheating. Because here it is said: nrpa-linga-dharam. He was dressed like a king. Just like king is very gorgeously dressed. But his bodily feature, he was a black man. The black man means sudra.
Room Conversation, January 21, 1977, Bhuvanesvara ‒
Ramesvara: That’s the trend, then, everywhere, because unemployment is increasing.
Prabhupada: And especially in your country it will be dangerous because these blacks, if they don’t get employment, they will create havoc, these blacks. And they are not civilized. They want money, and if they don’t get money, then they will create havoc.
অর্থাৎ, প্রভুপাদ: শূদ্রদের কেবল নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। তাদের কখনই স্বাধীনতা দেওয়া হয় না। আমেরিকার মতোই। কৃষ্ণাঙ্গরা ছিল দাস। তারা নিয়ন্ত্রণে ছিল। এবং যেহেতু আপনি তাদের সমান অধিকার দিয়েছেন তারা বিরক্তিকর, সর্বাধিক বিরক্তিকর, সর্বদা একটি ভীতিজনক পরিস্থিতি তৈরি করছে, অসম্পূর্ণ এবং মাতাল করছে। তারা কী প্রশিক্ষণ পেয়েছে? তারা সমান অধিকার পেয়েছে। সর্বোত্তম, দাস হিসাবে তাদের নিয়ন্ত্রণে রাখা তবে তাদের পর্যাপ্ত খাবার, পর্যাপ্ত কাপড় দেওয়া, এর চেয়ে বেশি নয়। তাহলে তারা সন্তুষ্ট হবে। রুম কথোপকথন, অক্টোবর 5, 1975, মরিশাস -
প্রভুপদ: সুতরাং এখানে এই লোকটি প্রতারণা করছিল। কারণ এখানে বলা হয়েছে: এনআরপা-লিঙ্গ-ধরম। তিনি রাজার মতো পোশাক পরেছিলেন। ঠিক যেমন রাজা খুব জমকালো পোশাক পরে থাকে। তবে তার শারীরিক বৈশিষ্ট্য, তিনি একজন কৃষ্ণাঙ্গ মানুষ। কালো মানুষটির অর্থ শূদ্র।
রুম কথোপকথন, 21 জানুয়ারী, 1977,
ভুবনেশ্বর - রামেশ্বর: এরপরেই এটিই প্রবণতা, কারণ বেকারত্ব বাড়ছে। প্রভুপাদ: এবং বিশেষত আপনার দেশে এটি বিপজ্জনক হবে কারণ এই কৃষ্ণাঙ্গরা যদি কর্মসংস্থান না পান তবে তারা এই অন্ধকার তৈরি করবে। এবং তারা সভ্য নয়। তারা অর্থ চায়, এবং যদি তারা অর্থ না পায় তবে তারা বিপর্যয় সৃষ্টি করবে।
১১ ই মে ১৯৭৫ সালে মর্নিং ওয়াক কথোপকথনে প্রভুপাদ দাবি করেছেন,
Prabhupāda: Rahu planet orbit is in between moon and sun. So when it comes in between moon and sun there is eclipse. At night it is eclipse in the moon, and daytime it is eclipse in the sun.
অর্থাৎ, প্রভুপাদ: রাহু গ্রহের কক্ষপথ চাঁদ ও সূর্যের মধ্যে রয়েছে। সুতরাং এটি যখন চাঁদ এবং সূর্যের মধ্যে আসে তখন গ্রহন হয়। রাতে চাঁদে গ্রহণ হয়, এবং দিনের বেলা এটি সূর্যের গ্রহণ হয়।
চন্দ্রের অবস্থান সম্বন্ধে প্রভুপাদ অজ্ঞ ছিলেন।
প্রভুপদঃসূর্য পৃথিবীর উপরে অবস্থান করে সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব ৯৩০০০০০০ মাইল আর সূর্যের উপরে চন্দ্র অবস্থান করােচন্দ্র থেকে পৃথিবীর দূরত্ব ৯৫০০০০০০ মাইলাসূর্য পৃথিবীর নিকটে ও চন্দ্র দূরে অবস্থান করে, ও শুধু তাই নয় উপড়ে অবস্থান করে।
শ্রীমদ্ভাগবত ভাষ্য ৮,১০,৩৮
চাঁদকে প্রভুপাদ আগুনের গােলা মনে করতেন।
সূর্যের মত চাঁদ ও আগুনের গােলা নাহলে কি করে এত উজ্জ্বল হয়াযদিও সূর্যের ন্যায় অত উজ্জ্বল নয়, চাঁদের আগুনের তেজ অনেক মৃদু ও স্নিগ্ধ৷এই আমার মতামডার্ন থেওরি অনুসারে চাঁদ ধূলময় এক উপগ্রহ তা আমি বিশ্বাস করি না। ভাগবত অনুসারে তা গ্রহণযােগ্য নয়৷
ভাগবত ভাষ্য ৫,২০,১৩ প্রভুপাদ।

 এই ওয়েবসাইটটি ইসকন এর ।

হিন্দু ভাইয়েরা তো আমাদের কথা বিশ্বাস করেন না । এই ওয়েবসাইটে চলে যান সেখানে গিয়ে মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং বোঝার চেষ্টা করুন ইসকন কি করতে চাইছে।
১/ দাবি করা হয়েছে যীশু কৃষ্ণের বা খ্রিস্টের সন্তান। যাহাই কৃষ্ণ তাহাই নাকি খ্রিস্ট।
২/ বলা হয়েছে, আল্লাহ মহান কিন্তু কিভাবে মহান সেটা নাকি মুসলিমেরা জানেনা। লিংক নিম্নে
৩/ আল্লাহর ৯৯ টি নামের মাহাত্ম্যকথা বর্ণনা করা হয়েছে।
৪/ বুরাক এ চড়ে যে মহানবী (সাঃ) মিরাজে গিয়েছিলেন তার সাথে কামধেনুর তুলনা করা হয়েছে।
৫/ ইসলাম ধর্মে নাকি নিরামিষাশী হতে বলা হয়েছে।
অবশেষে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ..
শ্রীল প্রভুপাদ বলেছেন "ইসলাম হল বৈষ্ণবধর্ম", "মুসলমানেরা পরম বৈষ্ণব" "আল কোরআন ও শাস্ত্র" "হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ঈশ্বরের শাক্তবেশ অবতার"। লিংক নিম্নে-
প্রশ্ন হল ইসকন কি সনাতন ধর্ম প্রচার করছে নাকি
মানুষের ব্রেন ওয়াশ করে সনাতন ধর্ম টাকে শেষ করার চেষ্টা করছে।
নিজের শাস্ত্র পড়ুন ধর্মকে জানো, যুক্তি-তর্ক দিয়ে বিচার করুন, ধর্মব্যবসায়ীদের কথা বিশ্বাস করবেন না । 🙏
ধর্ম রক্ষতি রক্ষিতঃ

No comments:

Post a Comment

ধন্যবাদ

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

अथर्ववेद 6/137/1

  एक वरिष्ठ वैदिक विद्वान् ने मुझे अथर्ववेद के निम्नलिखित मन्त्र का आधिदैविक और आध्यात्मिक भाष्य करने की चुनौती दी। इस चुनौती के उत्तर में म...

Post Top Ad

ধন্যবাদ