গীতা ১০/২১ - ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম বিষয়ে জ্ঞান, ধর্ম গ্রন্থ কি , হিন্দু মুসলমান সম্প্রদায়, ইসলাম খ্রীষ্ট মত বিষয়ে তত্ত্ব ও সনাতন ধর্ম নিয়ে আলোচনা

धर्म मानव मात्र का एक है, मानवों के धर्म अलग अलग नहीं होते-Theology

সাম্প্রতিক প্রবন্ধ

Post Top Ad

স্বাগতম

23 October, 2022

গীতা ১০/২১

 আদত্যানামহং বিষ্ণুর্জ্যোতিষাং রবিরংশুমান্।

মরীচির্মরুতামস্মি নক্ষত্রাণামহং শশী।।গীতা ১০।২১।।


(অহম্) আমি (আদিত্যনাম্) অখণ্ডনীয় পদার্থের মধ্যে (বিষ্ণুঃ) সর্বব্যপক বিষ্ণু (জ্যোতিষাম্) জ্যোতির মধ্যে (অংশুমান্) কিরণ (রবিঃ) সূর্য (মরুতাম ) বায়ুর মধ্যে (মরীচিঃ) মরীচি নামক বায়ু (নক্ষত্রাণাম ) নক্ষত্রে মধ্যে (অহম্ ) আমি (শশী) চন্দ্রমা (অস্মি)।

অর্থঃ আমি অখণ্ডনীয় পদার্থের মধ্যে সর্বব্যাপক বিষ্ণু, জ্যোতির মধ্যে আমি সূর্যের কিরণ। বায়ুর মধ্যে মরীচি নামক বায়ু আমি, নক্ষত্রের মাঝে আমি চন্দ্রমা।

ভাবার্থঃ "আদিত্যনাম" পদের অর্থ সূর্যের [আদিত্য] মধ্যে। বেদে 'আদিত্য' পদটির অনেক অর্থ রয়েছে। যেমন- নক্ষত্র কে প্রকাশ বা আলো দেয় এমন আদিত্য সূর্য, যা পরমাত্মাকে বলা হয়েছে । ঋগ্বেদ মন্ত্র সংখ্যা ১।১০৫।১৬ শব্দ এসেছে "আদিত্যঃ পান্থাঃ" বৈদিক পথ যা অবিনশ্বর সূর্যের মতো জ্বলছে এখানে আদিত্য মানে অখণ্ড/অবিনাশী যা যজুর্বেদ মন্ত্র ৩১।১৮ তে "আদিত্যবর্নম' অর্থাৎ আদিত্য (সূর্য) তুল্য যাঁর স্বরূপ। অর্থাৎ সেই পরমাত্মা সূর্যের মত দীপ্তিমান, স্বয়ংপ্রকাশক। বিষ্ণু অর্থ_ "বিশলু ব্যাপ্তী বিষ্ণু" মানে সর্বব্যাপী পরমেশ্বর যিনি সর্বব্যাপী, নিরাকার সংসারের প্রতিটি পদার্থের কণায় কণায় সমাহিত আছেন। এখানে আদিত্য অর্থে সৃষ্টির অখণ্ড পদার্থ। অখণ্ড পাদর্থে প্রকৃতি এবং জীবাত্মা অন্তর্ভুক্ত। এখানেও বিষ্ণুর (নিরাকার পরমেশ্বর) নিবাস। জগতের পাদর্থ যখন মূল প্রকৃতি থেকে গঠিত হয়, তখন ঈশ্বরও তাদের মধ্যে বিরাজমান থাকেন। পুনঃ তিনি বলেছেন যে "আলোর মধ্যে ঈশ্বর হলেন সূর্য। 

বেদে শব্দ এসেছে "জ্যোতিষম্ অপি জ্যোতিঃ" অর্থাৎ পরমেশ্বর জ্যোতিরও জ্যোতি তাই যজুর্বেদ মন্ত্র ৭/৪২ তে বলা হয়েছে "সূর্য আত্মা জগৎস্তুষশ্চ"_ তিনি স্ব-আলোকিত/স্বয়ংপ্রকাশক 'সূর্য' অর্থাৎ পরমাত্মার জ্যোতির কারনে জড় সূর্য ও জড় জগৎ প্রকাশমান। ঐ সূর্য সমান পরমেশ্বরের উপাসনা করা দরকার, অন্য কারো নয়। এছাড়াও ঋগ্বেদ মন্ত্র ৭।৬৩।৩-এ বলা হয়েছে "বিভ্রাজমানঃ" তিনিই প্রকাশশ্বরূপ পরমাত্মা তিনি সমস্ত প্রকাশিত পদার্থে "উপস্থাত্" স্থির [সর্বব্যাপক তাই স্থির]। ঋগ্বেদ মন্ত্র ৭।৬৩।৪-এ বলা হয়েছে "ভ্রাজমানঃ" প্রকাশস্বরূপ "দিবঃ",রুক্ম" স্বর্গীয় জগৎ, অর্থাৎ সূর্য, চন্দ্র, তারা আদিকে প্রকাশিত করে "উরুচক্ষাঃ" পরম সত্তা যিনি সকলকে সমস্ত দিক হতে নিরন্তর দেখেন। অতঃ সেই পরমাত্মা [ঈশ্বর] হলেন সমস্ত জ্যোতির জ্যোতি, পরম সত্য, নিরাকার, আসুন আমরা অন্য কারো নয় তাঁরই উপাসনা করি।

যজুর্বেদ মন্ত্র ৯।৩৬ শব্দ এসেছে মরুনেত্রাঃ, অর্থাৎ, ব্রহ্মাণ্ডে স্থিত বায়ুর সমান নীতিবালা "দেবঃ" যিনি সকলকে সুখপ্রদান করেন এমন বৈদিক জ্ঞানের পণ্ডিত। এখানে মারুত অর্থ বায়ু__"মারুত" বায়ুকে বোঝায় এবং এর মধ্যে শ্রেষ্ঠ বায়ুকে বলা হয়েছে মারীচি। শতপথ ব্রাহ্মণ ৯।৪।১।৯-এ চন্দ্রমাকে গন্ধর্ব এবং নক্ষত্র অর্থাৎ তারা সকলকে অপ্সরা বলা হয়েছে। কারণ নক্ষত্র সদা চন্দ্রমার সাথে বিরাজমান এবং আকাশকে প্রকাশিত করে। এই নক্ষত্রমণ্ডলীতে ঈশ্বর হলেন চন্দ্রমা। এই অধ্যায়ের এখান থেকে ঈশ্বরের গুণাবলী ও মহিমা(বিভূতি) বর্ণনা করা হয়েছে। বিভূতির ভাব হল এই যিনি নিরাকার ব্রহ্ম তাঁর বিষ্ণু, রবি, মারীচি এবং চন্দ্রমা আদি সকল বিভূতি/গৌরব/দিব্য। যজুর্বেদ মন্ত্র ৬।৫-এ বলা হয়েছে "সূরযঃ" বেদের জ্ঞাতা, বিদ্যান্ "বিষ্ণোঃ" সর্বব্যাপক পরমেশ্বর (পরমম্) তথা জগতের রচনা ,পালন  রক্ষণাবেক্ষণ করেন এবং ধ্বংস করেন। 

গীতা ১০/২১
ভাব এই যে ব্রহ্মাণ্ডে পরমেশ্বরের চেয়ে বড়,উত্তম কোন অন্য পদার্থ না ছিলো, না আছে আর না থাকবে। যজুর্বেদ মন্ত্র ৩১।৪ অনুসারে, সেই পরমেশ্বরের শক্তির একটি ভগ্নাংশ মাত্রে প্রকৃতি তত্ব থেকে বিশ্বের সমস্ত পদার্থ উৎপন্ন হয়েছে। এই শ্লোকে শ্রীকৃষ্ণ মহারাজের মুখ দ্বারা গীতাকার ব্যাখ্যা করছেন যে ঈশ্বরও মূল পদার্থে আছেন এবং সমস্ত জড় পদার্থ তথা তার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ বস্তুগুলির মধ্যেও ঈশ্বর ব্যাপ্ত, অর্থাৎ ঈশ্বরের অংশ মাত্র শক্তি দ্বারা সকল উৎপন্ন হয়ছে। অতঃ অবিনাশী পদার্থে যেমন পরমেশ্বর বিষ্ণু (যিনি ব্যাপক), জ্যোতির মধ্যে সূর্য ইত্যাদি অর্থাৎ বিষ্ণু, রবি (সূর্য), মারীচি এবং চন্দ্রমা যেমন নিজ নিজ স্থানে সর্বশ্রেষ্ঠ, তেমনি সম্পূর্ণ ব্রহ্মাণ্ডে ঈশ্বর সর্বোত্তম পরম পদএবং চন্দ্রমা আদি ও পরমেশ্বরেরই বিভূতি। 

যেমন তারার (নক্ষত্র) মধ্যে চন্দ্রমা [এখানে চন্দ্র কে নক্ষত্র বলা হয়নি] অর্থাৎ ভাব এই যে রাত্রের অন্ধকারে নানা নক্ষত্রের মধ্যে যেমন চন্দ্রমা উজ্জ্বল উত্তম রূপে বিরাজমান তেমন ব্রহ্মাণ্ডে সবচেয়ে উত্তম পরমেশ্বর। এটা স্পষ্ট করে যে, চন্দ্র, সূর্য,মরীচি আদি ঈশ্বর নন, কিন্তু এগুলো সবই তাঁর বিভূতি / মহিমা মাত্র। সামবেদ ৯৪৪ মন্ত্রে পরমাত্মার গুণ, কর্মে-ও বলা হয়েছে ঈশ্বরের গুণাবলী এবং কর্মগুলিকে পৃথিবীর সবচেয়ে উৎকৃষ্ট জিনিসের সাথে তুলনা করা হয়, কিন্তু সত্য এই যে, ঈশ্বর বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ, অদ্বিতীয়, তাঁকে পৃথিবীর কোন কিছুর সাথে তুলনা করা যায় না। বর্তমান শ্লোকে গীতাকার শ্রীকৃষ্ণ জীর মুখ (কথন) দ্বারা কবি,বিপ্র আদি মুখ্য ক্ষমতার দৃষ্টান্ত দিয়ে ঈশ্বরের প্রধানত্ব বর্ণনা করেছেন।

প্রচলিত গীতার দশম অধ্যায়কে 'বিভূতি যোগ' বলা হয়েছে। এতে কৃষ্ণ জী নিজেকে পরমেশ্বর মনে করিয়ে (উপমার্থক) পৃথিবীতে উদ্ভাসিত তাঁর বিভিন্ন মূর্তি উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন যে দেবতা ও মহর্ষিও আমার মূলকে জানেন না কারণ আমি দেবতা ও মহর্ষিদের মূল।

অর্জুন তাঁর [পরমেশ্বরের] মহিমা জানতে ইচ্ছা প্রকাশ করায় শ্রী কৃষ্ণজী বচন দ্বারা গীতাকার তাঁর বিভূতি বিশদভাবে বর্ণনা করেছেন। তাঁর মতে, তিনি হলেন আদিত্যের মধ্যে বিষ্ণু, জ্যোতিষ্মান পদার্থে মধ্যে সূর্য, মরুতদের মধ্যে মারীচি, নক্ষত্রের মধ্যে উজ্জ্বল চন্দ্রমা, বেদের মধ্যে সাম, ইন্দ্রিয়ের মধ্যে মন, প্রাণীদের মধ্যে চেতনা, রুদ্রদের মধ্যে শঙ্কর, যক্ষ-রাক্ষসদের মধ্যে কুবের। বসুদের মধ্যে অগ্নি,
পুরোহিতদের মধ্যে বৃহস্পতি, সেনাপতিদের মধ্যে স্কন্দ, জলাশয়ের মধ্যে সাগর, মহর্ষিদের মধ্যে মৃগু, শব্দের মধ্যে অক্ষর (ওম্), যজ্ঞের মধ্যে জপযজ্ঞ, স্থাবরের মধ্যে হিমালয়, বৃক্ষের মধ্যে স্বত্ব, দেবাধিদের মধ্যে নারদ এবং গন্ধর্বদের মধ্যে চিত্ররথ, সিদ্ধদের মধ্যে কপিল, অশ্বের মধ্যে উচ্চৈঃশ্রবা, হস্তীর মধ্যে ঐরাবত, পুরুষদের মধ্যে সম্রাট, অস্ত্রের মধ্যে বজ্র, গাভীর মধ্যে কামধেনু, সন্তান উৎপাদনের কারণ কামদেব এবং সর্পদের মধ্যে আমি বাসুকি। সমস্ত নাগদের মধ্যে আমি শেষনাগ, জলচরের মধ্যে বরুণ, পিতৃদের মধ্যে আমি অর্যমা এবং দন্ডদাতাদের মধ্যে আমি যম। দৈত্যদের মধ্যে আমি প্রহ্লাদ, বশীকারীদের মধ্যে আমি কাল, পশুদের মধ্যে আমি সিংহ এবং পক্ষীদের মধ্যে আমি গরুড়।
পশুদের মধ্যে সিংহ, পাখিদের মধ্যে ঈগল, শুদ্ধিকারীদের মধ্যে বায়ু, শস্ত্রধারীদের মধ্যে রাম, সমস্ত সৃষ্ট বস্তুর মধ্যে আমি আদি, অন্ত ও মধ্য সমস্ত বিদ্যার মধ্যে অধ্যাত্মবিদ্যা। নারীদের মধ্যে কীর্তি, শ্রী, বাণী, স্মৃতি,  মেধা, ধৃতি ও ক্ষমা। ছন্দের মধ্যে গায়ত্রী আদি আদি তদুপরি, তিনি দাবি করেন যে যা কিছু গৌরব, সৌন্দর্য এবং শক্তিতে সমৃদ্ধ তা তার তেজের একটি ভগ্নাংশ দ্বারা উৎপন্ন হয়েছে।

যজুর্বেদের পুরুষ সূক্তের সেই বিখ্যাত লাইনের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে যা বলে..."পাদৌ প্রস্য বিশ্বা ভূতানি ত্রিপাদাদিবি" এই সম্পূর্ণ বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড তো তাঁর এক পাদ স্থানীয় [নিরূপক]। তাঁর শেষ তিন অংশ তো নিজ প্রমতরূপে নিহিত। যদি বিভূতি যোগের কথন এরূপ মনে করা যায় যে যতকিছু উত্তম গ্রহণীয়, সুন্দরতা চারুতা তথা গৌরব যুক্ত (মহিমাম্বিত) সেই পরমাত্মার বিশিষ্ট দান, তবে কোন আপত্তি থাকার নয়, সংসারে যত কিছু উত্তম বিভূতি দৃষ্টিগোচর হয় তা সমস্ত কিছু তাঁর দেওয়া। পরন্তু এখানে গীতা অনুযায়ী শ্রী কৃষ্ণজী এই সমস্ত বিভূতি নিজের বলে বর্ণনা করেছেন। বিভূতি আখ্যানে পৌরাণিক কাহিনীর এখটি ধারনা প্রতীত হয়। সমুদ্র মন্থনে উচ্চৈঃশ্রবা নামে ঘোড়া এবং ঐরাবত নামে হাতির বেরিয়ে আসার বর্ণনা পাওয়া যায়। একই প্রকার বিষ্ণু, মরীচি, ইন্দ্র, শঙ্কর, কুবের, বৃহস্পতি, ভৃগু, নারদ, চিত্ররথ, কপিল, বজ্র, কামধেনু, কামদেব, বাসুকি, অনন্ত, বরুণ, আর্যমা, যম, প্রহ্লাদ, রাম, গঙ্গা, ব্যাস, উষান, (শুক্রাচার্য) আদি নাম পুরাণের সাথে জড়িত। যদিও বেদে ঈশ্বরের জন্য বিষ্ণু, ইন্দ্র, যম, অর্যমা, বরুণ, বৃহস্পতি প্রভৃতি ব্যবহার করা হয়েছে। ব্যাস, নারদ, কপিলা, শুক্রাচার্য প্রভৃতি ঋষিরা সুপ্রসিদ্ধ ছিলেন। বাকি কয়েকটি নাম সম্পূর্ণরূপে পৌরাণিক। মাসগুলিতে মার্গশীর্ষের উল্লেখের কারণে পৌরাণিক কাহিনীতে পিপল পূজার জনপ্রিয়তা এবং 'মার্গশীর্ষ মাহাত্ম্য' নামে বহু ধরনের আচার-অনুষ্ঠানের প্রচলন হয়েছে এবং পৌরাণিক হওয়ার কারণে এটি মূলের অংশ হতে পারে না, নিশ্চয় প্রক্ষিপ্তকারেরা গীতার মধ্যে সাম্প্রদায়ীক শ্লোক ঢুকিয়েছে।

বস্তুতঃ পরমাত্মা নিরাকার, যজুর্বেদ ৩১।১ [সহস্রশীর্ষাঃ পুরুষঃ], মুণ্ডক উপনিষদে ২।১।৪_এ এইরূপ রূপকালঙ্কারের মাধ্যমে ঈশ্বরের বিভূতির বর্ণনা পাওয়া যায়। [অগ্নির্মূর্ধা চক্ষুষী চন্দ্রসূর্যৌ দিশঃ শ্রোত্রে বাগ্ বিবৃতাশ্চ বেদাঃ। বায়ুঃ প্রাণো হৃদয়ং বিশ্বমস্য পদ্ ভ্যাং পৃথিবী বাগ্ হ্যেষ সর্বভূতান্তরাত্মা।।] আমাদের বৈদিক মতামত, এই রূপগুলির বর্ণনা অপ্রীতিকর নয় কারণ "অগ্নি অর্থাৎ দ্যুলোক হল মস্তক, চন্দ্রমা ও সূর্য এই দুই হলো নেত্র, এবংসমস্ত দিকগুলি হল কান, এবং নান ছন্দ এবং ঋগ্ রূপে বৃস্তৃত চতুর্বেদ বাণী; বায়ুর প্রাণের স্থান, এই সমস্ত জগৎ তাঁর হৃদয়ের স্থান, পৃথিবী তাঁর পাদদেশ এবং তিনি সমস্ত প্রাণীর অন্তর্নিহিত আত্মায় অন্তর্যামী পরমাত্মা।

No comments:

Post a Comment

ধন্যবাদ

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

যজুর্বেদ অধ্যায় ১২

  ॥ ও৩ম্ ॥ অথ দ্বাদশাऽধ্যায়ারম্ভঃ ও৩ম্ বিশ্বা॑নি দেব সবিতর্দুরি॒তানি॒ পরা॑ সুব । য়দ্ভ॒দ্রং তন্ন॒ऽআ সু॑ব ॥ য়জুঃ৩০.৩ ॥ তত্রাদৌ বিদ্বদ্গুণানাহ ...

Post Top Ad

ধন্যবাদ