বিশ্বকর্মা - ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম বিষয়ে জ্ঞান, ধর্ম গ্রন্থ কি , হিন্দু মুসলমান সম্প্রদায়, ইসলাম খ্রীষ্ট মত বিষয়ে তত্ত্ব ও সনাতন ধর্ম নিয়ে আলোচনা

धर्म मानव मात्र का एक है, मानवों के धर्म अलग अलग नहीं होते-Theology

সাম্প্রতিক প্রবন্ধ

Post Top Ad

স্বাগতম

18 September, 2023

বিশ্বকর্মা

বিশ্বকর্মা

 বিশ্বকর্মেত্যস্য ভুবনপুত্রো বিশ্বকর্মা ঋষিঃ । বিশ্বকর্মা দেবতা । ভুরিগার্ষী ত্রিষ্টুপ্ ছন্দঃ । ধৈবতঃ স্বরঃ ॥

বি॒শ্বক॑র্ম্মা॒ বিম॑না॒ऽআদ্বিহা॑য়া ধা॒তা বি॑ধা॒তা প॑র॒মোত সং॒দৃক্ ।
তেষা॑মি॒ষ্টানি॒ সমি॒ষা ম॑দন্তি॒ য়ত্রা॑ সপ্তऽঋ॒ষীন্ প॒রऽএক॑মা॒হুঃ ॥ যজুর্বেদ ১৭।২৬ ॥

পদার্থঃ–হে মনুষ্যগণ! (বিশ্বকর্মা) যাহার সমস্ত জগতের রচনা করা ক্রিয়মাণ কর্ম এবং যিনি (বিমনাঃ) অনেক প্রকার বিজ্ঞানযুক্ত (বিহায়াঃ) বিবিধ প্রকারের পদার্থে ব্যাপ্ত (ধাতা) সকলের ধারণ-পোষণকারী (বিধাতা) এবং রচনাকারী (সংদৃক্) উত্তম প্রকার সকলকে দেখেন (পরঃ) এবং সর্বাপেক্ষা উত্তম তথা যাহাকে (একম্) অদ্বিতীয় (আহুঃ) বলে অর্থাৎ যাহার মধ্যে অন্যের হস্তক্ষেপ হয় না (আৎ) এবং (য়ত্র) যাহার (সপ্তঋষীন্) পাঁচ প্রাণ, সূত্রাত্মা এবং ধনঞ্জয় এই সাতকে প্রাপ্ত হইয়া (ইষা) ইচ্ছা দ্বারা জীব (সং বদন্তি) উত্তম প্রকার আনন্দ প্রাপ্ত হয় (উত) এবং যিনি (তেষাম্) সেই সব জীবদিগকে (পরমা) উত্তম (দৃষ্টানি) সুখসিদ্ধকারী কর্মকে সিদ্ধ করেন সেই পরমেশ্বরের তোমরা উপাসনা কর ॥ ২৬ ॥

ভাবার্থঃ–মনুষ্যদিগের উচিত যে, সর্ব জগতের রচনাকারী, ধারণ-পালন, নাশকারী এক অর্থাৎ যাহার অন্য কোন সহায়ক হইতে পারে না, সেই পরমেশ্বরের উপাসনা নিজের আকাঙ্ক্ষিত কর্ম সিদ্ধ করিবার জন্য করা দরকার ॥ ২৬ ॥

No comments:

Post a Comment

ধন্যবাদ

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

যজুর্বেদ অধ্যায় ১২

  ॥ ও৩ম্ ॥ অথ দ্বাদশাऽধ্যায়ারম্ভঃ ও৩ম্ বিশ্বা॑নি দেব সবিতর্দুরি॒তানি॒ পরা॑ সুব । য়দ্ভ॒দ্রং তন্ন॒ऽআ সু॑ব ॥ য়জুঃ৩০.৩ ॥ তত্রাদৌ বিদ্বদ্গুণানাহ ...

Post Top Ad

ধন্যবাদ